1. md.zihadrana@gmail.com : admin :
  2. tarin11290@gmail.com : Daily Sobuj Bangladesh : Daily Sobuj Bangladesh
  3. akhisharmin1995@gmail.com : Daily Sobuj Bangladesh : Daily Sobuj Bangladesh
  4. ismailhossain4388@gmail.com : Daily Sobuj Bangladesh : Daily Sobuj Bangladesh
  5. annadiganta@gmail.com : samim samim : samim samim
  6. mahtabur0@gmail.com : Daily Sobuj Bangladsesh : Daily Sobuj Bangladsesh
প্রভাবশালী চক্রের ছত্রছায়ায় টঙ্গী স্টেশন রোড চলছে রমরমা দেহ ব্যবসা - দৈনিক সবুজ বাংলাদেশ

৮ই জুলাই, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ । সকাল ৮:০৭ ।। গভঃ রেজিঃ নং- ডিএ-৬৩৪৬ ।।

প্রভাবশালী চক্রের ছত্রছায়ায় টঙ্গী স্টেশন রোড চলছে রমরমা দেহ ব্যবসা

প্রভাবশালী চক্রের ছত্রছায়ায় টঙ্গী স্টেশন রোড চলছে রমরমা দেহ ব্যবসা

হাফসা আক্তারঃ

“হোটেল বিক্রমপুর” নামক অবাসিক হোটেলেটিতে চলছে স্কর্ট সার্ভিস ও ব্ল্যাক-মেইল বাণিজ্য। অনুসন্ধানে জানা গেছে, পুলিশ প্রসাশনের অভি যানের ভূমিকা থাকলেও পকেট ভাড়ি করে সুযোগ করে দিচ্ছে আসামাজিক বাণিজ্য। এমনকি প্রতিষ্ঠানটিতে রুমে তালা লাগিয়ে উঠতি বয়সের মেয়েদের আটকিয়ে রাখার দৃশ্য চোখে পরে অনুসন্ধানকালে। প্রতিষ্ঠানের সামনে থাকা দালাল চক্ররা কাট ও অনলাইনের মাদ্যামে ভিবিন্ন উঠতি বয়সি ছেলে মেয়েকে নানাভাবে অসামাজিক কার্যকলাপের সাথে কথার ছলে জরীয়ে নেন এবং বলেন মামা রুম ভাড়া নিবেন নাকি, রুম ভাড়া নিলে সব ব্যবস্থা আছে।সম্প্রত্তি, দালাল চক্র কিংবা প্রভাবশালীদের পাহারায় চলছে প্রতিষ্ঠানটি। অভিনব কায়দায় হোটেলটি পরিচালনা করে আসছেন হোটেল মালিক কাওসার গং। পরিচালনা করে জালাল ও কাজল, যা বোঝার কোন উপায় নেই যে হোটেলটির ভিতরে কি হচ্ছে। এছাড়া খদ্দের ও রুম বর্ডারাও প্রতারণার স্বীকার হচ্ছে প্রতিনিয়ত। এমনকি স্কুল-কলেজের অনেক শিক্ষার্থীও এসব হোটেলে গিয়ে জড়িয়ে পড়ছে অসামাজিক কর্মকান্ডে।প্রতিটি হোটেলে ঘণ্টা প্রতি রুম ভাড়া ১০০০-৩০০০ হাজার টাকা নিয়ে রুম স্বমী-স্ত্রী কিংবা গার্লফ্রেন্ড পরিচয়ে দীর্ঘদিন ধরে অবৈধ-অসামাজিক ব্যবসা চালিয়ে আসছে। যদি নিয়মে রয়েছে কোন বর্ডারকে ভাড়া দিতে হলে নির্ধারিত ফর্মে তথ্য সংগ্রহ করে প্রতিদিন নিকটস্থ থানায় জমা দেওয়ার নির্দেশ থাকলেও কোনটাই মানছে না মালিক কর্তৃপক্ষ। এমনকি হোটেলের নির্দিষ্ট ভলিয়মে লেখা হচ্ছে না বর্ডারদের পরিচয়। এভাবেই ধর্ষনের শিকার হয় অনেক তরুনী। এমনকি সন্ধ্যার পর পরই বসে জুয়ার আসর এবং খদ্দেরদের সমগম।এলাকাবাসি আরো অভিযোগ করে বলেন,তবে জনগনকে লোক দেখানোর জণ্য পুলিশ প্রসাশনের মাঝে মধ্যে দুই একটি অভিযান চালিয়ে থাকেন। কিন্তু কিছু পরে আবারও হোটেলটিতে শচোঁখে একই দৃশ্য। আর আইনের ফাঁক ফোকর দিয়ে বেড়িয়ে আসে মালিকসহ দালাল চক্র। অনেকদিনল ধরেই চলছে হোটেলটিতে এধরনের তরুন-তরুনীদের লীলা খেলা। বিষয়ে হোটেল মালিক কাওসা গং বলেন, আমরা থানা পুলিশকে মাসোহারা দিয়েই ব্যবসা করি। তা নাহলে কি ব্যবসা করা যায়। এমনকি থানা পুলিশ কিংবা মহল্লার সবাই জানেন।

Please Share This Post in Your Social Media

বিজ্ঞপ্তি




স্বত্ব © দৈনিক সবুজ বাংলাদেশ ২০২১

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

ভাষা পরিবর্তন করুন »