1. md.zihadrana@gmail.com : admin :
  2. dailysobujbangladesh@gmail.com : Admin ID : Admin ID
  3. uch.khalil@gmail.com : Md. Ibrahim Khalil Molla : Md. Ibrahim Khalil Molla
  4. masud@dailysobujbangladesh.com : Md. Masud : Md. Masud
যাত্রাবাড়ীতে শিশু বলাৎকারের অভিযোগে দুই মাদরাসা শিক্ষককে গণপিটুনি - দৈনিক সবুজ বাংলাদেশ

২৫শে মার্চ, ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ । রাত ৩:২৭ ।। গভঃ রেজিঃ নং- ডিএ-৬৩৪৬ ।।

সংবাদ শিরোনামঃ
বিএনপির দশ দফা দাবি বাস্তবায়নে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা কলাপাড়ায় তরমুজ চাষীদের সাথে সিনজেনটা কোম্পানির প্রতারণাঃ মানববন্ধন। ১০ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ৭ শত কোটি টাকা লোপাটের অভিযোগ বিআইডব্লিউটিএর অতি: প্রধান প্রকৌশলী মো: ছাইদুর রহমান এর বিরুদ্ধে  আমি কি বিএনপি ভাঙার মতো নেতা? অন্যদের সতর্ক করতে আমাকে বহিষ্কার করা হয়েছে এবারো ৪ শত পরিবারের ইফতার সামগ্রী বিতরণ করলেন রফিক খান খানাখন্দে ভরা রাস্তায় দুর্ভোগ চরমে নজরদারিতে আরাভ ঘনিষ্ঠরা যুক্তরাজ্যের ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান জানালেন শিল্প মন্ত্রী ঢাকা কলেজস্থ নাটোর জেলা ছাত্রকল্যাণ (বনলতা) কমিটি ঘোষণা মেঘনায় ইউএনও’র সংবাদ সম্মেলন 
যাত্রাবাড়ীতে শিশু বলাৎকারের অভিযোগে দুই মাদরাসা শিক্ষককে গণপিটুনি

যাত্রাবাড়ীতে শিশু বলাৎকারের অভিযোগে দুই মাদরাসা শিক্ষককে গণপিটুনি

স্টাফ রিপোর্টারঃ

রাজধানীর যাত্রাবাড়ীর ধনিয়াস্থ প্রধান সড়কে অবস্থিত মারকাজুত তাহফিজ ইন্টারন্যাশনাল মাদরাসায় দুই ছাত্রকে বলাৎকারের অভিযোগে দুই শিক্ষককে আটক করে গণপিটুনি দিয়েছেন অভিভাবকরা। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, এর আগে একাধিকবার এমন ঘটনা ঘটলেও তারা ভয়ে জানাতে পারেনি।

যাদের বিরুদ্ধে বলাৎকারের অভিযোগ তারা হলেন- ওই মাদরাসার আরবি শিক্ষক আবু বকর ও আল আমীন।

শুক্রবার (২৩ সেপ্টেম্বর) এই ঘটনার পর ওই মাদরাসার সাড়ে ৪০০ বেশি শিক্ষার্থীকে বাড়ি নিয়ে গেছেন অভিভাবকরা।

নির্যাতনের শিকার ওই ছাত্রদের অভিভাবকরা জানান, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে চটকদার বিজ্ঞাপন দেখে সন্তানদের হাফেজ বানাতে যাত্রাবাড়ীর মারকাজুত তাহফিজ মাদরাসায় ভর্তি করান। কিন্তু আবাসিক এই মাদরাসায় বছরের পর বছর শিক্ষার্থী বলাৎকারের অভিযোগ ছিলো। হাতে নাতে যার প্রমাণ মেলে শুক্রবার। হেফজ শাখার আট ও দশ বছরের দুই শিক্ষার্থী বহুদিন ধরে বলাৎকারের শিকার হয়ে আসছিল। শুক্রবার তারা বাড়ি গিয়ে পরিবারে ঘটনা জানালে অভিভাবকরা এসে দুই  শিক্ষক আবু বকর ও আল আমীনকে গণপিটুনি দেয়।
এদিকে মাদরাসার বাকি শিক্ষক ও কর্মকর্তারাও বলৎকারের অভিযোগ স্বীকার করেছেন। তবে ঠিক কত দিন ধরে এমন ঘটনা ঘটে আসছে সেই তথ্য দিতে রাজি হয়নি।

মাদরাসাটির শিশুরা জানান, দীর্ঘদিন ধরে ওই শিক্ষকরা বলাৎকার করে আসছিলেন। তারা মাদরাসাটির চতুর্থ ও পঞ্চম তলা নিয়ে শিশুদের বলাৎকার করতেন।

মাদরাসাটির প্রতিষ্ঠাতা হাফেজ নেসার আহমদ আন নাছিরী একজন ধর্মীয় বক্তা। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তার লাখ লাখ ফলোয়ার। তিনি নিজেও এই ঘটনায় গণপিটুনীর শিকার হয়েছেন। ২০০৯ সালে চালু হওয়া এই মাদরাসায় এখন নারী-পুরুষ তিন শাখায় এক হাজারের বেশি  আবাসিক শিক্ষার্থী রয়েছে।

জানা গেছে, মাদরাসাটির খরচও ব্যয়বহুল। ভিআইপি হলে প্রতিমাসে খরচ ২৫ থেকে ৩০ হাজার টাকা। আর সাধারণ হলে ১২ থেকে ১৪ হাজার টাকা। মাদরাসাটির আয় মাসে কয়েক কোটি টাকা ।
তবে ঘটনা জানাজানি হলে অভিভাবকরা বেশিরভাগ শিক্ষার্থীকে বাড়ি নিয়ে গেছে ।

অভিযোগ আছে, মাদরাসা মালিক নেছারী এবং স্থানীয় কিছু অসাধু কিছু ব্যক্তির ভয়ভীতির মুখে ভুক্তভোগীরা মামলা করার সাহস পাচ্ছে না।
এই মাদ্রাসার অনেক শিক্ষকের বিরুদ্ধে এমন আরো অভিযোগ রয়েছে যা যাচাই বাচাই করে পরবর্তিতে প্রকাশিত হবে।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2021
ভাষা পরিবর্তন করুন »