৯ই ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ । সন্ধ্যা ৬:৫৫ ।। গভঃ রেজিঃ নং- ডিএ-৬৩৪৬ ।।
স্টাফ রিপোর্টারঃ
ব্রাহ্মণবাড়িয়া আখাউড়া উপজেলার ৭১ শান্তি কমিটির সভাপতি বর্তমানে জামায়েত ইসলামের আমির আব্দুস সামাদ এর ভাতিজা আবুল হোসেন একসময়ের সক্রিয় জামায়াত কর্মী এখন বিআইডব্লিউটিএ সিবিএ নেতা,তার নিয়ন্ত্রণে থাকা বিআইডব্লিউটিএ জামায়াত বিএনপি সক্রিয় কর্মকর্তা কর্মচারীগণ দাঁড়া একটি সিন্ডিকেট কমিটির মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করছে গোটা বিআইডব্লিউটিএ,তার বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে বঙ্গবন্ধুর ছবি ভাঙচুর,মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে অকথ্য ভাষায় গালাগাল,ও জাতীয় শ্রমিক লীগের প্রেসিডেন্ট কে গালমন্দ করার কারণে একটি মামলা রয়েছে যাহা বর্তমান বিচারাধীন,এই এই আবুল হোসেনের চাকরি ও তৎকালীন বিএনপির নৌপরিবহন মন্ত্রী জনাব হারুনুর রশিদের বিশেষ সুপারিশে নিয়োগ প্রাপ্ত হন,তার নিজ এলাকায় মানিয়নদ গ্রামে প্রভাবশালী আদম ব্যবসায়ী হিসেবেই পরিচিত,তৎকালীন বিএনপির এমপি ট্রাভেল এজেন্সি পার্টনার ছিলেন, যেকোনো কুটকৌশলে বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুর রাজ্জাক সাহেব কে সিন্ডিকেটের মাধ্যমে হটিয়ে দুর্নীতির মাধ্যমে অবৈধভাবে একটি নতুন রেজিস্ট্রেশন নাম্বার বি ২১৭৬ তৈরি করে বিনা ভোটে সিবিএ সভাপতি বনে যান তখন থেকেই চলে তার রাজত্বের বাহাদুরী,তাহার দুর্নীতির অসংখ্য অভিযোগ রয়েছে এর মধ্যে অন্যতম নিয়োগ বাণিজ্য, টেন্ডার বাণিজ্য, ঠিকাদারি বাণিজ্য, তদবির বাণিজ্য, বদলি বাণিজ্য জানা যায় তার আপন ছোট ভাই মেহেদী হাসান জামায়াতের একজন সক্রিয় সদস্য বয়স জালিয়াতিতে ভোটার আইডি কার্ড গোপন করে মার্কমেন পদে নিয়োগ প্রাপ্ত হন,তাহার আরেক ভাগিনা জনাব আলামিন ভোটার আইডি এবং পাসপোর্ট বয়স গোপন করে লস্কর পদে নিয়োগ প্রাপ্ত হন,তাহার আরেক খালাতো ভাই মাইনুদ্দিন ভোটার আইডি ও পাসপোর্ট বয়স জালিয়াতি করে মার্কমান পদে নিয়োগ প্রাপ্ত হন আবুল হোসেনের এলাকার নিকটতম আত্মীয়-স্বজন থেকে শুরু করে শুভাকাঙ্ক্ষী অনেককেই কোষাধক্ষ, কম্পিউটার অপারেটর,ট্রাফিক সুপারভাইজার, লস্কর, ভান্ডারী, মার্ক ম্যান, অফিসারকুক,টার্মিনাল গার্ড, নিরাপত্তা প্রহরী, এম এল এস এস, ইত্যাদি পদে সিবিএস সভাপতি ক্ষমতা বলে প্রায়ই গত পাঁচ বছরে ২০০ এর উপরে নিয়োগ দিয়ে শত কোটি টাকা অবৈধভাবে লুটপাট করেন, সময় আইনকে অবজ্ঞা করে সি বি এ শাখা কমিটি নামে কমিটি বাণিজ্য করে কোটি কোটি টাকা উপার্জন করেন, সদরঘাট থেকে শুরু করে বিআইডব্লিউটিএ বিভিন্ন ঘাট পয়েন্ট গুলো সংগঠনের নাম ব্যবহার করে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নেন, আবুল হোসেন দুদুকে কয়েকটি অভিযোগ রয়েছে যা অদ্যবধি তদন্ত নিষ্পত্তি হচ্ছে না, এ পর্যন্ত প্রিন্ট ইলেকট্রনিক্স মিডিয়া ও জাতীয় পত্রিকাগুলোতে তাহার দুর্নীতির অনেক প্রমান্য চিত্র বহুবার প্রকাশ পেয়েছে তারপরেও কেন বিআইডব্লিউটিএ প্রশাসন নীরব ভূমিকা পালন করছে তা বিআইডব্লিউটিএর সাধারণ কর্মচারী ও কর্মকর্তাদের মনে প্রশ্ন রয়েছে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বহু কর্মচারী কর্মকর্তা বলেন যে, আবুল হাসানের একজন দুষ্ট প্রকৃতির লোক কিছু অসাধু কর্মকর্তাদের নিয়ে একটি সিন্ডিকেট গঠন করে বিআইডব্লিউটিএ তে একটি দুর্নীতির আখড়া তৈরি করে যাদের ভয়ে সাধারণ কর্মচারীরা মুখ খুলতে ভয় পাচ্ছে, আবুল হোসেনের পূর্ব ইতিহাস জামায়েত হলেও আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর ক্ষমতার লোভে দলীয় পরিচয় ব্যবহার করে শ্রমিক লীগের নাম ভাঙ্গিয়ে এ পর্যন্ত নানান অপকর্মত করেই চলছে সুকৌশলে বড় বড় নেতাদের পাশাপাশি ছবি তুলে হাইব্রিড ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে, এদিকে শ্রমিক লীগের সংগঠন বিআইডব্লিউটিএ ফ্লোটিং ওয়ারকার ইউনিয়ন কে নানান চক্রান্ত ষড়যন্ত্র জালি ফেলে মামলা মোকদ্দমা জড়িয়ে সুকৌশলে নিজেই সিবিএ ডিক্লারেশন নিয়ে আসে বিআইডব্লিউটিএ একাধিক কর্মচারীর দাবি প্রশাসনের প্রতি একজন রাজাকারের সন্তানেরা কিভাবে প্রশাসনের চোখে ধুলু দিয়ে তাসের রাজত্ব কায়েম করছে।
Leave a Reply