৮ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ । সকাল ৯:৪৫ ।। গভঃ রেজিঃ নং- ডিএ-৬৩৪৬ ।।
নিজস্ব প্রতিনিধি :
ঢাকা জেলার নবাবগঞ্জের আগলা ২ নং ওয়ার্ডের মাঝপাড়া গ্রামের মৃত আব্দুল হামিদের ছেলে ভূমিদস্য ইমরান হোসেন। একই গ্রামের জনৈক খালেদ আল মানুন ইতিপূর্বে কালুয়াহাটি মৌজা এস এ ২৫৯ নং খতিয়ান এর এস এ-৭২০ নং দাগের ২০ শতাংশ জমি ভূমি অফিস থেকে ভিপি কেস নং ৮৯ ৮৭ মূলে লিজ নিয়ে আবাদি ভোগ দখলে আছে । উক্ত ২০ শতাংশ জমি ভুমি দস্যু ইমরান ড্রেজার দিয়ে মাটি ভরাটের জন্য খালেদ আল মামুনের নিকট দাবি করে। তার এ অন্যায্য দাবি না মানায় সে তার ফেসবুকে নানা ধরনের মিথ্যা মানহানিকর অপপ্রচার চালিয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। ভূমিদস্যু ইমরান শুধু মাত্র অপপ্রচার চলিয়েই ক্ষান্ত হয় নি দখল করতে না পারায় ভুমি মালিক খালেদ আল মামুন কে প্রাণে মারার ও যেকোনো উপায়ে তার ক্ষতি করে ছাড়বে বলেন অহরহ হুমকি দিচ্ছে । ভুক্ত ভোগী প্রাণনাশের হুমকি ও ফেসবুকে মিথ্যা অপপ্রচারের বিষয়ে নবাবগঞ্জ থানায় দুইটি সাধারণ ডায়েরি করেছেন বলে জানা গেছে। এ বিষয়ে এলাকায় সরজমিনে গিয়ে দেখা যায় ভূমি দস্যু ইমরান হোসেন সরকারি জমি অপকৌশলে নানান লোক দিয়ে লিজ নেয়। পরে সেই সরকারি লীজকৃত জমিতে অবৈধ ড্রেজার দিয়ে বালি ফেলে মাটি ভরাট করে প্লট করে প্রতি শতাংশ ২ থেকে ৩ লাখ টাকা বিক্রি করেন । এতে লীজের শর্ত ভঙ করত: সরকারের সাথে প্রতারণা এবং ধানি জমির ক্ষতি করে চলেছেন ভূমিদস্যু ইমরান হোসেন। আগলা ইউনিয়নে ইমরানের রয়েছে বিশাল এক বাহিনী ড্রেজার দিয়ে মাটি কাটা , মাটি ভরাটের অবৈধ ব্যবসা করে ইমরান আঙ্গুল ফুলে কলা গাছ বনে গেছেন। সে টাকা আর ক্ষমতার জোরে কাউকেই তোয়াক্কা করে না । এই বিষয়ে মাননীয় দুর্নীতি দমন কমিশন দুদক ও ঢাকা জেলা প্রশাসক তদন্ত করলে অনেক তথ্য পাওয়া যাবে বলে বিজ্ঞমহল মনে করেন। এছাড়াও তদন্ত করলে তার সকল অপকর্মের থলের বিড়াল বেরিয়ে আসবে। স্বীয়স্বার্থ হাসিল করতে না পারায় ইমরান মহাকবি কায়কোবাদ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় এর একজন অভিভাবক প্রতিনিধি খালেদ আল মামুনের নামে ১৯ মে ২০২৪ ইং তারিখ আনুমানিক বিকাল ০৫:০০ ঘটিকায় তার ছবিসহ ৭ লক্ষ টাকা আত্মসাৎ করে গা ঢাকা দিয়ে আছে এই বলে মিথ্যা প্রচারণা চালায় www.facebook.com/emran.hossain.94617999?mibextid=ZbWKwL ইমরান হোসেনের ফেসবুক আইডিতে এটি পোস্ট করেন। যা সম্পূর্ণ মিথ্যা ,বানোয়াট এবং হয়রানি মূলক। ফেসবুকে মিথ্যা প্রচারের কারণে মহাকবি কায়কোবাদ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় এর ম্যানেজিং কমিটি গত ২১ মে ২০২৪ ইং নোটিশের মাধ্যমে মঙ্গলবার সকাল ১০:৩০ ঘটিকার সময় প্রধান শিক্ষক জনাব মোঃ আব্দুস সালাম এর অর্থ আত্মসাৎ করার কারণে ক্যাশবুক লেখা বন্ধ থাকার প্রসঙ্গে আলোচনা সভা করে থাকেন। উক্ত আলোচনায় বিদ্যালয় পরিচালনা পর্ষদের পক্ষ থেকে জনাব খালেদ আল মামুনকে নির্দোষ প্রমাণের জন্য একটি প্রত্যয়ন পত্র দেওয়া হয় এবং মহাকবি কায়কোবাদ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় সুনাম নষ্ট ও মিথ্যা অপপ্রচার ও হয়রানি করানোর জন্য সকল ধরনের সার্বিক সহযোগিতায় স্কুল কমিটি তার সাথে থাকবেন বলে জানান। খালেদ আল মামুন একজন গণমাধ্যম ও মানবাধিকার কর্মী,আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল । ফেসবুক একটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম কারো অপপ্রচার করার জন্য নয়। এমতবস্থায় মানসিক ও শারীরিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত এবং সামাজিক ও পারিবারিকভাবেও তার পরিবারের মানহানি হয়েছে। এছাড়াও সন্তানদের উপরেও এর বিশেষ প্রভাব পড়েছে ।এমনকি তার স্ত্রী দীর্ঘদিন যাবত অসুস্থ তিনি এ সম্পর্কে এমন একটি মিথ্যা প্রচার ফেসবুকে দেখে সে আরো বেশি অসুস্থ হয়ে পড়েছে বলে জানা যায়। ফেসবুকের অপপ্রচারের বিষয়টি লিখিতভাবে খালেদ আল মামুন অনেককেই জানিয়েছেন এবং সুষ্ঠ তদন্তের মাধ্যমে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ এবং ন্যায় বিচার পাওয়ার দাবি জানিয়েছেন ।
Leave a Reply