১৭ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ । রাত ২:০০ ।। গভঃ রেজিঃ নং- ডিএ-৬৩৪৬ ।।
স্টাফ রিপোর্টার:
দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম স্থল বন্দর উত্তর অঞ্চলের বৃহত্তর
বিগত স্বৈরাচারী সরকারের খুনি হাসিনার আমলে দেশের এই দ্বিতীয় বৃহত্তম স্থল বন্দরে শত শত কোটি টাকা শুল্ক ফাঁকি সহ দুর্নীতি অনিয়ম কোটি কোটি টাকা রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের মেয়র লিটনের ছত্রছায়ায় থাকা গোদাগাড়ী উপজেলার চেয়ারম্যান বেল্লাল হোসেন সোহেল,সহ তার আস্থাভাজন ছোট ভাই সন্ত্রাসী জুয়েল, কোটি কোটি টাকা ভাগ বাটোরা মধ্য দিয়ে বিভিন্ন ধরনের সরকারি দুর্নীতির কাজ হাতিয়ে নেওয়া সহ আমদানির মাধ্যমে সরকারের শত শত কোটি টাকা শুল্ক ফাঁকিসহ দুর্নীতি অনিয়ামের সাথে জড়িত সোনামসজিদ বন্দর ব্যবহারকারী এলাকার ব্যবসায়ীদের সাথে অনিয়ম বিষয় গুলো এতদিন ধরে চুপ থাকা গোদাগাড়ী উপজেলা এলাকা বাসি সহ স্থল বন্দর সোনামসজিদের ব্যবসাহীদের মুখ খুলতে শুরু করেছেন সোনামসজিদ বন্দরের কয়েকজন আমদানি কারক নাম না জানাতে অনিচ্ছুক শর্তে জানিয়েছেন সোনামসজিদের বিভিন্ন আমদানি সংক্রান্ত কাগজপত্র জাল জালোয়ির মাধ্যমে শুল্ক ফাঁকি দিয়ে সরকারের শত শত কোটি টাকা আত্মসাৎ করে এ যাবৎ বেল্লাল হোসেন সোহেল ও তার আস্থাভাজন ছোট ভাই সন্ত্রাসী জুয়েল, সহ আরো কয়েকজন তিনি আরো জানিয়েছেন এক পণ্যে আমদানি দেখিয়ে উচ্চ শুল্ককর যুক্ত পুণ্য বন্দর থেকে খালাস নিয়ে সরকারের রাজস্ব আয় ফাঁকি দিয়ে বছর বছর ধরে সরকারের কোটি কোটি টাকা আত্মসাৎ করে অবৈধভাবে কোটি কোটি টাকার মালিক হয়েছেন,সোনামসজিদের ব্যবসায়ীরা জানান সাবেক ক্ষমতাশীল দল আওয়ামী লীগের শাসন আমলে সিটি কর্পোরেশন মেয়রের নাম ভাঙ্গিয়ে কাস্টমস ও বন্দর কর্মকর্তাদের বিভিন্ন ধরনের প্রলোভন ও অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে বহুদিন ধরে শুল্ক ফাকির মত দুর্নীতি অনিয়ম করে আসছেন এই দুর্নীতির কাজের সাথে জড়িত সংশ্লিষ্ট সি এন্ড এফ এজেন্ট মেসার্স জে, আর, ট্রেড যাহার স্বত্বাধিকার জামিরুল ইসলাম, তাদের এ দুর্নীতির কোটি কোটি টাকা, নামে বেনামে জমি, খামার মেল ফ্যাক্টরি, বিভিন্ন অবৈধ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান অদস্য ভাবে পরিচালনা করে আসছেন , এসব অবৈধ কার্যক্রম পরিচালনার ক্ষেত্রে অদর্শ জড়িত থাকা মেয়র লিটন ও আওয়ামী লীগের যুবলীগ, ছাত্রলীগ, বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠনকে মাশহারা হিসাবে কোটি কোটি টাকা দিয়ে থাকেন, গত ১৭ ই জুলাই থেকে চলতে থাকা বৈষম্য ছাত্র আন্দোলনের বিপক্ষে দাঁড়িয়ে বেল্লাল হোসেন সোহেলের আস্থাভাজন ছোট ভাই সন্ত্রাসী জুয়েলের নেতৃত্বে থাকা ছাত্রলীগ, যুবলীগ, আওয়ামী লীগের বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠনের সাথে একত্রিত করে কোটা আন্দোলনকারী আন্দোলন শিক্ষার্থীদের আন্দোলন বানচাল নওশাদ করার লক্ষ্যে খুনি শেখ হাসিনাকে খুশি করার লক্ষ্যে বিভিন্ন ধরনের অপচেষ্টা ও আগুন সন্ত্রাসী ধারা সাধারণ কোটা আন্দোলনকারী ছাত্র জনতার ওপরে নির্বিচারে হামলা চালায়, এ সময় সন্ত্রাসী ছাত্রলীগ যুবলীগ ও পুলিশ বাহিনীকে সাথে নিয়ে জড়িত ছিল সন্ত্রাসী জুয়েল ।
Leave a Reply