1. md.zihadrana@gmail.com : admin :
  2. dailysobujbangladesh@gmail.com : samiya masud : samiya masud
  3. editorsobujbangladesh@gmail.com : sumona akter : sumona akter
গুলশানে স্পার অড়ালে বাহার রানা সুমনের মাদক বাণিজ্য ও নারী দিয়ে ফাঁদ - দৈনিক সবুজ বাংলাদেশ

২৫শে মার্চ, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ । ভোর ৫:১৪ ।। গভঃ রেজিঃ নং- ডিএ-৬৩৪৬ ।।

গুলশানে স্পার অড়ালে বাহার রানা সুমনের মাদক বাণিজ্য ও নারী দিয়ে ফাঁদ

গুলশানে স্পার অড়ালে বাহার রানা সুমনের মাদক বাণিজ্য ও নারী দিয়ে ফাঁদ

 

নিজস্ব প্রতিবেদক:
রাজধানীর গুলশান কুটনীতিক পাড়ায় স্পা র অন্তরালে ,বাহার, ম্যানেজার রানা, সুমন,গুলশান ২ রোড নং- ৯৯, হাউজ নং-৩৩/ এ , লিফটের-৬ , স্পা সেন্টারে নানান নামে-বেনামে তরুণ-তরুণী দিয়ে চলছে জমজমাট মাদক সহ ব্ল্যাকমেইলের রমরমা বাণিজ্য। ভয়ংকর অপরাধমূলক কর্মকান্ড, আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি চরম অবক্ষয়ের কারনে অনেকটা প্রকাশ্যেই নীতিহীন ঘৃনীত জিনা ব্যাভিচার আর মাদকতায় সয়লাভ করে দিচ্ছে। প্রতিনিয়ত বাহারের এখান থেকে মাদক সাপ্লাই দেয়া হয় । স্থানীয় থানা পুলিশের নাকের ডগায় কি করে এমন অনৈতিক কর্মকান্ড চলছে তা প্রশ্নের জন্ম দিচ্ছে সাধারন মানুষের মাঝে। যারা এসব অনৈতিক কর্মকান্ড চালাচ্ছে তারা হলেন
বাহার , ম্যানেজার রানা, সুমন , অভিযোগ রযেছে এসব দালালরা নারীদেরকে চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে ফিল্মি স্টাইলে ব্ল্যাকমেলই করে দেহ ব্যবসা করাতে বাধ্য করছেন বলেও অভিযোগ উঠেছে। বাহার , ম্যানেজার রানা, সুমন, ওদের টার্গেট বৃত্তবান প্রভাবশালী সন্তানরা, অল্প বয়সী নারী দিয়ে ফাঁদ পেতে মওকা হাসিল করছে ।
অনুসন্ধানে জানা যায়, গুলশান ২ রোড নং- ৯৯ হাউস নাম্বার –৩৩/ এ ,অ্যাপার্টমেন্ট ভাড়া নিয়ে দেহ ব্যবসা চালিয়ে আসছে, বাহার , ম্যানেজার রানা, সুমন,নামের অপরাধ জগতের মাফিয়া ডন নামে পরিচিত। এদের মধ্যো আবার পরিচয় দেয় আমি একজন যুগান্তরের সাংবাদিক তার কোন কার্ড এ বিষয়ে যুগান্তর পত্রিকায় খবর নিয়ে জানাযায় এনামে তাদের কোন প্রতিনিধি নেই, তারা একটা ভূয়া ট্রেড লাইসেন্স ও বাড়ী ভাড়া নিয়ে বিউটি পার্লার অথবা হেয়ার কাটিং এর আড়ালে দেদারসে মাদক বিক্রি ও দেহপসারিনির মতো পতিতা বৃত্তির যৌন ধান্ধার ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে। পূর্বের তুলনায় এ বছর গুলশানে ২ এর ব্যঙ্গের ছাতার মতো গজে উঠেছে পতিতা বাণিজ্যের বহু ফ্ল্যাট।
স্বনামধন্য মানুষের বসবাস এলাকা এখন পতিতাপল্লীতে পরিণত হয়েছে। একটি সূত্র জানিয়েছে, রাজধানীর গুলশানে স্পা ব্যবসায়ীদের দৌরাত্ব্য দিন দিন বেড়েই চলেছে।
এধরনের অবৈধ স্পা প্রতিষ্ঠানে জড়িয়ে পড়ছে স্কুল কলেজ পড়ুয়া ছাত্র-ছাত্রী,তরুন তরুণী। এই অপরাধমূলক ব্যবসা ধরে রাখতে কেউ নিজেকে পরিচয় দিচ্ছেন ডিআইজির চাচাতো ভাই, ওসির খালতো ভাই, কেউ পুলিশ কর্মকর্তা বন্ধু, সাংবাদিকের বন্ধু, এমনকি স্থানীয় নেতা প্রভাবশালীদের নাম উঠেছে। দীর্ঘ অনুসন্ধানে দেখা যায়, তাদের অপরাধের কার্যক্রম ভিন্ন রকম। কিছু কিছু প্রতিষ্ঠান বাহিরে তালা দিয়ে ভিতরে চলছে তাদের কার্যক্রম চালাচ্ছে এ যেন কানামাছি খেলা। ডিজিটাল কায়দাকে কাজে লাগিয়ে নামিদামি ব্র্যান্ডের সিসি ক্যামেরাও লাগিয়েছেন প্রতিষ্ঠানে।

অন্যদিকে কয়েকজন সাংবাদিক এসকল স্প্যা সেন্টার নিয়ে সরেজমিনে অনুসন্ধান মূলক প্রতিবেদন করতে গেলে সাংবাদিকদের উপর হামলা চালায় এ বিষয়ে সাংবাদিক গুলশান থানায় মামলা করতে গেলে পুলিশ মামলা না নিয়ে জিডি এন্ট্রি করে সাংবাদিকদের বিদায় করে দেন, এ বিষয়ে সাংবাদিকরা জানান এ সকল অনৈতিক কর্মকান্ডের হোতাদের কাছ থেকেও নাকি ওসি ও ওসি অপারেশন এর নামে মাসোহারা আদায় হয়ে থাকে এবিষয়ে
এই বিষয়ে গুলশান থানার ওসিকে একাধিকবার ফোন দিলে ফোন রিসিভ করে অভিযোগের বিষয়ে কোন জবাব না দিয়ে থানায় জিডি করার পরামর্শ দেন।
( চলবে)

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2021
ভাষা পরিবর্তন করুন »