২১শে মে, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ । ভোর ৫:০৬ ।। গভঃ রেজিঃ নং- ডিএ-৬৩৪৬ ।।
রাজু আহাম্মেদঃ
মাদক মুক্ত বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সহ প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের মাদকের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স ঘোষণা করার পরেও প্রশাসনের চোখের অন্তরালে মাদক ব্যবসায়ীদের দৌরাত্বে রাজধানীর যাত্রাবাড়ী এলাকা বর্তমান মাদকের অভয়ারণ্যে পরিনত হয়েছে । রাজধানীর যাত্রাবাড়ী থানা এলাকায় বিভিন্ন প্রকার মাদকের ব্যাপক সরবরাহ্ সহ উক্ত মাদকের জন্য চুরি,ডাকাতি ও ছিনতাই বৃদ্ধি পেয়েছে গনহারে। হাত বাড়ালেই চোখের পলকে হাতে হাতে মিলছে বিষাক্ত মাদক। যাত্রাবাড়ী থানা এলাকা যেখানে সম্পূর্ণ ভাবে বিভিন্ন প্রকার মাদকে সয়লাভ সেখানে প্রশাসনের অভিযানে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী এবং সেবনকারী ছাড়া কোনো এক অদৃশ্য কারনে ধরা-ছোয়ার বাইরে মাদকের প্রধান ডিলাররা । রাজধানীর যাত্রাবাড়ী থানার প্রশাসনের নাকের ডগায় আনোয়ার সরদার ( ৪৪ ) পিতা- হানিফ সরদার সাং- কাজলার পাড় গরীবের বাজার, থানা-যাত্রাবাড়ী ঢাকা, সোর্স রতন/ ডেঙ্গু রতন ( ৪২ ) পিতা- মোঃ সুরুজ মিয়া, বর্তমান সাং- কুতুবখালী ( দক্ষিণ কুতুবখালী ২০৯ আলী মিয়ার বাড়ী ), থানা- যাত্রাবাড়ী, জেলা- ঢাকা, জর্জ মিয়া ( ৩৫ ), পিতা-বাচ্চু মিয়া সাং- কাজলার পাড় স্কুল গলি , যাত্রাবাড়ী ঢাকা এবং সোর্স হাবীব/জুয়ারী হাবীব ( ৩০ ) পিতা-অজ্ঞাত, সাং- অজ্ঞাত , ( যাত্রাবাড়ী থানা পুলিশের সোর্স পরিচয় দানকারী ) থানা-যাত্রাবাড়ী ঢাকা দের পৃথক ভাবে মাদকের ডিলার ব্যবসা পরিচালনার অভিযোগ । জানা যায়, চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী আনোয়ার সরদার, ডেঙ্গু রতন, জর্জ মিয়া ও সোর্স হাবীব/জুয়ারী হাবীব প্রশাসনের চোখকে ফাঁকি দিয়ে নিজেদের ব্যবসা পরিচালনা সহ বিভিন্ন অপকর্ম করে আসছে। মাদকের ডিলার ( ৪ ) চার জন আলাদা আলাদা হলেও নিজেদের মধ্যে মিল-তাল রেখে বিভিন্ন সময় মাদক আনার সু-কৌশল, নিজেদের মধ্যে ব্যবসায়ীক লেনদেন ও অন্যন্য মাদক ব্যবসায়ীদের মাদক মূল্য নির্ধারণ সহ একাধিক মাদক ব্যবসায়ী মাদকের ডিলার থেকে মাদক ক্রয় করলো, তার বিস্তর আলোচনা নিয়ে চার জন একসাথে মাদকীয় মিটিংয়ের আয়োজন করে থাকে। মাদকের এক বিশাল সমাহার নিয়ে বসেন এই চার মাদকের ডিলার। উক্ত মিটিংয়ে চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী আনোয়ার সরদার, ডেঙ্গু রতন, জর্জ মিয়া ও সোর্স হাবীব একসাথে বসে মাদক সেবন করেন । চার জনের বিভিন্ন মতামতের ভিত্তিতে মাদক ব্যবসা পরিচালনার কৌশল এবং অন্যান্য বিষয় নিয়ে আলোচনায় মশগুল থাকেন। অনুসন্ধানে জানা যায়, রাজধানীর বাইরে থেকে কর্মক্ষেত্রের খোজে আসা বিভিন্ন বয়সের নারীদের টার্গেট করে থাকেন মাদকের এই ( ৪ ) চার ডিলার। বিভিন্ন