১৭ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ । রাত ১:০৫ ।। গভঃ রেজিঃ নং- ডিএ-৬৩৪৬ ।।
স্টাফ রিপোর্টার:
দিলীপ আগারোয়ালার বিরুদ্ধে প্রতিবেদন লিখে এমনি হুমকি ধমকীর শিকার হয়েছিলেন সিনিয়র সাংবাদিক সাঈদুর রহমান রিমনও। দিলীপের পালিত কুকুর শাহাদাত সাজ্জাত তার দলবল নিয়ে দফায় দফায় খুঁজতে থাকেন তাকে। একদিকে রফাদফা, অন্যদিকে চুপিসারে মামলা, এবার রহস্যময় ব্যক্তিদের আমার বাসার গেট পর্যন্ত রেকি করতে পাঠানোর ঘটনা ঘটেছে।
বাসার কেয়ারটেকারের ভাষ্যমতে, রাত ৮ টা ২০ মিনিটের দিকে আমার বসুন্ধরার বাসার নিচে হাজির হয় এক ব্যক্তি, মাথার ক্যাপ দিয়ে তার চেহারার একাংশ আবৃত ছিল। এ সময় বাসার উল্টোপাশের রাস্তায় একটি মোটর সাইকেল ও কাল রঙের একটি মাইক্রোতে আরো কয়েকজন অপেক্ষমান ছিলেন। বাসার কেয়ারটেকারের কাছ পর্যন্ত যাওয়া ব্যক্তিটি তার মোবাইলের ফেসবুক পেইজ থেকে আমাদের এক পারিবারিক ছবি দেখিয়ে জানতে চান, আমি কয় তলায় থাকি, বাসার মোট সদস্য সংখ্যা কত, কখন বের হই, কখন ঢুকি ইত্যাদি। পাশাপাশি কেয়ারটেকারকে জানান, তিনি নাকি সাংবাদিক হবার বাসনায় তিন লক্ষাধিক টাকা দিয়ে দিনের পর দিন ঘুরছেন। একপর্যায়ে গেটম্যান তরুণটির হাতে কিছু টাকা গুঁজে দিয়ে ওই ব্যক্তি বলেন, সাংবাদিক রিমন সাহেবের আসা যাওয়া অবস্থানের খোঁজ খবর আমাকে জানালে আরো গিফট পাবে। ওই সময় সে তার নাম সাংবাদিক তমাল হিসেবে প্রকাশ করে। খবরা খবর জানানোর সূত্রেই তার মোবাইল নং পাওয়া গেছে। খোঁজ নিয়ে দেখা গেলো তার নাম্বারের বিপরীতে এখানে স্ক্রীনশটে দেয়া নামধাম জানা গেলো। এমন করো সঙ্গে আমার চেনা জানার যেমন প্রশ্ন উঠে না, তেমনি আমার বাসা পর্যন্ত যাওয়ার মতো কলিজাওলা দুর্বৃত্ত টাইপের কারো কথা বিগত ত্রিশ বছরের মধ্যে এই প্রথম শুনলাম।
আমার শুভাকাঙ্ক্ষী বন্ধুজন, প্রশাসনের যারা আছেন একটু কি ভদ্রলোকের খোঁজ নিবেন? আমি কোনো বিষয়ে অনুসন্ধান পর্ব থেকেই আল্লাহর রহমতে যথেষ্ট সতর্ক থাকি, নিরাপত্তাও রাখি – তবে নিউজ প্রকাশের পর থাকি ঢিলেঢালা। কারণ, তখন ঢিল পড়লেও নিউজে অভিযুক্ত ব্যক্তির দিকেই আঙ্গুল উঠবে যে,
Leave a Reply