1. md.zihadrana@gmail.com : admin :
  2. dailysobujbangladesh@gmail.com : samiya masud : samiya masud
রাজধানীর আবাসিক হোটেলে চলছে রমরমা দেহ ব্যবসা - দৈনিক সবুজ বাংলাদেশ

৪ঠা অক্টোবর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ । সন্ধ্যা ৬:২৪ ।। গভঃ রেজিঃ নং- ডিএ-৬৩৪৬ ।।

সংবাদ শিরোনামঃ
নিজে দোষ করে বন্ধুকে ফাঁসিয়ে দিলেন উপসচিব সাইফুল যৌথবাহিনীর অভিযান  সত্বেও  বেড়েই চলছে মাদক,জুয়া ও দেহ ব্যবসা টঙ্গীর জাভান হোটেলে মুসলিম ট্যূরস এন্ড ট্রাভেলস এর মালিকের বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ উপদেষ্টা আলী ইমাম মজুমদারকে একহাত নিলেন সারজিস আলম চাকরিচ্যুত মাদরাসা শিক্ষকের রাজনৈতিক প্রতিহিংসার শিকার সাধারণ শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভের মুখে মার্কেটিং ম্যানেজারসহ ২২ জনের পদত্যাগ গণপূর্তের নির্বাহী প্রকৌশলী পবিত্র’র বিরুদ্ধে ছাত্র-জনতা হত্যায় অর্থ সরবরাহের অভিযোগ! চাকরিচ্যুত মাদরাসা শিক্ষক দলবল নিয়ে এসে শিক্ষার্থী ও এলাকাবাসীর উপর হামলা জাতীয় গৃহায়ণ মিরপুরের প্রকৌশলী শেখ সোহেল বদলী হলে ও রাজু আছেন বহাল তবিয়তে ১ মাস আগে বদলি হলেও চেয়ার ছাড়ছেন না প্রকৌশলী
রাজধানীর আবাসিক হোটেলে চলছে রমরমা দেহ ব্যবসা

রাজধানীর আবাসিক হোটেলে চলছে রমরমা দেহ ব্যবসা

স্টাফ রিপোর্টার॥
রাজধানী ঢাকার অধিকাংশ আবাসিক হোটেলে অবাধে চলছে রমরমা দেহ ব্যবসা। প্রশাসনের নাকের ডগায় নারীদের দিয়ে অবাধে দেহ ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে প্রভাবশালী একটি মহল। রাজধানীর গুলিস্তান, ফকিরাপুল, মিরপুর, শেওড়াপাড়া, আগারগাঁও, কারওয়ান বাজার, মহাখালী ও মগবাজার এলাকায় অসংখ্য আবাসিক হোটেলে চলছে দেহ ব্যবসা। বর্তমানে এ ব্যবসা মহাআকার ধারণ করেছে। আর এসব চলছে প্রশাসনের সামনেই। প্রশাসনকে ম্যানেজ করেই এ ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছেন অসাধু হোটেল ব্যবসায়ীরা।

যৌন কর্মীর এক দালাল জানান, এসব হোটেল থেকে প্রতিমাসে থানা পুলিশ পাচ্ছে মোটা অঙ্কের টাকা। শুধু থানা পুলিশ না আরও বড় বড় লোক ও সাপ্তাহিক, মাসিক চাঁদা নেয়। স্থানীয় রাজনৈত নেতারাও নিয়মিত টাকা পায়। এই টাকা নিতে তারা হোটেলে যেতে হয় না। হোটেল কর্তৃপক্ষ এই টাকা তাদের হাতে পৌঁছে দেয়।

গ্রামের সহজ সরল অপ্রাপ্ত বয়ষ্ক মেয়েদের দেহ ব্যবসায় বাধ্য করানোর অভিযোগও মিলছে হরহামেশাই। আবার কেউ কেউ নিজের ইচ্ছায় বেঁছে নিয়েছেন এই পেশা। সাংবাদিকদের সামনে কথা বলতে রাজি নয় এসব হোটেল মালিকরা। এই দেহ ব্যবসায় জড়িয়ে পরা অসহায় নারীরা জানালেন তাদের জীবণের করুণ কাহিনী। এদের অনেকেই অভাবের তাড়নায় এসেছেন এই পেশায়। আবার অনেকে নিজের অজান্তেই জড়িয়ে পড়েছেন এসব অসামাজিক কাজে।

রাজধানীতে প্রায় প্রতিটি থানা এলাকায় ১০১৫ টির মতো আবাসিক হোটেল আছে। প্রশাসনের চোখের সামনেই চলছে এ ব্যবসা।

স্থানীয়দের অভিযোগ প্রশাসনের সামনেই এইসব চললেও প্রশাসন কিছু করছে না। মাঝে মধ্যে লোক দেখানো দু’একটি অভিযান চালায়, উচ্ছেদ করার জন্য মুলত অভিযান চালায় না।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2021
ভাষা পরিবর্তন করুন »