1. md.zihadrana@gmail.com : admin :
সার কেলেঙ্কারির জেরে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের সম্ভাবনা - দৈনিক সবুজ বাংলাদেশ

৬ই জুলাই, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ । বিকাল ৪:২৪ ।। গভঃ রেজিঃ নং- ডিএ-৬৩৪৬ ।।

সংবাদ শিরোনামঃ
অর্থবছরে মুদ্রানীতির বেশির ভাগ লক্ষ্যই আলোর মুখ দেখেনি পারলে তারা গণমাধ্যমেরও কবর রচনা করতে চান তুরাগের চিহ্নিত চাদাবাজ সাদেকও হতে চান কাউন্সিলর কেরানীগঞ্জ ঢাকা পল্লী বিদ্যুৎ অফিসে ঠিকাদারকে মারধর করায় থানায় অভিযোগ ও মানব বন্ধন আলাদিনের চেরাগ এমপি আলাউদ্দিনের হাতে! টঙ্গীতে স্বেচ্ছাসেবক লীগ সভাপতির বিরুদ্ধে মালামাল লুটপাটের অভিযোগ জসিমের ‘কেলেঙ্কারির’ বিরুদ্ধে ব্যবস্থার তথ্য জানতে চায় আইডিআরএ প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ নাটুয়ারপাড়ায় রহিম সরকার ও তার মেয়ের জামাই নিশাদের নেতৃত্বে চলছে অনলাইন জুয়া চট্টগ্রাম ‘কেলেঙ্কারি’র মাস্টারমাইন্ড জসিম এখন এনআরবি লাইফে!
সার কেলেঙ্কারির জেরে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের সম্ভাবনা

সার কেলেঙ্কারির জেরে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের সম্ভাবনা

 

আজিজুর রহমান বাবু। শরীয়তপুর প্রতিনিধি:

সার কেলেঙ্কারির জেরে শরীয়তপুরের জেলার সখিপুর থানার চরকুমারিয়া ইউনিয়নের মোল্লার হাটের অবস্হা থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে। প্রতিনয়ত আতংকের মধ্যে অতিবাহিত করছেন মোল্লার হাটের পাশ্ববর্তী জনগণ।

নসিমন – ৩০ বস্তা সারসহ স্হানীয় জনগন আটক করে। ভিডিও ক্লিপ ও দোকানের সিসিটিভি ফুটেজ দেখে মোটামুটি অনুমান করা যায়। ঘটনাটি কর্তব্যে অবহেলার কারণে সত্য হয়ে দাঁড়িয়েছে। সত্যকে মেনে নিতে পারছেন না।

বিষয়টিকে ধামাচাপা দিয়ে অন্য কোন জটিল ইস্যু তৈরি করে। প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করার জন্য নতুন কৌশল আঁটছেন নেপথ্যের কুশীলবেরা।

স্হানীয় জনতা বলছেন – এসব কুশীলবকে মদদ দিচ্ছেন সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান হুমায়ুন কবির মোল্লা এবং তারই সহোদর বর্তমান চেয়ারম্যান মোজাম্মেল হক মোল্লা।

বলাবাহুল্য নির্বাচনকালিন সময়ে সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান হুমায়ুন কবির মোল্লার বক্তব্য দিয়ে বর্তমান পরিস্হিতি বিবেচনা করলে তা কতটুকু গ্রহণযোগ্য হবে সেটা বিচার্যের বিষয়।

তবে তিনি যে দাম্ভিকতাপূর্ণ আচরণ এবং কঠোর ভাষায় উম্মুক্ত ভাবে স্হানীয় কয়েকটি পরিবারকে ‘ চরম মূল্যের ‘ হুমকি দিয়েছেন সেটি তাঁর বক্তব্যে ই প্রমাণিত হয়েছে । জনসম্মুখে এমন উত্তপ্ত কথাবার্তা বলা একজন জনসেবকের শোভনীয় আচরণ নয়। রাজনৈতিক ভাবে এমন রুঢ় বাস্তবতা এলাকাবাসী দীর্ঘদিন ধরে প্রত্যক্ষ করে আসছেন।

সার কেলেঙ্কারির জেরে ২য় বার একদল দূর্বৃত্তরা রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ করার পাঁয়তারা করছেন। এঁরা কারা ? রাম’দা নিয়ে চুপিসারে গাছের আড়ালে দাঁড়িয়ে আছেন। পুলিশ দেখে সরে আসছেন। সুযোগ বুঝে – কেল্লাফতে করার অভিপ্রায়ে সময় গুনছেন । কেন এই অভিলাষ ? কাদের স্বার্থ চরিতার্থ করার জন্য এমন ঘৃণ্য পলিটিক্সে জড়িয়েছেন তা সময় বলে দেবে।

তদন্ত কমিটির যথাযথ কতৃপক্ষ কালক্ষেপন করছেন কেন ?…. তা বোধগ্ম্য নয় । তবে জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হয়েছে আদৌ সূষ্ঠ তদন্তের বহিঃপ্রকাশ ঘটবে কিনা ? এমনটি মন্তব্য করেছেন স্হানীয় বুদ্ধিজীবি মহল।

আসলে কোন পক্ষের কতটুকু লাভবান হবেন ? একমাত্র তাঁরাই বলতে পারবেন। তবে নিরীহ জনগন এবং স্হানীয় ব্যবসায়ী যে ক্ষতিগ্রস্ত হবেন তা নিশ্চিত করে বলা যায়।

সারের সর্বসাকুল্যে মূল্য হতে পারে আনুমানিক ৫০,০০০ টাকা। উভয় পক্ষের মূরুব্বীরা আলোচনায় বসে সমাধান করতে পারতেন। কেন উদ্যোগ নিলে এমন সাংঘর্ষিক পরিস্থিতির উদ্ভ হতো না। কেন হলো না তা স্হানীয় নেতারাই বলতে পারবেন।

আমাদের প্রত্যাশা
জীবনে ক্ষমতাই সবকিছু নয় – জনগনের ভালোবাসাও প্রয়োজন রয়েছে । সূষ্ঠ তদন্তের মাধ্যমে দোষীদের বিচারের আওতায় আনা হোক।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2021
ভাষা পরিবর্তন করুন »