প্রকার চাকুরী দেওয়ার প্রলোভন দিয়ে চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী আনোয়ার সরদারের স্ত্রী শরিফা বেগম এর সাথে সাক্ষাৎ এর মাধ্যমে যে কোনো ভাবে ফুঁসলিয়ে চার ডিলারের যে কোনো একজনের বাসায় নেওয়া হয়। মাদক ব্যবসায়ী আনোয়ারের স্ত্রী শরিফা বেগম পূর্বে বিভিন্ন অসামাজিক কার্যকলাপে এবং বর্তমান উক্ত চার মাদক সম্রাটের অন্যতম সহযোগী হিসেবে কাজ করে । সু-কৌশলের সাথে মাদক ব্যবসা পরিচালনা করার নিমিত্তে আনোয়ারের স্ত্রী শরিফা বেগমের ভূমিকা অপরিসীম। উল্লেখিত মাদক সম্রাঙ্গী শরিফা বেগম অতি চালাকির সাথে মাদক পৌছে দেওয়া এবং বিক্রি সহ ফুঁসলিয়ে নিয়ে আসা মেয়েদের কে জোর পূর্বক অসামাজিক কার্যকলাপে লিপ্ত হতে বাধ্য করে। পরবর্তীতে উল্লেখিত চার মাদক সম্রাট যথা- আনোয়ার সর্দার, ডেঙ্গু রতন, জর্জ মিয়া ও সোর্স হাবীব/জুয়ারী হাবীব এর পরিকল্পনা মাফিক অসামাজিক কার্যকলাপে বাধ্য করা মেয়েদের মাদকাসক্ত করে তোলে এবং ব্লাকমেইলের মাধ্যমে মাদক ব্যবসার বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করে থাকে। মাদকের বড় বড় চালান আনা-নেওয়া, মাদক সেবনকারী ও ক্ষুদ্র মাদক ব্যবসায়ীদের ধরিয়ে দেওয়ার কাজে ব্যবহার হয় এই সকল মেয়েদের। নিজের এবং পরিবারের সদস্যদের মান সন্মানের কথা চিন্তা করে মুখ বুজে সবকিছু সহ্য করে থাকলেও একসময় মাদকাসক্ত হওয়ার ও জীবিকার তাগিদে পেশা হিসেবে মাদক ব্যবসাতেই নিজেকে মানিয়ে নেয়। চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী আনোয়ার মাদকের ডিলার হলেও প্রশাসনের খাতায় তার নেই কোনো মাদক মামলা। কারন বড় বড় মাদকের লেনদেন হেরফের করার জন্য আগে থেকেই ঠিক করে রাখা বিভিন্ন নারী এবং তার নিজ স্ত্রী শরিফা বেগম কে ব্যবহা করেন। নিজ স্ত্রীকে ঝুকিমুক্ত রাখার প্রচেষ্টার পরও মাদক ব্যবসায়ী আনোয়ারের স্ত্রী শরিফা বেগমের নামে যাত্রাবাড়ী থানাতে রয়েছে একটি মাদক মামলা যার এফআইআর নং-১১৮ তাং- ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২২ খ্রিঃ। এছাড়া সোর্স ডেঙ্গু রতনের বিরুদ্ধে যাত্রাবাড়ী থানায় একটি হত্যা মামলা সহ একাধিক মাদক মামলা রয়েছে যার হত্যা মামলার এফআইআর নং- ৬০/৬০ ( ১L৯S৫ ) তারিখ- ১৩ জানুয়ারী ২০২১ খ্রিঃ । দুইটি মাদক মামলার এফআইআর নং- ৫৪/১০৪৬ ( ১QF৮৪ ), তারিখ- ০৮ আগষ্ট ২০২২ খ্রিঃ , এফআইআর নং- ১৩৪/৬০০ তারিখ- ২৮ মে ২০১৯ খ্রিঃ। নির্ভরযোগ্য সূত্রে জানা যায়, উল্লেখিত মাদক ব্যবসায়ীরা কিশোর গ্যাং কর্তৃক যাত্রাবাড়ী থানাধীন বিভিন্ন এলাকায় চুরি , ডাকাতি এবং ছিনতায় সহ বিভিন্ন অপকর্ম পরিচালনা করে। আশেপাশের পরিচিত থানার বাইরে মাদক সহ আটক হলে তার দায়ভার নেওয়ার জন্য আগে থেকেই প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত মেয়েরা তো আছেই । তথ্য অনুসন্ধানের সময় প্রতিবেদকের হাতে আসে একটি গোপন ভিডিও চিত্র। ভিডিও চিত্রে দেখা