1. md.zihadrana@gmail.com : admin :
তুরাগের চিহ্নিত চাদাবাজ সাদেকও হতে চান কাউন্সিলর - দৈনিক সবুজ বাংলাদেশ

৮ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ । সকাল ১০:৩৩ ।। গভঃ রেজিঃ নং- ডিএ-৬৩৪৬ ।।

সংবাদ শিরোনামঃ
বরগুনার পাথরঘাটায় বেড়েছে বিএনপির নেতা কর্মীদের হুমকি ও চাঁদাবাজি গোপালগঞ্জে ভুল চিকিৎসায় রোগীর মৃত্যু, কথিত ডাক্তার রানা আটক মাদক মুক্ত সমাজ গড়তে এগিয়ে আসুন – ডাঃ রাজ্জাক জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের দুর্নীতির আখড়া ঝিনাইদহের আদম ব্যবসায়ী সজলের খপ্পরে নিঃশ্ব শত শত পরিবার ভূয়া মেজর অভিযানের নামে টাকা লুট, গ্রেফতার ৪ দেবিদ্বারে মসজিদে মসজিদে বিএনপির প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে বেগম খালেদা জিয়া ও বন্যার্তদের জন্য দোয়া মাহফিল চুয়াডাঙ্গায় লুটপাটের রাজপুত্র টগর,পাহাড় সমান অপকর্ম করেও  ধরা-ছোঁয়ার বাহিরে!! সাতক্ষীরা বিআরটিএ অফিসের মোটরযান পরিদর্শকের বিরুদ্ধে ঘুষ বাণিজ্যের অভিযোগ ঢাকা মহানগর দক্ষিণ স্বেচ্ছাসেবক দলের ত্রাণ বিতরণ
তুরাগের চিহ্নিত চাদাবাজ সাদেকও হতে চান কাউন্সিলর

তুরাগের চিহ্নিত চাদাবাজ সাদেকও হতে চান কাউন্সিলর

নিজস্ব প্রতিবেদক:
রাজধানীর তুরাগ থানা সেবক লীগের চিহ্নিত চাদাবাজ ও ভুমিখেকু সাদেক এবার কাউন্সিলর নির্বাচন করতে মাঠে নেমেছে। দেশের শীর্ষ গণমাধ্যমে চাদাবাজ ও দখলবাজ হিসেবে স্বীকৃত এ এ নেতার কাউন্সিলর নির্বাচন করার পেছনেও রয়েছে বড় ধরনের ভাগ ভাটোয়ারার হিসাব। ৫৩ নং ওয়ার্ডের জনপ্রিয় কাউন্সিলর বীর মুক্তিযোদ্ধা নাসির উদ্দিনকে নির্বাচনে হারানোর জন্য মোটা অংকের ডিলের অংশ হিসেবে তিনি নির্বাচনে মাঠে নেমেছেন বলেই এলাকায় বেশ কানাঘুষা।
জানাগেছে, উত্তরা বিআরটিএর চিহ্নিত এ চাদাবাজ স্থানীয় ভাবে ভুমি খেকু সাদেক হিসেবেও পরিচিত। বিএনপি পরিবারের স্থানীয় মোহাম্মদ আলীর সাথে মিলে মিশে এক প্রভাবশালী সরকারী কর্মকর্তার অবৈধ আয়ের হাজার কোটির টাকার বিনিয়োগ আছে তুরাগের বিভিন্ন মৌজায়। সরকারী কর্মকর্তার সেই অবৈধ টাকার ঠিকাদার হিসেবে তারা এলাকার ঝামেলাযুক্ত জায়গা জমি কিনে থাকে। বর্তমানে এটাই তাদের বড় ব্যবসা। এছাড়া মানুষকে বিপদে ফেলার জন্য ছড়া মুল্য দিয়ে চলাচলের জমি কিনে জিম্মি করার অভিযোগও বেশ পুরনো।
এদিকে জমির ব্যবসা জমাতে তুরাগ যুবকল্যানের সাইনবোর্ডকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করেন ভুমি খেকু সাদেক। তার বিরুদ্ধে অভিযোগ আছে যুবকল্যানের অফিস ঘর স্থাপনের জন্য সরকারী জমি জালিয়াতি করে দখল করেছেন। তুরাগ যুবকল্যান সমিতির সাইনবোর্ড ব্যবহার জমি ব্যবসাসহ আরো অনেক অপকর্ম করছেন সাদেক চক্র গং রা। এজন্য দীর্ঘ সময় থেকে সমিতির সভাপতি পদটিও দখলে রাখছেন তিনি। সরকারী নিবন্ধিত কোন সংস্থায় পর পর দুই বারের বেশী সভাপতি থাকার সুযোগ নাই বলে জানিয়েছেন সমিতির অনেক সদস্য। এছাড়া এলাকায় সাধারণ মানুষ থেকে একসময় ডেসটিনি ও যুবকের কথা বলে কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন সাদেকগং।
নিউজের বিষয়ে বক্তব্য জানার চেষ্টা করেও তাকে পাওয়া যায়নি।।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2021
ভাষা পরিবর্তন করুন »