৯ই ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ । রাত ৮:১৩ ।। গভঃ রেজিঃ নং- ডিএ-৬৩৪৬ ।।
বিশেষ প্রতিনিধি।
সখিপুর ইউনিয়নে ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ থেকে শুরু হয়েছে ২০০৭ থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত নাগরিকদের স্মার্ট কার্ড বিতরন হচ্ছে। প্রতিদিন কমপক্ষে ৩০০/৪০০ লোকের আইডি কার্ড সমস্যা যেমন রঙ্গিন ফটো কপি, শুধু ফটোকপি নানা অজুহাতে সাধারণ মানুষের কাছ থেকে ৩৪৫ টাকা টাকা করে নেওয়া হচ্ছে। কেউ ৩৫০ টাকা দিলে তাক ৫ টাকা আর ফিরত দিচ্ছেনা বলছেন খুচরা নেই।কিন্তু সবাইকে দেওয়া হচ্ছে না কোন ম্যানি রিসিট। এখানে তাদের বিজ্ঞপ্তিতে বলা ছিল সোনালী ব্যাংকের যদি চালানে ৩৪৫ টাকা জমা দিবে কারো হাতে নয়। তাদের অজুহাত সোনালী ব্যাংক এখানে না থাকায় ডাচ বাংলা ব্যাংকের মাধ্যমে আমরা জমা দিচ্ছি। প্রতিদিন যে পরিমাণ লোক থেকে লোকদের থেকে টাকা রিসিভ করছেন হে পরিমাণ মানি রিসিট কর্তৃপক্ষ দেখাইতে পারেননি। সবকিছু দেখে মনে হলো এখানে যথেষ্ট ঘাপলা হচ্ছে। এ বিষয়ে বেদেগঞ্জ উপজেলা নির্বাচন অফিসার মঞ্জুর মোরশেদ আলমকে মোবাইলে কল দিলে তিনি কল রিসিভ করেননি। এ বিষয়ে ভুক্তভোগীরা সোশ্যাল মিডিয়ায় যথেষ্ট খুব প্রকাশ করেছেন। এর আগেও প্রতিটি উপজেলা নির্বাচন অফিসের বিষয়ে একাধিকবার অনিয়মের নিউজ হয়েছে এবং অনেককে বদলেও করা হয়েছে। উপজেলা নির্বাচন অফিসগুলো অনিয়ম যেনই নিয়মের পরিণত হচ্ছে।
অনেক গরিব অসহায় মানুষ স্মার্ট কার্ড নিতে এসে বিপাকে পড়ছেন ঘন্টার পর ঘন্টা লাইনে দাঁড়িয়েও নিতে পারছে না তাদের কাঙ্ক্ষিত স্মার্ট কার্ডটি।
এতে প্রমানিত যে এসকল অনিয়ম তাদের জ্ঞাতার্থে হয়ে থাকে। ২০ জনে ১ জনকে ডাচ বাংলা ব্যাংকের একটি ভাউচার ধরিয়ে দিচ্ছে। বহু লোকের অভিযোগ তাই প্রমাণ করে।
সখিপুর স্মার্ট কার্ড বিতরন দীর্ঘ লাইন জনগণের ভোগান্তি লক্ষ করা যায়।
এমন অনিয়ম থেকে নিস্তার পেতে চায় সাধারণ মানুষ।
Leave a Reply