1. md.zihadrana@gmail.com : admin :
  2. dailysobujbangladesh@gmail.com : samiya masud : samiya masud
  3. editorsobujbangladesh@gmail.com : sumona akter : sumona akter
দুই লাখ টাকা দিলে ফাইল ছারবো - দৈনিক সবুজ বাংলাদেশ

২৫শে মার্চ, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ । রাত ৪:৫৭ ।। গভঃ রেজিঃ নং- ডিএ-৬৩৪৬ ।।

দুই লাখ টাকা দিলে ফাইল ছারবো

দুই লাখ টাকা দিলে ফাইল ছারবো

স্টাফ রিপোর্টর্টারঃ
ঢাকা কেরানীগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি (চার)আটি বাজার সাব জোনাল অফিসের তদন্ত ইনস্পেকটর সাহাবুদ্দিনের দুর্নীতি চরমে পৌছেছে।ঘুষ ছারা কথাই বলেননা সাহাবুদ্দিন। একজন ভুক্তভুগী লোকাল ইলেক্ট্রিশিয়ান ইস্রফিলের কান্না জরিত কন্ঠে বলেন আমি দির্ঘদিন পুর্বে নতুন বিদ্যুৎ সংযোগের জন্য একটি আবেদন করেছিলাম।মোটা অংকের টাকার জন্য ফাইলটি আটকে রাখেন সাহাবুদ্দিন । দির্ঘদিন ধরে আমার গ্রাহকের আটকে থাকা নতুন সংযোগের ফাইল চাইতে গেলে সাহাবুদ্দিন আমার কাছে দুই লাখ টাকা ঘুষ দাবি করেন। ইস্রাফিল আরো বলেন দির্ঘদিন ধরে আমার একটি নতুন বিদ্যুৎ সংযোগের আবেদন সহ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের নিয়ম অনুসারে আমি ব্যাংকে প্রায় দের লাখ টাকা জমা করি। নিয়ম অনুসারে পল্লী বিদ্যুৎ অফিসে কর্মরত তদন্ত ইনস্পেকটর ব্যাংকের রসিদ দেখা মাত্রই আবাসন কিংবা কল কারখার বিদ্যুৎ সংযোগের জন্য আবেদনের ফাইল ছেরে দিতে বাধ্য থাকিবে সাহাবুদ্দিন। কিন্তু তদন্ত ইনস্পেকটর সাহাবুদ্দিন সেই নিয়ম ভংগ করে আামার কাছে মোটা অংকের দুই লাখ টাকা গোষ দাবি করেন। ইস্রাফিল আরও বলেন ইতি মধ্যে কাগজে কলমে জিএম বরারর সাহাবুদ্দিনের ঘুষ সহ নানা অপকর্মের বিচারা চেয়ে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।ইস্রাফিল আরও বলেন আটি বাজার অফিস উদ্বোধনের সমই সাহাবুদ্দিন সব ইলেক্ট্রিশিয়ানদের কাছ থেকে দশ হাজার করে টাকা নিয়েছিলেন অফিসের আসবাপত্র কেনার কথা বলে আমরা সব ইলেক্ট্রিশিয়ান ভয়ে দশ হাজার করে টাকা দিয়েছিলাম। কিন্তু আজ আমাদের চোখ কান খুলে গেছে আমরা সাহাবুদ্দিনের সাস্তি ও বিচার চাই ।

আটি বাজার সহ বিভিন্ন যায়গায় খোজ নিয়ে যানাযায় সাহাবুদ্দিনের কুকর্মের কথা তার সাবেক কর্মস্থলেও করেছিলেন বর বর ধরনের দুর্নীতি সে জন্য সাহাবুদ্দিনকে কলাতিয়া সাখায় বদলী করা হয়েছিলো কিছুদিন না যেতেই উপর থেকে ফোন আসে সাহাবুদ্দিনকে আটি বাজার নিয়োগ করা হোক। তার পর থেকেই সাহাবুদ্দিনের অত্যাচারে অতিষ্ঠ সাধারণ মানুষ সহ অফিস কর্মচারীগন
।আটি বাজার সাখায় এসেও আরো চরমে রুপ নিয়েছে সাহাবুদ্দিন।
খোজ নিয়ে যানাযায় এমন অনেক ফাইল আটকে রেখে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছেন সাহাবুদ্দিন। নিজ কর্মস্থলের পাশে দিয়েছেন ইলেক্ট্রিসিটির মালামালের দোকান যেখানে পাওযায় ট্রান্সমিটার সহ পল্লি বিদ্যুতের কাজে ব্যাবহিত অনেক দামি মালামাল।দোকানে একজন কর্মচারিও রেখেছেন। গোপনে কর্মচারীকে সব দোকানে বেচাকেনা করতে বলেন রাতে হিসান বুঝে নেন সাহাবুদ্দিন। প্রকাশে কিছুই বুঝতে দেন না কাউকে গোপনে মালামাল কিনতে নিজে চলে যান পাইকারী দোকান গোলতে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কিছু বেক্তি যানায় সাহাবুদ্দিন অফিসের মালামাল কিনতে গেলেও আসল রসিদ নিজ পকেটে লুকিয়ে রেখে ইচ্ছে মতো মোটা অংক লিখে অফিসে রশিদ জমা করেন। এভাবে সাহাবুদ্দিন লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছেন যাহা অনেক স্টাফ যানেন কিন্তু ভয়ে কেউ মুখ খুলতে রাজি নন ।
সরেজমিনে খোঁজ নিয়ে দেখাযায় সাহাবুদ্দিন পল্লী বিদ্যুতের নিয়মনিতির তোয়াক্কা না করে আটি বাজার সাব জোনাল অফিসে চাকুরী করেও গোপনে অন্য সাখায় কর্মরত ইলেক্ট্রিশিয়ান খোকন ও (পি ইউ সি) নুরুজ্জামানের সহযোগিতায় কালিগঞ্জ ইসলাম প্লাজা মার্কেটে মোটা অংকের টাকা নিয়ে প্রায় ৫০০ কেভির কাজ করেছেন সাহাবুদ্দিন তাহার সকল প্রমানাদিও মার্কেট ম্যানেজার ফারুকের সিকারুক্তিতে পাওয়া গিয়েছে।
খোঁজ নিয়ে আরও যানাযায় সাহাবুদ্দিনের অবৈধ কালো টাকা সাদা করার রহস্য কেরানীগঞ্জের কাঠালতলিতে বিশাল আকারে মোটা অংকের টাকা দিয়ে জমির বায়নাও করেছেন সাহাবুদ্দিন। কয়েকদিনের মধ্যে জমি নিজ নামে রেজিস্ট্রি করে নিবেন সাহাবুদ্দিন।
গত রবিবার মুঠো ফোনে জি এম আবুল বাসারের কাছে উল্লেখিত বিষয় যানতে চাইলে তিনি বলেন সঠিক তথ্য প্রমান পেলে আমরা কাউকেই ছার দিবনা উপযুক্ত সাস্তি তাকে পেতেই হবে ।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2021
ভাষা পরিবর্তন করুন »