1. md.zihadrana@gmail.com : admin :
  2. dailysobujbangladesh@gmail.com : samiya masud : samiya masud
  3. editorsobujbangladesh@gmail.com : sumona akter : sumona akter
পান্ডার নাম পরিবর্তনে ব্যয় কোটি টাকা - দৈনিক সবুজ বাংলাদেশ

১৭ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ । সকাল ৭:১৪ ।। গভঃ রেজিঃ নং- ডিএ-৬৩৪৬ ।।

সংবাদ শিরোনামঃ
চট্টগ্রাম প্রতিদিন অফিসে সংঘবদ্ধ হামলার চেষ্টায় ক্ষোভ, প্রতিবাদ, নিন্দার ঝড় ঐক্যহীনতাই সাংবাদিক নির্যাতন বৃদ্ধি করছে ডিএমসিআরএসের মুখপাত্র আবিদ মুন্সীগঞ্জের টঙ্গীবাড়ীতে জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে হামলায় ৭ জন আহত গফরগাঁওয়ে শালিস বিচারকদের রায় না মেনেই বাদীর উপর হামলা ও মেরে ফেলার হুমকি  কখনো সচিব, কখনো সময় ও এটিএন টেলিভিশন এর  বড় কর্মকর্তা পরিচয়ে প্রতারণা এলজিইডির দূর্নীতির মাস্টার মাইন্ড নূরুল ইসলাম;গার্লফ্রেন্ডের নামেও কিনেছেন ফ্ল্যাট সাধনা মহল আওয়ামী দালাল ও সুবিধাভোগী বিএনপিই এখন ভরসা,জনগণের আস্থা আয়নাঘর পরিদর্শনে প্রধান উপদেষ্টা অন্তর্বর্তী সরকার আইনি দলিল ও জনগণের ইচ্ছা দিয়ে গঠিত: হাইকোর্ট
পান্ডার নাম পরিবর্তনে ব্যয় কোটি টাকা

পান্ডার নাম পরিবর্তনে ব্যয় কোটি টাকা

সবুজ বাংলাদেশ ডেস্ক: 

চীন থেকে উপহার হিসেবে পাওয়া দুটি বড় পান্ডার নাম পরিবর্তন করতে বিশাল এক কর্মযজ্ঞে নেমেছিল হংকং প্রশাসন। এ জন্য তারা খরচ করেছে ৯০ হাজার ডলারের বেশি অর্থ। বাংলাদেশি টাকায় যা ১ কোটির বেশি। করদাতাদের কাছ থেকে পাওয়া রাজস্ব থেকে এই ব্যয় হয়েছে এবং কাজের কাজ কিছুই হয়নি, সব অর্থ জলে গেছে।

এন এন এবং কে কে নামের ওই পান্ডা দুটি গত সেপ্টেম্বরে চীন থেকে উপহার হিসেবে হংকংয়ে আসে। পরের মাসে পান্ডা দুটির নাম পরিবর্তন করতে একটি প্রতিযোগিতার আয়োজন করে হংকং প্রশাসন। জনগণের কাছ থেকে নতুন নতুন নাম চাওয়া হয়।

প্রতিযোগিতার কার্যক্রম চালাতে একটি ওয়েবসাইট খোলা হয়, কর্মী নিয়োগ দেওয়া হয়, অনলাইনে এ জন্য বিজ্ঞাপন দেওয়া হয়। এশিয়ার বৃহৎ এই বাণিজ্য নগরীর রেলস্টেশনগুলোতেও বিজ্ঞাপন বোর্ড টাঙিয়ে দেওয়া হয়। সেই সঙ্গে বিজয়ীদের জন্য পুরস্কারও ঘোষণা করা হয়।

বিজয়ীর জন্য রাখা হয়েছিল বড় অঙ্কের অর্থ, দামি ঘড়ি এবং ওশান পার্কের সদস্যপদ ও ভাউচার। পান্ডা দুটিকে যে থিম পার্কে রাখা হয়েছে, সেটির নাম ওশান পার্ক।

কিন্তু প্রশাসনের এই উদ্যোগে বিচারকেরা পানি ঢেলে দেন। তাঁরা আদেশ দেন, পান্ডা দুটির যে নাম আছে, সেই নামই থাকবে।

তবে কেন এত অর্থের অপচয়? এমন প্রশ্নের ব্যাখ্যায় স্থানীয় সরকারের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, জনগণ যে পান্ডা দুটির আসল নাম রেখে দেওয়ার পক্ষে মত দেবে, এমনটা কর্তৃপক্ষ আগে বুঝতে পারেনি।

সাধারণত, হংকংয়ে পান্ডাদের নাম রাখার ক্ষেত্রে জনগণের কাছ থেকে নাম চাওয়া হয় অথবা জন্মের পর যখন মায়ের দুধ খায়, তখন যে নামে ডাকা হয়, সেই নামই রেখে দেওয়া হয়। কর্তৃপক্ষ তাদের যে নাম দেয়, অনেক সময় সেই নামও থেকে যায়। দুই পান্ডার মধ্যে এন এন ছেলে এবং কে কে মেয়ে। উভয়ের বয়স পাঁচ বছর।

সবা:স:জু- ৩৪৩/২৪

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2021
ভাষা পরিবর্তন করুন »