যায় চিহ্নিত মাদক সম্রাট আনোয়ার, জর্জ মিয়া ও সোর্স জুয়ারী হাবীব একত্রিত হয়ে কথিত মাদক ইয়াবা সেবনরত অবস্থায় একে অপরের সাথে মাদক বিস্তারের ব্যাপারে আলোচনা করে। চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী আনোয়ারের মাদকের মামলা অন্য কারোর উপর চাপিয়ে দেওয়ার জন্য প্রধান হিসেবে রয়েছে থানার সোর্স ডেঙ্গু রতন সহ অজ্ঞাতনামা অনেকে । উল্লেখিত চার জন মাদক সম্রাটের দৌরাত্বে যাত্রাবাড়ীর অলিতে গলিতে প্রতিনিয়ত তৈরি হচ্ছে নতুন নতুন মাদক ব্যবসায়ী এবং এদের বিক্রিত মাদকের বিষাক্ত ছোবলে্র শিকার হচ্ছে উঠতি বয়সি কিশোর-কিশোরী সহ স্থানীয় যুব সমাজ ।মাদকের ডিলারদের কে নিয়ে প্রতিবেদকের গভীর অনুসন্ধানে বেড়িয়ে আসে প্রশাসনের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করে অসাধু কিছু আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর আশ্রয়ে-প্রশ্রয়ে, ইতিপূর্বেও চিহ্নিত মাদক সম্রাট আনোয়ার সরদার ও সোর্স ডেঙ্গু রতনের নামে সাংবাদিককে হুমকি প্রদান করা সহ মাদক বিস্তারের ব্যাপারে বিভিন্ন সংবাদপত্রে একাধিক সংবাদ প্রকাশিত হয়। এছাড়া একাধিক অসাধু পুলিশ কর্মকর্তার আশ্রয়ে-প্রশ্রয়ে চিহ্নিত মাদক সম্রাট আনোয়ার সরদার ও ডেঙ্গু রতনের অপকর্মের বিরুদ্ধে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রনালয় সহ প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নিকট লিখিত অভিযোগ প্রদান করা হয়। সংবাদ প্রকাশের জের ধরে মাদক সম্রাট আনোয়ার, ডেঙ্গু রতন, জর্জ মিয়া , হাবীব/সোর্স হাবীব/জুয়ারী হাবীব একত্রে মিলিত হয়ে পূর্বে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবেদককে মুঠোফোনের মাধম্যে ডিসি, ( ওয়ারী বিভাগ ), ডিএমপি, ঢাকা ডিসি মহোদয় সম্পর্কে অশালীন ভাষা ব্যবহার করে প্রতিবেদককে নানাবিধ ভয়-ভীতি সহ প্রাননাশের হুমকি প্রদান করেন। মুঠোফোনে হুমকি প্রদান করার পরবর্তী মুহূর্তেই মাদক সম্রাট আনোয়ার , ডেঙ্গু রতন, জর্জ মিয়, সোর্স হাবীব সহ তাদের সাথে যুক্ত মাদক ব্যবসায়ী এবং সেবনকারীদের সাথে নিয়ে বিভিন্ন প্রকার দেশীয় অস্ত্র প্রদর্শন পূর্বক সংবাদের প্রতিবেদক ও তার সহকর্মীদের কে প্রাননাশের উদ্দেশ্যে খুজে বেড়ায়। সে সময় যাত্রাবাড়ী থানার এসআই শামীম রেজার সাথে আনোয়ার ও ডেঙ্গু রতনের সোর্স হিসেবে কর্মরত অবস্থায় দেখা যাওয়ার কারনে জান মালের নিরাপত্তার অভাবে ভুগতে থাকা সংবাদকর্মীরা এসআই শামীম রেজাকে বিষয় টি অবগত করলে তিনি যাত্রাবাড়ী থানায় একটি সাধারন ডায়েরি করার এবং এ বিষয়ে আর সংবাদ প্রকাশ না করার পরামর্শ প্রদান করেন। অতঃপর সেই রাতেই এসআই শামীম রেজা কতৃক টাইপকৃ্ত একটি সাধারন ডায়েরি করেন ভুক্তভোগী প্রতিবেদক যার নং-২৪৮১, তাং-২৬/০৫/২০৩ খ্রিঃ। কিন্তু পরামর্শ প্রদান কালে সংবাদকর্মীদের সাধারন ডায়েরি করার পর আনোয়ার ও ডেঙ্গু রতনকে গ্রেফতার করার আশ্বাস দেওয়া সত্বেও