1. md.zihadrana@gmail.com : admin :
  2. dailysobujbangladesh@gmail.com : samiya masud : samiya masud
  3. editorsobujbangladesh@gmail.com : sumona akter : sumona akter
ঘুর্নিঝড় মোখা : বেড়িবাঁধ না থাকায় দুশ্চিন্তায় বাসিন্দারা - দৈনিক সবুজ বাংলাদেশ

৯ই ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ । রাত ৮:২৫ ।। গভঃ রেজিঃ নং- ডিএ-৬৩৪৬ ।।

সংবাদ শিরোনামঃ
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর থানার এসআই রেজাউলের বিরুদ্ধে ৫ দপ্তরে অভিযোগ দায়ের জন্ম ১ জানুয়ারি ২০০৭ বা তার আগে হলে আপনাকে ভোটার হওয়ার অনুরোধ জানাচ্ছে নির্বাচন কমিশন জেমস বন্ড হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে দুই অভিনেতা আফসারুল আরিফিনের মৃত্যুতে ডিসিসিআই’র শোক বাংলাদেশ প্রেসক্লাব ইউএই’র বর্ণিল অভিষেক ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান সম্পন্ন ১ জন চিকিৎসক দিয়ে চলছে থানচি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স হাসিনার সময় দুদক ও বিচার বিভাগ দাসে পরিণত হয়েছিল বেগম রোকেয়া এ দেশের নারী জাগরণের অগ্রদূত ছিলেন সুলতানার স্বপ্ন নামে সিরিজ পুরস্কার চালুর পরামর্শ প্রধান উপদেষ্টার অবৈধ সম্পদ অর্জনে পিছিয়ে নেই নাজির রুবেল
ঘুর্নিঝড় মোখা : বেড়িবাঁধ না থাকায় দুশ্চিন্তায় বাসিন্দারা

ঘুর্নিঝড় মোখা : বেড়িবাঁধ না থাকায় দুশ্চিন্তায় বাসিন্দারা

 

মোসা:হাফসা আক্তার।

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’ উপকুলে আঘাত হানবে এমন খবরে আতংকিত দক্ষিনের জেলা ঝালকাঠির নদী তীরবর্তী বাসিন্দাদের।জেলার রাজাপুর এবং কাঠালিয়া উপজেলার বিষখালী নদীর তীরে বড় একটি অংশে বেড়িবাঁধ না থাকায় দুশ্চিন্তার ভাজ পরেছে ঐ অঞ্চলের বাসিন্দাদের কপালে।
শনিবার (১৩মে) সকাল থেকে এ অঞ্চলে বৈরী আবহাওয়া বিরাজ করছে।প্রতিটি উপজেলায় রেডক্রিসেন্ট কর্মীরা সতর্কতামুলক মাইকিং শুরু করেছে।তবে জেলার নদীগুলোর পানি এখনো স্বাভাবিক রয়েছে।

রাজাপুর উপজেলার চর পালট এলাকা এবং কাঠালিয়া উপজেলার বিষখালী নদীর তীরে বেরীবাঁধ না থাকায় বিগত দিনও ঐ অঞ্চলের গ্রামগুলো প্লাবিত হয়েছিলো।আর তাই ঘুর্নিঝড় “মোখা” আঘাত হানার খবরে বেরীবাঁধহীন এলাকার মানুষেরা বেশি আতংকিত।

এদিকে ঘুর্নিঝড় চলাকাকালীণ সময়ে মানুষের জানমালের নিরাপত্ত্বা দিতে এবং ঝড় পরবর্তী ক্ষয়ক্ষতি মোকাবেলায় করনীয় সম্পর্কে জেলা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটি সভা করেছেন বলে জানা গেছে।তবে জেলা ও উপজেলা প্রশাসনের এসব সভাকে আনুষ্ঠানিকই বলছেন নিম্মাঞ্চলের বাসিন্দারা।
কাঠালিয়ার লঞ্চ ঘাট এবং রাজাপুরের চরপালট গ্রামের অনেকেই ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেছেন, ‘প্রতি বছর ঘুর্নিঝড় আসলেই শুনি ডিসি এবং ইউএনও স্যারেরা মিটিং করে।কিন্তু ঝড়ের পরে আমাদের খোজ তারা নেয়না।পক্ষে ভোট না দেয়া ভোটারদের ঠিকমতো ত্রানও দেয়না চেয়ারম্যান মেম্বাররা।’
ঝালকাঠি জেলা প্রশাসন থেকে গনমাধ্যমকে জানানো হয়েছে, জেলার ৪ উপজেলার ৬১টি স্থায়ী সাইক্লোন শেল্টার সহ ৩৬৬ টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আশ্রয় কেন্দ্র হিসেবে প্রস্তুত রাখা হয়েছে।সংকেত বাড়ার সাথে সাথে ঝুঁকিপূর্ণ এলাকার বাসিন্দাদের আশ্রয়কেন্দ্রে নেয়ার জন্য সব উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, ইউপি চেয়ারম্যান এবং স্বেচ্ছাসেবকদের নির্দেশ দেয়া রয়েছে।এছাড়া সরকারি দপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারিদেরে কর্মস্থলে থাকার নির্দেশ দেয়া হয়েছে।প্রয়োজনীয় নগদ অর্থ, চাল, শুকনো খাবার ও ঢেউটিন মজুদ রাখা হয়েছে।’
সিভিল সার্জন এইচ এম জহিরুল ইসলাম জানিয়েছে, জেলা সদরে দুটি এবং সকল উপজেলার প্রতিটি ইউনিয়নে ১ টি করে মেডিকেল টিম প্রস্তুত রয়েছে।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2021
ভাষা পরিবর্তন করুন »
error: Content is protected !!