1. md.zihadrana@gmail.com : admin :
রাজধানীর আবাসিক হোটেলে চলছে রমরমা দেহ ব্যবসা - দৈনিক সবুজ বাংলাদেশ

১৬ই এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ । রাত ১১:২০ ।। গভঃ রেজিঃ নং- ডিএ-৬৩৪৬ ।।

সংবাদ শিরোনামঃ
মুখে ভারতীয় পণ্য বয়কট, অথচ ভারতেই বাংলাদেশি পর্যটকের হিড়িক শার্শায় সন্ত্রাস ও মাদকের বিরুদ্ধে সংবাদ প্রকাশের জেরে সাংবাদিকের উপর হামলা গণপূর্ত অধিদপ্তরের মহা দূর্নীতিবাজ ডিপ্লোমা মাহাবুব আবার ঢাকা মেট্রো ডিভিশনে! ৫ দিন বন্ধের পর আবার সচল বেনাপোল বন্দর টঙ্গীতে চাঁদা না পেয়ে ব্যবসায়ীর উপর হামলা: তদন্তে গিয়ে সিসিটিভি আবদার করলো পুলিশ! ঋণ খেলাপী রতন চন্দ্রকে কালবের পরিচালক পদ থেকে অপসারন দাবি ডেলিগেটদের খিলক্ষেত এলাকার সাধারণ জনগনের আস্থাভাজন ওসি হুমায়ুন কবির মানিক নগরে জুয়াড় আস্তানা থেকে ১৬ জুয়ারীদের আটক করছে পুলিশ কোরানের পাখিদের নিয়ে চন্দনাইশ প্রেস ক্লাবের ইফতার ও দোয়া মাহফিল চেক জালিয়াতির মামলায় সিএনএন বাংলা টিভির শাহীন আল মামুন গ্রেফতার
রাজধানীর আবাসিক হোটেলে চলছে রমরমা দেহ ব্যবসা

রাজধানীর আবাসিক হোটেলে চলছে রমরমা দেহ ব্যবসা

স্টাফ রিপোর্টার॥
রাজধানী ঢাকার অধিকাংশ আবাসিক হোটেলে অবাধে চলছে রমরমা দেহ ব্যবসা। প্রশাসনের নাকের ডগায় নারীদের দিয়ে অবাধে দেহ ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে প্রভাবশালী একটি মহল। রাজধানীর গুলিস্তান, ফকিরাপুল, মিরপুর, শেওড়াপাড়া, আগারগাঁও, কারওয়ান বাজার, মহাখালী ও মগবাজার এলাকায় অসংখ্য আবাসিক হোটেলে চলছে দেহ ব্যবসা। বর্তমানে এ ব্যবসা মহাআকার ধারণ করেছে। আর এসব চলছে প্রশাসনের সামনেই। প্রশাসনকে ম্যানেজ করেই এ ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছেন অসাধু হোটেল ব্যবসায়ীরা।

যৌন কর্মীর এক দালাল জানান, এসব হোটেল থেকে প্রতিমাসে থানা পুলিশ পাচ্ছে মোটা অঙ্কের টাকা। শুধু থানা পুলিশ না আরও বড় বড় লোক ও সাপ্তাহিক, মাসিক চাঁদা নেয়। স্থানীয় রাজনৈত নেতারাও নিয়মিত টাকা পায়। এই টাকা নিতে তারা হোটেলে যেতে হয় না। হোটেল কর্তৃপক্ষ এই টাকা তাদের হাতে পৌঁছে দেয়।

গ্রামের সহজ সরল অপ্রাপ্ত বয়ষ্ক মেয়েদের দেহ ব্যবসায় বাধ্য করানোর অভিযোগও মিলছে হরহামেশাই। আবার কেউ কেউ নিজের ইচ্ছায় বেঁছে নিয়েছেন এই পেশা। সাংবাদিকদের সামনে কথা বলতে রাজি নয় এসব হোটেল মালিকরা। এই দেহ ব্যবসায় জড়িয়ে পরা অসহায় নারীরা জানালেন তাদের জীবণের করুণ কাহিনী। এদের অনেকেই অভাবের তাড়নায় এসেছেন এই পেশায়। আবার অনেকে নিজের অজান্তেই জড়িয়ে পড়েছেন এসব অসামাজিক কাজে।

রাজধানীতে প্রায় প্রতিটি থানা এলাকায় ১০১৫ টির মতো আবাসিক হোটেল আছে। প্রশাসনের চোখের সামনেই চলছে এ ব্যবসা।

স্থানীয়দের অভিযোগ প্রশাসনের সামনেই এইসব চললেও প্রশাসন কিছু করছে না। মাঝে মধ্যে লোক দেখানো দু’একটি অভিযান চালায়, উচ্ছেদ করার জন্য মুলত অভিযান চালায় না।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2021
ভাষা পরিবর্তন করুন »