১২ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ । রাত ৮:৫৩ ।। গভঃ রেজিঃ নং- ডিএ-৬৩৪৬ ।।
মোঃ জাকির হোসেন:
বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীর অর্জনের পাল্লা, সুনামের খাতা প্রতিনিয়ত বেড়ে যাচ্ছে। পুলিশ বাহিনীর অর্জনের আড়ালে, বিহাইন্ড দ্য সিনে অন্যতম প্রধান মাস্টারমাইন্ড যিনি তার দায়িত্বের জায়গা থেকে পুলিশ বাহিনীর জন্য সর্বোচ্চভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। তিনি হচ্ছেন ঢাকা জেলার দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানায় নিয়োজিত এস আই নির্মল।
পুলিশ জনতা, জনতাই পুলিশ। এই স্লোগানকে সামনে রেখে বর্তমান বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীর অর্জনের পাল্লা এখন সুনামের খাতায় প্রতিনিয়ত বেড়েই চলছে। একজন নেতা যেমন কর্মীদের অনুপ্রেরণা দিয়ে নেতৃত্ব প্রদান করে সংগঠনকে এগিয়ে নিয়ে যায়, একজন কোচ যেভাবে কনফিডেন্স লেভেল তৈরি করে শিষ্যের কাছথেকে সেরাটুকু বের করে নিয়ে আসেন। ঠিক একই ভাবে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানার পুলিশ কর্মকর্তা এস আই নির্মল অফিসারদের কনফিডেন্স লেভেল তৈরি করে কাজ করিয়ে নেন।
শত বিপদে, প্রতিকূলতার মধ্যে যিনি বট গাছের ন্যায় আগলে রাখেন অধীনস্থ পুলিশ কর্মকর্তা, সদস্যদের। তিনি আর কেউ নন, তিনি হচ্ছেন বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীর দক্ষিন কেরানীগঞ্জ থানায় নিয়োজিত সহকারী পুলিশ পরিদর্শক নির্মল।
পুলিশ ডিপার্টমেন্ট-এর কাছে একজন মানবিক এবং চৌকস পুলিশ কর্মকর্তা হিসেবে ইতিমধ্যে যিনি সুপরিচিত হয়েছেন ।
তিনি বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীর গর্ভ, কর্মদক্ষ, বিচক্ষণ ও চৌকস পুলিশ কর্মকর্তা। তিনি দিন-রাত পরিশ্রম করে বিপদগ্রস্ত মানুষকে সেবা প্রদান করা সহ অপরাধ দমনে অসীম সাহসী ভূমিকা অব্যাহত রেখে চলছেন । তিনি খুব সুনামের সহিত দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন । অর্জন করেছেন এলাকার সাধারণ মানুষের আস্থা ও ভালোবাসা।
তিনি বর্তমানে ঢাকা জেলার দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানায় দায়িত্ব পালনকরে সন্ত্রাসী, মাদক কারবারি, ভূমিদস্যু, চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে যেন যুদ্ধা ঘোষণা করেছেন, এই পুলিশ কর্মকর্তা হলেন এস আই নির্মল। এখানে সকল শ্রেণির মানুষের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা নিয়ে তিনি নিজেই কথা বলে তাৎক্ষাণিক সমাধান করে দিচ্ছেন ।
দক্ষ এবং সুযোগ্য অধিনায়কদের অধিনায়ক তিনি। পারেনি কোন প্রভাবশালী ক্ষমতাশীনরা তাকে প্রভাবিত করতে। দোষী ব্যক্তিরা ক্ষমতার প্রভাব দেখিয়ে পার পায়নি। কখনো কোন মাদক ব্যবসায়ী, সন্ত্রাসীর কাছ থেকে মাশোয়ারা নেয়নি।
ব্যাক্তি জীবনে এভাবেই সরকারি দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন নিরলস কঠোরভাবে।
গণমাধ্যম কর্মীদের প্রশ্নের জবাবে তিনি অকপটে বলেছেন—
সাধারণ মানুষের দোয়া ও ভালবাসা নিয়ে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশকে মাদক, জঙ্গি, সন্ত্রাস মুক্ত করতে এগিয়ে যাব।
তিনি আরো বলেন, ‘আমি একটি কথা বলবো জনগণের উদ্দেশ্যে-আপনারা পুলিশ কে নিজের বন্ধু ভাবুন, পুলিশ জনগণের বন্ধু। পুলিশ জনগণের শুধু বন্ধুই নয়, সেবকও। পুলিশ সব সময়ই জনগণের বন্ধু হিসেবে জনগণের পাশে ছিল এবং আগামীতেও থাকবে। জনগণের আন্তরিক সহযোগিতা ছাড়া পুলিশের পক্ষে ব্যাপক জনগোষ্ঠীর সেবা দেয়া সম্ভব নয়।
তিনি অন্যতম একজন আদর্শ পুলিশ অফিসার যিনি তার দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে আধুনিকতা, প্রযুক্তি ও সততা দিয়ে অপরাধ দমন করার চেষ্টা করে যাচ্ছেন।
ঢাকা জেলার দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানার প্রত্যেকটি মহল্লায় পাড়ার মানুষের চোখে একজন সৎ, আদর্শবান, ন্যায়নিষ্ঠ ও গরিবের বন্ধুসুলভ পুলিশ অফিসার তিনি। অন্যদিকে সন্ত্রাসীদের ভীতির কারনও তিনি।
অধিকাংশ মানুষই তাকে গরিবের বন্ধু হিসাবে জানেন। তিনি তাঁর সততা, ন্যায়নিষ্ঠা ও তার বিচক্ষণ বুদ্ধিমত্তা দিয়ে তার দায়িত্বরত এলাকা মাদক, সন্ত্রাস, চাঁদাবাজ ও দখল বাজদের হাত থেকে মুক্ত করেছেন।
তার চোখে ধনী-গরিব, রিক্সাচালক হতে সব শ্রেণি পেশার মানুষ সমান। তিনি শুধু একজন পুলিশ কর্মকর্তাই নন পাশাপাশি অনেক সামাজিক ও মানবিক কর্মকান্ডে তিনি অবদান রেখেছেন। সময়ে সময়ে আলোচনা-সমালোচনায় পুলিশের খারাপ দিকগুলোই বেশি মুখরোচক হয়ে ওঠে।
পুলিশ যে জনগণের বন্ধু, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় নিরলসভাবে কাজ করার পাশাপাশি তারা যে মানবিক কাজের ক্ষেত্রেও পিছিয়ে নেই তা আমরা ভুলে যাই। দু-একজনের অপকর্মে পুরো পুলিশ বাহিনীকে সমালোচনায় বিদ্ধ করি আমরাই। তবে পুলিশ বিভাগে রয়েছে এস আই নির্মল এর মত যোগ্য পুলিশ অফিসারও।
Leave a Reply