২রা জুলাই, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ । রাত ১:৪৭ ।। গভঃ রেজিঃ নং- ডিএ-৬৩৪৬ ।।
জাহিদ হোসেন:
ঢাকা কেরানীগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি (৪) জেনারেল ম্যানেজার(জিএম)জুলফিকারের ঘুষ বাণিজ্যে অতিষ্ঠ সাধারণ জনগণ ইলেক্ট্রিশিয়ান সহ একাধিক ঠিকাদার।
সকলের একটাই দাবি নতুন নিয়মের কারণে গ্রাহকরা সংযোগ প্রদানের বিলম্বিত হচ্ছে কেনো।প্রিপেইড মিটারের জামানত প্রয়োজন নেই তবুও জামানত নিচ্ছেন কেনো।ডিপোজিট আবেদন ইতিপূর্বে যে সকল ফাইল অনুমোদন হয়েছে তা পুনরায় রিভাইস করছে এতে লাইসেন্স বোর্ড ও সিটি টেস্টের রিপোর্ট পুনরায় করতে হচ্ছে কেনো।প্রিপেইড মিটারে লোড বৃদ্ধির ক্ষেত্রে গ্রাহক চার পাঁচ দিন অফিসে ঘুরেও লোড বৃদ্ধি করাতে পারছে না কেনো।স্টাফরাপছন্দ মত টাকার বিনিময়ে নিজ নিজ পছন্দের জাগায় বদলি হচ্ছে এতে লক্ষ লক্ষ টাকা বাণিজ্য করছে জি এম জুলফিকার।ডিপোজিটের আওতায় গ্রাহক আবেদন করলে সাত দিনের মধ্যে চিঠি দেওয়ার কথা থাকলেও দেড় দুই মাস চলে যাচ্ছে তবু ফাইলে অনুমোদন হচ্ছে না কেনো এমন অভিযোগ করেছেন একাধিক বেক্তি।সাবেক কর্মস্থলে দুর্নীতির দায়ে মামলার হওয়ার কারনে খবরের পাতায় প্রকাশ হলেও তদন্ত কমিটিকে মেনেজ করে পার পেয়েজান জুলফিকার। বর্তমান কেরানীগঞ্জে এসেও ঘুষের টাকার নেশা পিছু ছারছে না জুলফিকারের।যেখানে দেশজুড়ে প্রিপেইড মিটার সংযোগের জন্য কোন জামানতের প্রয়োজন না থাকলেও। সরকারের নিয়ম নিতির তোয়াক্কা না করেই জিএম জুলফিকার মিটার প্রতি পারকিলো ১৩২০ শত টাকা পাঁচ কিলোতে ৬৬০০ শত টাকা নিচ্ছেন সাথে কেরানীগঞ্জের সকল শাখায় একই নিয়ম করে দিয়েছেন জুলফিকার। এদিকে গোপন শুত্রে যানাগেছে মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে প্রায় একশত ঠিকাদারদের নতুন করে লাইসেন্স দেয়ার পাঁয়তারা করছেন জিএম জুলফিকার। যাহা জন প্রতি এক থেকে দের লাখ টাকা করে নিবেন। গ্রাহকদের ভোগান্তির কথাঃ- বড় দালান বা কারখানার জন্য সংযোগের টাকা জমা সম্পূর্ণ করলেও কোন মালামাল দিচ্ছেন না জিএম।দেখাচ্ছেন না না ধরনের তাল বাহানা। মালামাল স্টোরে থাকা সত্তেও বলছেন মালামাল নেই। এমনি কিছু তথ্য জমা পরেছে সাংবাদিকের হাতে ।তারানগর ইউনিয়নের ঘাটারচর ওয়াশপুরের বাশিন্দা সালেহ উদ্দিন আহমেদ গত ৪ জানুয়ারি ২০২৪ইং আবেদন করে টাকা জমা করেছিলেন। যাহার লট নাম্বার ডিডব্লিও২৩/১৬৮৬ অনুমোদন হলেও জিএম সরঞ্জামের জন্য দেখাচ্ছেন নানা ধরনের তাল বাহানা।গ্রাহক বলছেন বারতি টাকা না দিলে কিছুই দেয়া হবে বলে দেন জুলফিকার।
শুভাড্ডা ইউনিয়নের আবু খালিদ মোহাম্মাদ বরকত উল্লাহ বলেন আমার আবেদনের নাম্বার যাহা ১০২৬১৪ তারিখ ৩১/৩/২০২৪ আমি ৪০০ কিলো আবাসিক ৪০ কিলো বাণিজ্যিক আবেদন করলে আমার সংযোগ দিচ্ছেন না । জুলফিকার বলেন বাড়তি টাকা না দিলে সংযোগ দেয়া হবে না। এদিকে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক ঠিকাদার বলেন আমরা ঠিকাদারের কাজ করে শংসার চালাই জুলফিকার আসার পর শুরু করেন নতুন কৌশল আমাদের ডেকে নিয়ে ডিজিএমের মাধ্যমে শৎকরা ২০% টাকা করে দাবী করে বসেন। টাকা দিলে ঠিকাদারের কাজ করতে পারবে। না দিলে একটি চিঠি হাতে ধরিয়ে দিবে বলে হুমকি দেন।সেই সাথে গত ৯ জুন সকালে ঠিকাদার পাওনা বিল উত্তোলন করতে গেলে করতব্বরত জৈনিক বেক্তি বলেন আপনাদের বিল জিএম জুলফিকার স্যার আটকে দিয়েছেন সৎকরা ২০% জি এমের পকেটে না দিলে বিল দেয়া যাবেনা।তাই ঠিকাদাররা চরম খোবে নিরবে কান্না ছাড়া আর কিছুই করতে পাবেনা এমন কথা নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বেক্তির।সরেজমিনে অনুসন্ধান করে যানাযায় জুলফিকার কেরানীগঞ্জে এসেছেন মাত্র কিছুদিন হল। কিন্তু অবৈধ উপার্জনে নামে বে নামে গড়েছেন একাধিক বাড়ি কিনেছেন জমি।ইতিমধ্যে আতাশুরে নতুন একটি আলিসান বাড়ির জন্য যায়গার কিনেছেন এমন সন্ধান পাওয়া গেচ্ছে। যাহা দেখলে যে কারো মন জুরিয়ে যায়।জনমনে প্রশ্ন এতও দামি যায়গা একজন জি এম কিভাবে কিনে এতো টাকা পেল কোথায় মনে হয় আলাদিনের চেরাগ পেয়ে গেছে।
এদিকে মোঠ ফোনে ঢাকা কেরানীগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি (৪) জেনারেল ম্যানেজার(জিএম)জুলফিকারের কাছে উল্লেখিত বিষয় জানতে চাইলে তিনি কথা এরিয়ে যান।
Leave a Reply