1. md.zihadrana@gmail.com : admin :
  2. dailysobujbangladesh@gmail.com : samiya masud : samiya masud
  3. editorsobujbangladesh@gmail.com : sumona akter : sumona akter
কোচিং করতে গিয়ে ধরা পড়লেন এক আসামি - দৈনিক সবুজ বাংলাদেশ

১৭ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ । সকাল ৬:৩৭ ।। গভঃ রেজিঃ নং- ডিএ-৬৩৪৬ ।।

সংবাদ শিরোনামঃ
চট্টগ্রাম প্রতিদিন অফিসে সংঘবদ্ধ হামলার চেষ্টায় ক্ষোভ, প্রতিবাদ, নিন্দার ঝড় ঐক্যহীনতাই সাংবাদিক নির্যাতন বৃদ্ধি করছে ডিএমসিআরএসের মুখপাত্র আবিদ মুন্সীগঞ্জের টঙ্গীবাড়ীতে জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে হামলায় ৭ জন আহত গফরগাঁওয়ে শালিস বিচারকদের রায় না মেনেই বাদীর উপর হামলা ও মেরে ফেলার হুমকি  কখনো সচিব, কখনো সময় ও এটিএন টেলিভিশন এর  বড় কর্মকর্তা পরিচয়ে প্রতারণা এলজিইডির দূর্নীতির মাস্টার মাইন্ড নূরুল ইসলাম;গার্লফ্রেন্ডের নামেও কিনেছেন ফ্ল্যাট সাধনা মহল আওয়ামী দালাল ও সুবিধাভোগী বিএনপিই এখন ভরসা,জনগণের আস্থা আয়নাঘর পরিদর্শনে প্রধান উপদেষ্টা অন্তর্বর্তী সরকার আইনি দলিল ও জনগণের ইচ্ছা দিয়ে গঠিত: হাইকোর্ট
কোচিং করতে গিয়ে ধরা পড়লেন এক আসামি

কোচিং করতে গিয়ে ধরা পড়লেন এক আসামি

স্টাফ রিপোর্টার: 

ময়মনসিংহে পুলিশের গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) অভিযানের পর ফয়সাল খান (৩০) নামের এক যুবকের মৃত্যুর ঘটনায় করা মামলায় এজাহারভুক্ত এক আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ শনিবার সকাল ১০টার দিকে নগরের গাঙ্গীনারপাড় এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। সাত দিনের রিমান্ড চেয়ে আজ তাঁকে আদালতে সোপর্দ করা হবে বলে জানিয়েছে পুলিশ।

গ্রেপ্তার ওই ব্যক্তির নাম আসিফ সাইফুল্লাহ ওরফে শাকি। তিনি নেত্রকোনার কেন্দুয়া উপজেলার বাসিন্দা। ফয়সালের মৃত্যুর ঘটনায় করা মামলায় ৯ নম্বর আসামি হিসেবে তাঁর নাম উল্লেখ আছে।

গ্রেপ্তারের বিষয়ে নিহত ফয়সালের ভগ্নিপতি মোহসিনুল হক বলেন, ‘আসামিদের গতিবিধি আমরা নজরে রাখছিলাম। এজাহারভুক্ত আসামি আসিফ সাইফুল্লাহ অলকা নদী বাংলা কমপ্লেক্সের বিপরীত দিকে একটি সেন্টারে বিসিএস কোচিং করছিলেন। বিষয়টি টের পেয়ে পুলিশকে জানানো হয়। পরে পুলিশ তাঁকে ধরে নিয়ে যায়। তবে এখনো রহস্যের জট খোলেনি। ঘটনার দিন ডিবি পুলিশের সঙ্গে বাসার ভেতরে ঢুকেছিল আসিফসহ দুজন। ফয়সালের প্রেমিকার খালাতো ভাই আসিফ।’

বিষয়টি নিশ্চিত করে ময়মনসিংহ কোতোয়ালি মডেল থানার ওসি মো. সফিকুল ইসলাম খান বলেন, আসিফকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। সাত দিনের রিমান্ড চেয়ে তাঁকে আদালতে সোপর্দ করা হবে। এ মামলায় আগে আরও তিন আসামি গ্রেপ্তার হয়েছেন। কিন্তু তাঁদের কাছ থেকে উল্লেখযোগ্য কোনো তথ্য মেলেনি। এ নিয়ে মামলাটিতে চার আসামি গ্রেপ্তার হয়েছেন। আসিফ বাদে অন্য আসামিরা হলেন মো. খুররম, ফরহাদ তানভীর ওরফে তুষার ও কাউছার মিয়া।

নিহত ফয়সাল খান ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার সরিষা কাশিপুর এলাকার বাসিন্দা। তিনি জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমবিএ শেষ করে নগরের কেওয়াটখালী পাওয়ার হাউস রোডে বড় বোনের বাসায় থেকে চাকরির চেষ্টা করছিলেন।

ফয়সালের স্বজনদের ভাষ্য, চার বছর ধরে ফয়সালের সঙ্গে একই এলাকার এক তরুণীর প্রেমের সম্পর্ক ছিল। সম্প্রতি মেয়েটির সরকারি চাকরি হয়। এরপর অন্য আরেকজনের সঙ্গে তাঁর বিয়ে ঠিক হলে ফয়সালের সঙ্গে দূরত্ব তৈরি হয়। ফয়সাল বিয়েতে বাধা দিতে চাইলে তরুণীর বাবা গত ১০ নভেম্বর তাঁর বিরুদ্ধে পর্নোগ্রাফি আইনে থানা ও ডিবি পুলিশের কাছে একটি অভিযোগ করেন। ওই দিন রাত সাড়ে ৯টার দিকে ফয়সালের বোনের বাসায় অভিযান চালায় ডিবি পুলিশ।

স্বজনেরা আরও জানান, ডিবির অভিযানের সময় দুজন বহিরাগত ব্যক্তিও পুলিশের সঙ্গে ছিলেন। তাঁদের একজন ওই তরুণীর খালাতো ভাই আসিফ সাইফুল্লাহ। ডিবির অভিযানের পর বাসার সামনে ফয়সালকে অচেতন ও রক্তাক্ত অবস্থায় পাওয়া যায়। পরে রাজধানীর ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরো সায়েন্সেস ও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১৫ নভেম্বর তাঁর মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় ১২ নভেম্বর মাঝরাতে ফয়সালের বাবা মো. সেলিম খান বাদী হয়ে ছয়জনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাতনামা ৪-৫ জনকে আসামি করে একটি হত্যাচেষ্টা মামলা করেন।

 

সবা:স:জু- ৩৪৫/২৪

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2021
ভাষা পরিবর্তন করুন »