৮ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ । সকাল ১০:১৯ ।। গভঃ রেজিঃ নং- ডিএ-৬৩৪৬ ।।
স্টাফ রিপোর্টারঃ
ভোলার পত্রিকার মালিকগণ কি হকারদের কাছে জিম্মি এমনটাই প্রশ্ন তুললেন জনপ্রিয় অনলাই ও প্রিন্ট পত্রিকা দৈনিক ভোলা টাইমস এর সম্পাদক ও প্রকাশক মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ রাজিব। দীর্ঘ ১৫ মাস ১৪ দিনের যে পত্রিকা হকার মাকসুদ মার্কেটে বিক্রি করেছেন, সেখান থেকে দৈনিক ভোলা টাইমস পত্রিকা অফিসে দেয়া হয়নি ১ টি টাকা। অফিসের বিজ্ঞাপন বিলের কপি ডুপ্লিকেট বানিয়ে সম্পাদকের সিগনেচার জাল করে, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে বিজ্ঞাপন না দিয়ে চাদা স্বরূপ অনৈতিকভাবে অর্থ আদায় করতেন প্রতিমাসে এই মাকসুদ। হকার মাকসুদের নীরব চাঁদাবাজি পত্রিকার ভাবমূর্তি যখন নষ্টের দ্বারপ্রান্তে প্রতিমুহূর্ত পত্রিকার সম্পাদককে মুখোমুখি হতে হয়, বিব্রতকর পরিস্থিতিতে এমনতো অবস্থায় কি করা উচিত একটি পত্রিকার প্রকাশকের। কিছু কুচক্রী মহলের ষড়যন্ত্রের শিকার না হয় মাকসুদের মত হকার কে ব্যবহার করে সত্য প্রকাশে অদম্য সাহসী এই পত্রিকাটি কে বন্ধ করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত তারা কারা..?খুব শীঘ্রই ষড়যন্ত্রের জাল ভেদ করে মুখোশধারী হকার মাকসুদের গডফাদারদের জনসম্মুখে তুলে ধরা হবে, কোন সত্যি কখনো চাপা থাকেনা সত্যি উন্মোচন হবেই ।
ভবিষ্যতে মাকসুদের মত কোন হকার যেন দেশ ও জনগণের জন্য কাজ করার অঙ্গীকার নিয়ে কোন প্রতিষ্ঠান যখন তার সাধ্যের সবটুকু বিলিয়ে দেয় এরকম উদ্দেশ্যে কোন পত্রিকা অফিস ষড়যন্ত্রের শিকার হতে না হয় এটি তার একটি দৃষ্টান্ত এ বিষয়ে প্রকাশ পত্রিকার সম্পাদক জানান আমরা বিষয়টি আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করব যেহেতু আমরা আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। হকার মাকসুদের বিরুদ্ধে পত্রিকা অফিসের বিজ্ঞাপনের বিলের কপি দুপ্লিকেট করে অর্থ আত্মসাতের ও চাঁদাবাজির যে বিষয়টি অটো ফলোয়ার কর্তৃপক্ষ ভোলা টাইমস পত্রিকার সম্পাদক কে অবহিত করেন সে বিষয়ে কিষান এদের বিষয়টি এখানে উঠে আসে সে বিষয়ে জানতে চাইলে অটো মিলসের এমডি নবী হোসেন জানান পত্রিকা বিজ্ঞাপন না দিয়ে হকার মাকসুদ প্রতিনিয়ত আমাদেরকে ধোকা দিয়ে টাকা নিয়ে যাচ্ছেন বিষয়টি যখন আমার দৃষ্টিগোচর হয় মাকসুদকে আমি অফিসে বসিয়ে রেখে পত্রিকার সম্পাদক সাথে যোগাযোগ করি তখনই পুরো বিষয়টি সামনে চলে আসে সত্যিই দুঃখজনক একটি প্রতিষ্ঠানকে ধ্বংস করার জন্য একজন মাকসুদ ই যথেষ্ট মাসুদকে অতি দ্রুত দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি মুখোমুখি করা উচিত।
ভোলার প্রবীণ সাংবাদিক বীর মুক্তিযোদ্ধা সাপ্তাহিক পত্রিকার প্রকাশক জনাব আলহাজ্ব আবু তাহের বলেন, হকারদের যাদের কাছে আমরা আজ অনেকটা অসহায়, তারা তাদের ইচ্ছে খুশিমতো পত্রিকা বিলি করছে বাকি পত্রিকাগুলো বান্ধিল করে ঘরে নিয়ে যাচ্ছে। হক আল মাসুদের যে নীরব চাঁদাবাজি ও সম্পাদকের সিগনেচার যা করে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে যে চাঁদা তুলতে এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন নিঃসন্দেহে এটি মস্ত বড় একটি অপরাধ একে চুরি বলা যায় না একে বলা যায় ডাকাতি এদের কাছ থেকে সকল পত্রিকার প্রকাশকদের সাবধানে থাকার জন্য অনুরোধ জানিয়েছেন এবং হকার কমিটির সভাপতি ও সম্পাদক কে নিন্দনীয় ঘটনার উপর অবিচার করার জন্য অনুরোধ জানিয়েছেন যাতে পরবর্তীতে আর কোন হকার এভাবে দুর্নীতি করে কোন প্রতিষ্ঠানকে ধ্বংসের ষড়যন্ত্রে লিপ্ত না হয়। যাতে ভবিষ্যতে অন্য কোন হকার মালিক পত্রিকার মালিক পক্ষকে কোনভাবে অথবা তার নাম ভাঙ্গিয়ে সমাজের বিভিন্ন পেশার মানুষের কাছ থেকে চাঁদা আদায় করার দুঃসাহস না করে।
Leave a Reply