1. md.zihadrana@gmail.com : admin :
উত্তরা বিআরটিএ ঘুষ ছাড়া মিলেনা ড্রাইভিং লাইসেন্স - দৈনিক সবুজ বাংলাদেশ

৮ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ । সকাল ৯:৩০ ।। গভঃ রেজিঃ নং- ডিএ-৬৩৪৬ ।।

সংবাদ শিরোনামঃ
বরগুনার পাথরঘাটায় বেড়েছে বিএনপির নেতা কর্মীদের হুমকি ও চাঁদাবাজি গোপালগঞ্জে ভুল চিকিৎসায় রোগীর মৃত্যু, কথিত ডাক্তার রানা আটক মাদক মুক্ত সমাজ গড়তে এগিয়ে আসুন – ডাঃ রাজ্জাক জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের দুর্নীতির আখড়া ঝিনাইদহের আদম ব্যবসায়ী সজলের খপ্পরে নিঃশ্ব শত শত পরিবার ভূয়া মেজর অভিযানের নামে টাকা লুট, গ্রেফতার ৪ দেবিদ্বারে মসজিদে মসজিদে বিএনপির প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে বেগম খালেদা জিয়া ও বন্যার্তদের জন্য দোয়া মাহফিল চুয়াডাঙ্গায় লুটপাটের রাজপুত্র টগর,পাহাড় সমান অপকর্ম করেও  ধরা-ছোঁয়ার বাহিরে!! সাতক্ষীরা বিআরটিএ অফিসের মোটরযান পরিদর্শকের বিরুদ্ধে ঘুষ বাণিজ্যের অভিযোগ ঢাকা মহানগর দক্ষিণ স্বেচ্ছাসেবক দলের ত্রাণ বিতরণ
উত্তরা বিআরটিএ ঘুষ ছাড়া মিলেনা ড্রাইভিং লাইসেন্স

উত্তরা বিআরটিএ ঘুষ ছাড়া মিলেনা ড্রাইভিং লাইসেন্স

রাহিমা আক্তার মুক্তাঃ

উত্তরা বিআরটিএ অফিসসহ আশেপাশে এলাকায় দালালদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে আসা সাধারণ মানুষ।

এ যেন আলাউদ্দিনের চেরাগ, দালালদের কাছে সবই সম্ভব অসম্ভবকে সম্ভব করাই দালালদের কাজ। আর এসব কাজে পাঁচ গুণ টাকা বেশি নিয়ে কাজ করে বলে মাসের পর মাস ঘুরতে হচ্ছে দালালদের দ্বারে দ্বারে । এ যেন সরিষা ফুলের মধু দৌঁড় পারে, একজন মধু খায় আরেকজনে একজনের পকেট খালি করে দশজনের পকেট ভারী করে কিছু অসাধু। বিআরটিএ এর আশেপাশে এসব দালালদের বিভিন্ন ধরনের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান আছে যেমন হোটেল কম্পিউটারের দোকান, চায়ের দোকান এসব ব্যবসার সাইনবোর্ড দেখিয়ে তারা ড্রাইভিং লাইসেন্সের দালালি করছে।

আর এসব দালালদের শেল্টার দাতা হলেন, মোঃজীবন উত্তরা বিআরটিএ সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করে তার বিরুদ্ধে চরম দুর্নীতির অভিযোগ পাওয়া গেছে।

ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে এসে প্রতিটা ধাপে ধাপে ঘুষ দিতে হয় ঘুষ বাণিজ্য ছাড়া কাজ করা হয় না আর এসব ঘুষ বাণিজ্যের মহানায়ক জীবন। ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে আসা হয়রানির শিকার হয়েছেন এমনই এক ভুক্তভোগি মোঃ কাজল জানান তিনি ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে আটজন দালালকে ২০০০০ টাকা দিয়েছেন কিন্তু তার কাজ সম্পন্ন হয়নি। আজকাল বলে ছয় মাস ধরে তাকে ঘুরাচ্ছে এই ভুক্তভোগী কাজলের বাড়ি রুপগঞ্জ তিনি এখনও ড্রাইভিং লাইসেন্স পায় নি। আট জন দালালের মধ্যে দুজনের নাম পাওয়া গেছে দালাল কামাল দালাল সুমন। এ বিষয়ে উত্তরা বিআরটিএ দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তা ইমরানের কাছে জানতে চাইলে তিনি কোন ধরনের বক্তব্য দিতে নারাজ। বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের বিআরটিএ ভয়াবহ দুর্নীতির চিত্র ভেসে উঠে ভোগান্তির অপর নাম যেন বিআরটিএ।

রাজধানীর উত্তরা বিআরটিএ কার্যালয় নম্বর প্লেট ফিটনেস মালিকানা পরিবর্তন রেজিস্ট্রেশন ড্রাইভিং লাইসেন্স সংক্রান্ত কাজে ঘুষ ছাড়া কোন সেবাই মিলেনা। শুধু এই উত্তরা বিআরটিএ নয় দেশের সব বিআরটিএ কার্যালয় দুর্নীতির আখড়া হয়ে দাঁড়িয়েছে দালালদের বিরুদ্ধে মাঝে মাঝে অভিযান চালানো হলেও তা স্থায়ী হচ্ছে না। দুই তিন দিন পরে আবার তাদের কার্যকলাপ শুরু হয় তাই বন্ধ হয়না বিআরটিএর দুর্নীতি এবং দালালদের অপতৎপরতা। আমরা মনে করি উর্ধতন কর্তৃপক্ষ নিজেদের দুর্নীতিমুক্ত রাখতে নিম্ন পর্যায় দুর্নীতি রোধ করা সম্ভব আসলে বিষয়টি হচ্ছে লোভের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ঘুষের লোভ সংবরণ করতে পারেনা তাই আশকারা পেয়ে সবাই গজিয়ে ওঠে দালালচক্রে মূলনীতি। কারো পকেট খালি করে কারো পকেট ভারী হয়ে যাচ্ছে এই উত্তরা বিআরটিএ দুর্নীতির দালালদের অপতৎপরতা এ বিষয় চিরুনি অনুসন্ধান চলছে পরবর্তী প্রতিবেদন এর সঙ্গে অনুসন্ধানী তথ্য সংযুক্ত করা হবে

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2021
ভাষা পরিবর্তন করুন »