২০শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ । সন্ধ্যা ৬:৪২ ।। গভঃ রেজিঃ নং- ডিএ-৬৩৪৬ ।।
বিশেষ প্রতিনিধি, চট্টগ্রাম অফিস:
চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের ৯ নাম্বার ওয়ার্ড কাউন্সিলর জহিরুল আলম জসিম লুটপাট করে নিয়ে গেছে হাজার কোটি টাকার ও বেশি, সম্পদ, কিশোর গ্যাং ও জমি দখল চাদাবাজি করে মালিক হয়েছেন এসব সম্পদের, সিঙ্গাপুর মালয়েশিয়া ও ওমান এর দেশে পাচার করেছেন প্রচুর অর্থ, অনুসন্ধানে জানা যায় ওয়ার্ডের কিছু সন্ত্রাসী গ্রুপ তার তত্ত্বাবধানে রয়েছে যে, নামগুলো শুনলে এলাকার মানুষ ভয়ের মধ্যে কথা বলতে পারত না, এদের দিয়ে গড়ে তুলেছেন বেলাল বাহিনী ছোট জসিম বাহিনী ভয়ঙ্কর সালু বাহিনী(কিশোর গ্যাং লিডার), এই বাহিনী দিয়ে এলাকার সাধারন মানুষের উপর অবিচার এবং নির্বিচারে অনেক অত্যাচার করেছেন, নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন এ সম্পর্কে বর্ণনা দিয়েছেন ভয়াবহ, একজন ব্যক্তি মাত্র ১০ থেকে ১৫ বছরে কিভাবে হাজার কোটি টাকার মালিক হয়? এলাকার অনেক মানুষই এ প্রতিক্রিয়া টি খুব বাজে ভাবে দেখিয়েছেন এবং এলাকায় অবৈধভাবে নিজের নামে করে নিয়েছেন হাজারো ব্যবসা-বাণিজ্য, ইট বালি সিমেন্ট তার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ছাড়া অন্য কোন দেকান থেকে নেওয়ার সুযোগ ছিল না।
গত ১৫ বছর, নিজের বাদেও পরিবারের অন্য সদস্যদের দিয়ে করেছে মানুষের উপর অত্যাচার, চালিয়ে গেছেন সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড, ছিলেন আওয়ামী লীগের বড় কেন্দ্রীয় পর্যায়ে নেতাদের সাথে সক্ষ্যতা, সেই সুযোগে এলাকায় বিরোধী দলের কর্মী সমর্থক দের উপরে দমন নিপীড়নচালিয়েছেন দেদারসে, গত ১৫ বছর, এবিষয়ে দৈনিক সবুজ বাংলাদেশ প্রতিবেদক কাউন্সিলর জসিম এর সাথে যোগাযোগের জন্য বার বার চেস্টা করেও ব্যর্থ হয়েছে, জানাযায় ৫ আগস্ট বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে সরকার উৎখাত হবার পরে সে গাঢাকা দিয়েছেন, আর হাসিনা সরকার না থাকার কারনে তার কোন খোঁজ খবর পাওয়া যায়নি আজ পর্যন্ত, ধারণা করা হচ্ছে সাবেক কাউন্সিলর ঘনিষ্ঠ কোন আত্মীয়র বাসায় গাঢাকা দিয়েছেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার সকল জন প্রতিনিধি কাউন্সিলর মেয়রদের বাদ দিয়ে প্রশাসক নিয়োগের বিষয়ে ঘোষণা দিয়েছে এরপর তার কোন সন্ধান পাওয়া যায়নি, জসিম এবং জসিমের আত্মীয়দের সাথে যোগাযোগে যোগাযোগের চেষ্টা করলেতারাও কোন সহযোগিতা এবং কোন তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করতে চাইনি, ওয়ার্ড এর সাধারণ মানুষের সাথে সবুজ বাংলাদেশের অনুসন্ধানী দল জানতে চাইলে (মোহাম্মদ রিয়াদ) জানায় জসিম বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে ওয়ার্ডে প্রচুর মানুষ হত্যা সন্ত্রাসী কর্মকান্ড দখলবাজি চাঁদাবাজি টেন্ডারবাজি কিশোর গ্যাং বাজি সবে করেছেন বিগত ১৫ বছরের, সাধারণ মানুষের প্রশ্ন হলো উনি এত শক্তি এবং ক্ষমতার দাপট কোথা থেকে পায় তা আপনারা অনুসন্ধান করে বের করুন! অনুসন্ধান কালে জানা যায় সে এমপি, মন্ত্রী এবং মেয়রদের সাথে সক্রিয় থাকার কারণে ওয়ার্ডে সে যা ইচ্ছা তা করতে পারতেন এবং থানার ওসি তার আন্ডারে ছিল তার লাঠিয়াল বাহিনী হিসেবে কাজ করতো, কেউ যদি প্রতিবাদ করতো তার বিরুদ্ধে হামলা মামলা দিয়ে হুমকি ধমকি দমন-নীতি চালতো বলেও এলাকার সাধারন মানুষ জানান। হাসিনা সরকারের পতনের পরেই তার সব গুন্ডা বাহিনীর সদস্যদেরকেও এলাকায় খোজে পাওয়া যাচ্ছে না।
Leave a Reply