৪ঠা অক্টোবর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ । সন্ধ্যা ৬:৩২ ।। গভঃ রেজিঃ নং- ডিএ-৬৩৪৬ ।।
স্টাফ রিপোর্টারঃ
রাজধানীর কাফরুল থানার মিরপুর ১৩ নম্বর বাইশটেকিতে মর্নিং বেকারীতে তৈরির হচ্ছে অস্বাস্হ্যকর বিভিন্ন ধরনে খাবার। সেই খাবার খেয়ে অসুস্হ হয়ে পড়ছে শিশুসহ নানা বয়সের লোকজন। অভিযোগে জানা গেছে, ওই কারখানার সঠিক কোন সরকারি কাগজ পত্র নাই। বিভিন্ন প্রশাসনের লোকজনকে ম্যানেজ করে চালিয়ে যাচ্ছে মনিং বেকারীটি। স্হানীয় বাসিন্দারা আরও বলেন, অস্বাস্হ্যকর পরিবেশে বিভিন্ন রকমের খাবার তৈরি করে বাজারজাত করেছে। এই সব খাবারের উপরে নির্ভর করে বেশির ভাগ শিশু। তাই খাদ্যর উপরে করা নজরদারি রাখছে সরকার।
কিন্ত কিছু অসাধু ব্যবসায়ী কোন নিয়ম, পরিবেশ, খাদ্যর মান পরিপূর্ণ ভাবে সম্পূর্ন না করেই বাজার জাত করছে পন্য।
সরোজমিনে গিয়ে দেখা যায়,
পন্যর মোরগের গায়ে মেয়াদ উৎপাদনের তারিখ নেই, রেজিষ্ট্রেশন নাম্বার নেই, হলমার্ক সিল নেই। ট্রেডলাইসেন্স দেখতে চাইলে না রাজ।
পরিবেশ ছারপত্র দেখতে চাইলে সেখানেও নাটক করে।
আয়কর প্রত্যায়ন পত্র কাগজ দেখতে চাইলে বিভিন্ন বাহানা।
বেকারীর মালিক তোফাজ্জল কে জিজ্ঞাসাবাদ করতে গেলে বি এস টি আই এর অনুমোদন একটু দেখান, সেখানেও নানা রকম বাহানা।
সর্বশেষ তারা ফায়ারের একটা ফটোকপি বাহিরে ঝুলিয়ে রাখা হয় সেটা দেখায়।
যখন মূল বেকারীর ভিতরে প্রবেশ করি গুনগত মান দেখার জন্য, তখন দেখা যায়, বর্জ্য আবরজনা,অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ, বেকারীর পন্য তৈরীতে ভোজ্য তৈল হিসেবে ব্যবহার করা হয় বাজারের ভেজাল জাতীয় নোংরা অবস্থায় রাখা ডালডা। পরিত্যক্ত অবস্থায় আটা যা একসাথে সিস্ধ করে রেখে দেয়, তাতে পোকা মাছি পরতে দেখা যায়। স্বাস্থ্যবিধের তথ্য অনুযায়ী
এই অস্বাস্থ্যকর খাদ্য খেলে জনগন অসুস্থ হয়ে যাবে।বেকারীর কতৃপক্ষ কে জিজ্ঞাসা বাদ করলে তারা সাংবাদিক কে আক্রমণ করতে চায়। এবং হেনস্থা করে। বলে আপনারা তথ্য নিচ্ছেন বলেই, আপনাদের তথ্য পেয়ে মোবাইল কোর্ট এসে ২ লক্ষ টাকা জরিমানা করে।
Leave a Reply