কোনো এক রহস্যজনক কারনে আনোয়ার ও ডেঙ্গু রতনের বিরুদ্ধে কোনো প্রকার দৃশ্ব্যমান কার্যকরী ব্যবস্থা এসআই শামীম রেজা অদ্য পর্যন্ত নিয়েছে বলে জানা নেই। ডেঙ্গু রতন সাংবাদিকদের হুমকি প্রদান করা সহ বিভিন্ন অপকর্মের সাথে জড়িত থাকার কারনে প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ ডেঙ্গু রতন কে গ্রেফতার করার নির্দেশ দেওয়া সত্বেও কোনো এক অশুভ শক্তির কারনে ডেঙ্গু রতন অদ্য পর্যন্ত গ্রেফতার হচ্ছে না। স্থানীয় সাধারন জনগন এই সংবাদের প্রতিবেদককে জানান, পূর্বে যখন আনোয়ার , ডেঙ্গু রতনের বিরুদ্ধে একাধিক সংবাদ প্রকাশ হয়েছিলো তখন প্রশাসন নিরব ভূমিকায় ছিল। আবার সাংবাদিকদের হুমকি ও প্রাননাশের উদ্দেশ্যে মহড়া সম্পর্কিত কারনে যাত্রাবাড়ী থানাতে সাধারন ডায়েরী করার পরেও আনোয়ার , ডেঙ্গু রতন, জর্জ মিয়া ও সোর্স জুয়ারী হাবীবের ক্ষেত্রে প্রশাসনের নিরব ভূমিকা অব্যাহত থাকার কারনে এলাকাবাসীর উদ্বিগ্ন অবস্থায় আছে। এলাকাবাসী আরো বলেন, আসলে প্রশাসন তাদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছে না সেটা আমাদের বোধগম্য নয়, তবে উল্লেখিত চার জন মাদক সম্রাটের কারনে আমরা আমাদের ছেলে-মেয়েদের কে স্কুল-কলেজে পর্যন্ত পাঠাতে ভয় পাচ্ছি। ঘরের বাইরে আমাদের সন্তানেরা মাদক থেকে আসলে কতটুকু সু-রক্ষিত ? মাদক নির্মূলের মাধ্যমে মাদক মুক্ত শিক্ষিত সমাজ মনে হয় না আমাদের বেচে থাকা জীবনে আমরা দেখে যেতে পারবো। তবুও আমরা আশাবাদী যে সংবাদকর্মীদের মাধ্যমে আনোয়ার , সোর্স ডেঙ্গু রতন, জর্জ মিয়া ও সোর্স জুয়ারী হাবীবের মাদকের ভয়াবহ সিন্ডিকেট সম্পর্কিত তথ্য প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কতৃপক্ষের নজরে আসলে অবশ্যই মাদকের ভয়াবহ ছোবল থেকে আমাদের সমাজ মুক্তি পাবে।
সোর্স ডেঙ্গু রতনের গ্রেফতারের বিষয়ে যাত্রাবাড়ী থানার অফিসার ইনচার্জ এর নিকট জানতে চাইলে সংবাদকর্মীকে তিনি জানায়, ডেঙ্গু রতন ভয়ংকর প্রকৃ্তির লোক তাই তাকে দ্রুত গ্রেফতার করে আইনের আওতায় আনার আশ্বাস প্রদান করে ।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর স্বপ্নের মাদক মুক্ত বাংলাদেশ গড়ার নেপথ্যে বাংলাদেশ পুলিশ এবং মাদক নিয়ন্ত্রন অধিদপ্তর সর্বদা উজ্জ্বল ভাবমূর্তি অক্ষুন্ন রেখে দেশ ও জাতির কল্যানে কাজ করে আসছে। পুলিশ এবং মাদক নিয়ন্ত্রন অধিদপ্তরের এ উজ্জ্বল ভাবমূর্তি অক্ষুন্ন রাখতে উল্লেখিত আনোয়ার ,ডেঙ্গু রতন, জর্জ মিয়া ও সোর্স জুয়ারী হাবীবের বিরুদ্ধে যথাযথ আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করলে অত্র যাত্রাবাড়ী ও আশেপাশের এলাকা থেকে মাদকের ভয়ঙ্কর ছোবল সিংহভাগ কমে আসবে সেই সাথে জিজ্ঞাবাদের মাধ্যমে মাদকের বড় গডফাদারের পরিচয় বেড়িয়ে আসতে পারে বলে মনে করেন সাধারন জনগন । এ বিষয়ে প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেন স্থানীয় সচেতন মহল ।
Leave a Reply