1. md.zihadrana@gmail.com : admin :
কাঁদলেন ও কাঁদালেন! - দৈনিক সবুজ বাংলাদেশ

৯ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ । রাত ১২:৩৭ ।। গভঃ রেজিঃ নং- ডিএ-৬৩৪৬ ।।

সংবাদ শিরোনামঃ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ডিসির শত অনিয়মের পরেও বহাল আলোচিত-সমালোচিত হিরো আলমকে বগুড়ায় কান ধরে উঠবস! গোপালগঞ্জে ভুল চিকিৎসায় রোগীর মৃত্যু, কথিত ডাক্তার রানা আটক মাদক মুক্ত সমাজ গড়তে এগিয়ে আসুন – ডাঃ রাজ্জাক জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের দুর্নীতির আখড়া ঝিনাইদহের আদম ব্যবসায়ী সজলের খপ্পরে নিঃশ্ব শত শত পরিবার ভূয়া মেজর অভিযানের নামে টাকা লুট, গ্রেফতার ৪ দেবিদ্বারে মসজিদে মসজিদে বিএনপির প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে বেগম খালেদা জিয়া ও বন্যার্তদের জন্য দোয়া মাহফিল চুয়াডাঙ্গায় লুটপাটের রাজপুত্র টগর,পাহাড় সমান অপকর্ম করেও  ধরা-ছোঁয়ার বাহিরে!! সাতক্ষীরা বিআরটিএ অফিসের মোটরযান পরিদর্শকের বিরুদ্ধে ঘুষ বাণিজ্যের অভিযোগ
কাঁদলেন ও কাঁদালেন!

কাঁদলেন ও কাঁদালেন!

মেহেদী হাসান তুষার –
( ডেমরা জোন) ওয়ারী বিভাগের সিনিয়র সহকারি পুলিশ কমিশনার জনাব মধুসূদন দাস এর বদলিজনিত কারনে এক বিদায় ও সম্বর্ধনা অনুষ্ঠানে তিনি সবাই কে ঘিরে যেন কাঁদলেন ও কাঁদলেন । আমার চিন্তাধারার মধ্যে ডেমরা জোন হচ্ছে অপরাধের একটি কেন্দ্রবিন্দু, তাই এখানে প্রশাসনিক দায়িত্ব পালনকালে বহু ভিন্ন ভিন্ন ও ব্যতিক্রমধর্মী কেইস এর মুখোমুখি হতে হয় বলে এই জোন টি থেকে অনেক চ্যালেঞ্জিং কিছু করা যায় এবং জানা যায় । আর আমার এ মতামতের ব্যাপারে তিনিও একমত হন । বহু কথার মাঝে কিছু কিছু দাগ কেটে যাওয়া ঘটনা বর্ণনাও তিনি দেন যার মধ্যে উল্লেখ্য একটি যে, কোন একটি অপারেশন কালে একজন পুলিশ সিপাহী তাকে হতাহতের হাত থেকে রক্ষা পেতে একটি হেলমেট তৎসমের তাকে প্রদান করেন। এবং তিনি এ কথাটি বলতে বলতে আবেগে আপ্লুত হয়ে যায় এবং কান্না বিজড়িত গলায় বাকি কথাগুলো বলেন। তিনি আরো বলেন – বিদায় আবার কি ? সরকারি চাকরি করতে গেলে এক স্থান থেকে অন্য স্থানে তো যেতেই হয় তাই চাকরি চলাকালীন অবস্থায় একে বিদায় বলা যায় না । এ তো শুধু স্থানান্তরন। দীর্ঘদিন ধরে একসাথে সবার কাজ করার বিভিন্ন অভিজ্ঞতা ও আবেগময় বেশ কিছু স্মৃতি তিনি তার আলোচনায় তুলে ধরেন।
উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে থাকেন – মো: মাসুদুর রহমান মনির ( অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার ডেমরা জোন (ওয়ারী বিভাগ) এবং আরো উপস্থিত থাকেন ওয়ারী বিভাগের বিভিন্ন শাখার বিভিন্ন পদবির সব প্রশাসনিক লোকজন । সবাই হাসিখুশি গল্প আনন্দ কষ্ট নিয়ে উক্ত অনুষ্ঠানটি শেষ করেন ।
সর্বোপরি একটা কথা না বললেই না তা হচ্ছে উক্ত অনুষ্ঠানের ব্যানারের শুরুতেই যে স্লোগানটি দেয়া ছিল তা আমার নজর কেড়েছে সর্বপ্রথমেই –
” আমরা একত্রে থাকার স্মৃতিকে লালন করি “। সত্যিই তো! উক্ত কোথা থেকে এটাই বোঝা যায় যে সবার মাঝে ই এখানে এক গভীর ভাতৃত্বের জানান দেয় ।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2021
ভাষা পরিবর্তন করুন »