স্টাফ রিপোর্টারঃ
তিনিএতোই ক্ষমতাধর যে তার এত ক্ষমতা কোথা থেকে আসে এমন প্রশ্ন জনসাধারনের, তাইতো এলাকার মানুষ বলেন মিনু মোল্লার খুঁটির জোর কোথায়? ফরিদপুর সদর কানাইপুর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ সভাপতি মোঃ জুলফিকার আলী মিনু মোল্লা। বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করে আওয়ামীলীগ তকমার অন্তরালে পদ বাণিজ্য, চাকরি বাণিজ্য, দোকান বাণিজ্য, আবাসিক হোটেল এবং যুবসমাজ ধ্বংসের মরণঘাতী মাদক ব্যবসার সিন্ডিকেট পরিচালনাসহ হেন অপরাধ নাই যেগুলো মিনু মোল্লা করেন না অভিযোগ এলাকা বাসির। নাম প্রকাশ না করার শর্তে কয়েকজন বলেন মিনু মোল্লার টাকার নেশা থেকে বাদ পড়েনি এলাকার মসজিদ - মাদ্রাসা ও কেননা ওখানেই স্থাপন করিয়েছেন ঈগল নামে একটি আবাসিক হোটেল। এলাকাবাসি আরও জামান, এমন কোন অসামাজিক কার্যকলাপ নাই যেগুলোর সাথে মিনু মোল্লার সম্পক্ততা নাই। কানাইপুরের ত্রাশের নাম মিনু মোল্লা? অভিযোগ আছে কানাইপুর ইউনিয়নের বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি'র সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ সাইফুল আলম কামালকে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি পদে ১০ লক্ষ টাকার বাণিজ্য করেছেন এই মিনু মোল্লা। বর্তমানে সোশ্যাল মিডিয়া পত্র -পত্রিকা খুললেই দেখা যায়, শোনা যায় এই পদ বাণিজ্যের কথা, ত্যাগী নেতাদের আর্তনাদের চিৎকার । এরকম কিছু স্বার্থান্বেষী, লেবাসধারী নেতাদের কারণে মুজিব আদর্শে উজ্জীবিত উদীয়মান কোন ত্যাগী নেতা বুকভরা যন্ত্রণা নিয়ে আওয়ামীলীগ বা ছাত্রলীগ করবে না মর্মে দুধ দিয়ে গোসল করে ঘোষণা দেওয়ার সুযোগ পাইতেছে।
মিনু মোল্লার ছত্রছায়ায় তার ভাতিজা ডাক নাম সুরাজ মোল্লা নারী কেলেঙ্কারি ও মাদক ব্যবসা ও মাদক সেবন সহ বিভিন্ন ধরনের অসামাজিক কার্যকলাপ চালিয়ে যাইতেছেন। সরকারি চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে মাইন উদ্দিন নামে এক ব্যক্তির নিকট থেকে আট লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। অভিযোগ আছে দোকান বরাদ্দ দেওয়ার কথা বলে কয়েক জনের নিকট থেকে প্রায় আঠারো লক্ষ টাকা কব্জা করেছেন। টাকা নেওয়ার পর দোকান এবং চাকরির কথা বললে প্রান নাশের হুমকি প্রদান করেন। এবিষয়ে ফোনে যোগাযোগ করলে পরে যোগাযোগ করবেন বলে ফোন কেটে দেন।(চলবে)
সম্পাদক: মোহাম্মদ মাসুদ। বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয়: আজাদ টাওয়ার, ৪৭৬/সি-২, ডি,আই,টি রোড (৭ম তলা), মালিবাগ রেলগেইট, ঢাকা -১২১৯। ফোনঃ ০২-৪৮৩২২৫২১, ০১৫১১-৯৬৩২৯৪,০১৭২৪৭৯৯৫১৬ ই-মেইলঃ dailysobujbangladesh@gmail.com
কপিরাইট © সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত 2008-2023