১১ই অক্টোবর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ । সন্ধ্যা ৬:০৬ ।। গভঃ রেজিঃ নং- ডিএ-৬৩৪৬ ।।
ভোলা প্রতিনিধি।
মোঃ সাইফুল ইসলাম নয়ন! ভোলার চরফ্যাশনে সবাই তাকে জাময়েতের নয়ন নামে চিনেন। পিতা মোঃ খোরশেদ সরদার ভোলা জেলার চরফ্যাশন উপজেলায় আওয়ামীলীগের কোনো পদে কোন দিনই ছিলেন না অভিযোগ রয়েছে স্থানীয় আওয়ামীলীগ নেতা কর্মীদের মাঝে। বিগত সময়ে বিএনপি-জামাত ও জোট সরকারের আমলে জামায়াত ও ছাত্রশিবিরের রাজনীতিতে সক্রিয় ভাবে যুক্ত ছিলেন এবং এলাকাতে জামায়াত ও শিবিরের রাজনীতিতে প্রভাব বিস্তার করেন এমন কথা চরফ্যাশনে সকলের মুখে মুখে। এখন তিনি ভোলা জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি ফজলুল কাদের মজনু মোল্লার নাম ব্যবহার করে ও অবৈধ অর্থের বিনিময়ে ভোলা জেলা আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের পদ নেওয়ার জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছেন অভিযোগ এমন ভোলার আওয়ামীলীগের ত্যাগী নেতা কর্মীদের মাঝে।
একাধিক সূত্রে ও ভোলা জেলার সাবেক ও বর্তমান জেলা ছাত্রলীগের নেতা কর্মীদের অভিযোগ এই নয়ন ভোলা জেলার চরফ্যাশন এর স্থানীয় আওয়ামী লীগ রাজনীতিতে কোনদিন যুক্ত ছিলেন না। জীবনে কোনদিন ছাত্রলীগ, যুবলীগ ও আওয়ামী লীগের মিছিল মিটিংয়ে অংশগ্রহণ করছেন এমন কোন নজির নেই, এমনকি স্থানীয় লোকজন সাইফুল ইসলাম (নয়ন) নামে কোন ব্যক্তিকে চিনেন না। এই সাইফুল ইসলাম নয়নের পিতা সহ পরিবারের অন্য কোন সদস্যরা স্থানীয় আওয়ামী লীগের কোন অঙ্গ ও সংগঠনের সাথে জড়িত নেই। তাদের ভাষ্য মতে এই ধরনের জামায়াতের এজেন্ট যদি ভোলা জেলা আওয়ামী লীগের কোন অঙ্গ ও সংগঠনের পদ পায় তাহলে আওয়ামী রাজনীতি নষ্টদের ও জামাতের প্রতিনিধিদের হাতে চলে যাবে।
এদিকে জনমনে শ্রুতি আছে এই সাইফুল ইসলাম (নয়ন) জামাতের নেতা আলী আহসান মুজাহিদ এর নিকটতম আত্মীয় বিবাহ করে জামায়াত নেতাদের সাথে সুসম্পর্ক রক্ষা করে চলছে। সাধারন নেতাকর্মীদের দাবি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের অভিভাবক মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের নীতিনির্ধারকগন,এবং ভোলা ১,২,৩, ৪ (চারটি) আসনের স্থানীয় সংসদ সদস্যদের এর প্রতি এই ধরনের অনুপ্রবেশকারী ও হাইব্রিড এবং জনবিচ্ছিন্ন চাটুকার যেনো ভোলা জেলা আওয়ামী লীগের কোন অঙ্গ ও সংগঠনের কোন পদে আসতে না পারে।
এ বিষয়ে সাইফুল ইসলাম নয়নের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি তার ফোন কল রিসিভ করেন নি।
Leave a Reply