৯ই ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ । রাত ৮:২৭ ।। গভঃ রেজিঃ নং- ডিএ-৬৩৪৬ ।।
মোঃ আবুল কালাম মজুমদারঃ
জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষের কুমিল্লা হাউজিং এস্টেট অফিসের অফিস সহকারী মোঃ রফিকুল ইসলামের বিরুদ্ধে নানারকম অনিয়ম ও দূর্নীতির অভিযোগ উঠেছে।
কুমিল্লা হাউজিং এস্টেটের বাসিন্দা অনেকে মোঃ রফিকুল ইসলামের বিরুদ্ধে গৃহায়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান নিকট লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।
অভিযোগ সূ্ত্রে জানা জায় অফিস সহকারী রফিকুল ইসলাম ভুয়া চালান কপি জমা দিয়ে একটি প্লট এ ১২,৯৩,৭০০/( বার লক্ষ তিরানব্বই হাজার সাত শত টাকা আত্নসাৎ করেন। স্হানীয় সূ্ত্রে জানা যায় মোঃ রফিকুল ইসলাম গৃহায়ন কর্তৃপক্ষের কোটি কোটি টাকা দূর্নীতির মাধ্যমে আত্নসাৎ করে বিশাল সম্পদের মালিক হয়েছেন।।
অভিযোগ সূ্ত্রে আরো জানা যায় যে সে ( রফিক) দীর্ঘ ১২-১৫ বছর ধরে কুমিল্লা হাউজিং এস্টেট অফিসে বদলী ছাড়াই একই চেয়ারে বসে ভিবিন্ন ভাবে মানুষের কাছ টাকা নিয়ে থাকেন। তার টাকা নেওয়ার কৌশল হল সে ( রফিক) দাপ্তরিক নথি নিজে লুকিয়ে রেখে হারিয়ে গেছে বলে মানুষের কাছ থেকে মোটা অংকের টাকা নিত, যার কারনে জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষ প্রধান কার্যালয় থেকে মোঃ রফিকুল ইসলামকে কস্বারক নং ২৫৩৮,১৯৩৩,৬৩৯,০০২১,২৮। তারিখ ০৪/০৪/২১ ইং হারানো নথি খুজে বের করার জন্য একটি কারন দর্শানোর নোটিশ প্রদান করা হয়। কিন্তু এর পরও তার (রফিকুল) এর দূর্নীতি বন্দ হয়নি।তদন্ত সূ্ত্রে আরো জানা যায় বর্তমানে হাউজিং এস্টেটের কাসেম মন্জিল, প্লট নং -৭ ব্লক – এন সেকশান-২ এই প্লটটি ভুয়া চালানে মাধ্যমে নামজারী করে থাকে পরবর্তীতে মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে প্লটটি বুঝিয়ে দেওয়া হয়। এভাবে একজন অফিস সহকারী হিসাবে সে তার নামে ও বেনামে অনেক সম্পদের মালিক হয়েছেন।
এ ব্যাপারে বাংলাদেশ মানবাধিকার সুরক্ষা মঞ্চ সোসাইটি এর সদস্য সচিব রিয়াজ মোর্শেদ মাসুদ বলেন জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষের যেসব কর্মকর্তা মোঃ রফিকুল ইসলামকে সহযোগিতা করেছে তাদের কে সহ প্রশাসনিক ব্যবস্হাগ্রহনের জন্য অনুরোধ জানান।
পরবর্তিতে তথ্য সহকারে বিস্তারিত আরো!…… আসছে।
Leave a Reply