1. md.zihadrana@gmail.com : admin :
ধরাছোয়ার বাহিরে বিএমইটিতে দুর্নীতি সিন্ডিকেটের গডফাদার এইচপি ওভারসিসের মালিক প্রবির সিকদার! - দৈনিক সবুজ বাংলাদেশ

১৯শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ । রাত ৮:০৮ ।। গভঃ রেজিঃ নং- ডিএ-৬৩৪৬ ।।

সংবাদ শিরোনামঃ
স্বতন্ত্র সাংসদ ওয়াহেদের বেপরোয়া আট খলিফা চৌদ্দগ্রামে পুকুরের মালিকানা নিয়ে মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের উপর হামলা ঋণ খেলাপী রতন চন্দ্রকে কালবের পরিচালক পদ থেকে অপসারন দাবি নীরব ঘাতক নীরব লালমাই অবৈধভাবে ফসলি জমির মাটি নিউজ করতে গিয়ে হুমকি, থানায় জিডি বিশ্বনাথের পৌর মেয়রের বিরুদ্ধে সাত কাউন্সিলরের পাহাড়সম অভিযোগ বিশ্বনাথে ১১ চেয়ারম্যান প্রার্থী’সহ ২০ প্রার্থীর মনোনয়নপত্র দাখিল মুখে ভারতীয় পণ্য বয়কট, অথচ ভারতেই বাংলাদেশি পর্যটকের হিড়িক শার্শায় সন্ত্রাস ও মাদকের বিরুদ্ধে সংবাদ প্রকাশের জেরে সাংবাদিকের উপর হামলা গণপূর্ত অধিদপ্তরের মহা দূর্নীতিবাজ ডিপ্লোমা মাহাবুব আবার ঢাকা মেট্রো ডিভিশনে!
ধরাছোয়ার বাহিরে বিএমইটিতে দুর্নীতি সিন্ডিকেটের গডফাদার এইচপি ওভারসিসের মালিক প্রবির সিকদার!

ধরাছোয়ার বাহিরে বিএমইটিতে দুর্নীতি সিন্ডিকেটের গডফাদার এইচপি ওভারসিসের মালিক প্রবির সিকদার!

ষ্টাফ রিপোর্টার:

শত অপকর্ম করেও এখনো ধরাছোযার বাহিরে প্রবির,  অভিযোগ রযেছে প্রশাসনের কিছু অসৎ কর্মকর্তাদেরকে মাসোহারা দিয়ে তার সকল অবৈধ কাজ কর্ম চালিয়ে যাচ্ছে।

নিয়মের প্রশাসন কর্তৃক ভয়ংকর অনিয়ম চলছে বিএমইটিতে। সক্রিয় বেশকিছু অসাধু মানবপাচার সিন্ডিকেট। দেশের মানব পাচার এসব সিন্ডিকেটের সাথে জড়িত রয়েছে বেশ কয়েকটি রিস্ফুটিং এজেন্সি সহ সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের খোদ কর্মকর্তারাও। সম্প্রতি এইচপি ওভারসিস (লাইসেন্স নাম্বার ১৩৮৮) নামে একটি রিক্রুট এজেন্সির বেশ কিছু ভুয়া ডকুমেন্টস ও জাল জালিয়াতি ধরা পড়ায় বিষয়টি নিয়ে নড়ে চড়ে বসেছেন সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।

এইচপি ওভারসিসের স্বত্বাধিকারী প্রবীর বণিক গেল নভেম্বরের শেষ সপ্তাহ দুবাই বহির্গমন ছাড়পত্রের জন্য একটি ফাইল সাবমিট করেছিলেন। যেখানে ২০ টি ভুয়া সার্টিফিকেট দিয়ে সংশ্লিষ্ট দপ্তরে নথি উপস্থাপন করেন।
উক্ত ভুয়া সার্টিফিকেটের ফাইলে স্বাক্ষর করেন বিএমইটির সহকারি পরিচালক ও উপপরিচালক। কিন্তু পরিচালকের টেবিলে গিয়ে আটকে যায় ভুয়া কাগজপত্র সংযুক্ত ফাইলটি। যাচাই বাছাই করে সকল কাগজপত্র ভুয়া প্রমাণিত হওয়ায় উক্ত ফাইল মহাপরিচালক বাতিল করে। সংশ্লিষ্ট এজেন্সির বিরুদ্ধে স্বাস্থ্যমূলক ব্যবস্থা করানোর জন্য মন্ত্রণালয় সুপারিশ প্রেরণ করেন। এছাড়া ভুয়া পাইলে সরকারি দুই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে কারণ দর্শানোর নোটিশ প্রদান করেন।

উক্ত ভুয়া জালিয়াতি ফাইলে সাইন করা উপ-পরিচালক প্রতিবেদকের সঙ্গে স্বীকার করেন বিষয়টি। তিনি বলেন, ইন্টারনেট দুর্বলতার কারণে ঐদিন অনলাইনে চেক করা সম্ভব হয়নি। তাই সরল বিশ্বাসে আমি ফাইলটিতে স্বাক্ষর করি কিন্তু তারা এভাবে প্রতারণা করবেন সেটি আমার কল্পনাতেও ছিল না।

এসব জালজালিয়াতির কাগজপত্র সিন্ডিকেট ধরা পরার পর সংবাদমাধ্যমের অনুসন্ধানে বেরিয়ে এসেছে আর চাঞ্চল্যকর তথ্য। ডকুমেন্টস জালিয়াতি করে মানব পাচারের সাথে জড়িত রিক্রুট এজেন্সির স্বত্বাধিকারী প্রবীর বনীকের বিরুদ্ধে মানব পাচারের মাধ্যমে অস্বাভাবিক অবৈধ অর্থ অর্জন করে ভারতে পাচারের চাঞ্চল্যকর কিছু তথ্য মিলেছে। নাম প্রকাশে অনিশ্চিত একটি সূত্র জানায়, রাজধানীর চিটাগাং রোডে নিয়মিত বিলাসবহুল আটতলা বাড়ি ছাড়াও ভারতে পাছারকৃত অর্থে সম্পদের পাহাড় গড়েছেন তিনি। তার পরিবারের অনেকেই ভারতে বসবাস করেন এবং তার সম্পদের দেখভাল করেন। এছাড়াও রাজধানীর জিনাত টাওয়রে নিজস্ব দুটি ফ্ল্যাটে দুইটি অফিস, অফিসের নিচে স্মার্ট কেয়ার সেলুন। এইচপি ওভারসিজ ব্যতীত আরও তিনটি রিক্রুট এজেন্সির মালিক রয়েছেন এই প্রবীর বণিক।এ বিষযে তাকে বার বার কল দিয়ে তার কোন মন্তব্য পাওয়া যায়নি আর অফিসে গেলে সে দেখা করেননি।

চলবে…..

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2021
ভাষা পরিবর্তন করুন »