1. md.zihadrana@gmail.com : admin :
‘১ ডিসেম্বর মুক্তিযোদ্ধা দিবস হিসেবে স্বীকৃতি দেন’ - দৈনিক সবুজ বাংলাদেশ

২৯শে মার্চ, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ । সকাল ৭:২১ ।। গভঃ রেজিঃ নং- ডিএ-৬৩৪৬ ।।

সংবাদ শিরোনামঃ
বুড়িচংয়ে আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভায় সাংবাদিক প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা ইউএনও’র! এসএসসি বন্ধন ২০০১ বাংলাদেশ এর উদ্যোগে ইফতার খাদ্য সামগ্রী বিতরণ ও দোয়া মাহফিল রাজধানীর খিলগাঁও সবুজবাগ ও মুগদা থানা জুড়ে মাদকের সয়লাব জবিস্থ হবিগঞ্জ জেলা ছাত্রকল্যাণ পরিষদের নেতৃত্বে শাকির-তানিম দুর্গন্ধযুক্ত গরুর মাংসে কাপড়ের রং মিশিয়ে করা হয় তাজা লন্ডনে রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের সাথে নিরাপদ বাংলাদেশ চাই ইউকে’র মতবিনিময় ও ইফতার সম্পন্ন নবীনগরে পুকুরে ডুবে দুই চাচাতো বোনের মর্মান্তিক মৃত্যু মোঃ কায়সার হোসেনে কর্তৃক বিভিন্ন কর্মকর্তা ও কর্মচারীকে হুমকির অভিযোগ বাংলাদেশ মাল্টিমিডিয়া জার্নালিস্ট এসোসিয়েশনের ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত সদরঘাটে রানার জুয়া যেন ওপেন সিক্রেট!
‘১ ডিসেম্বর মুক্তিযোদ্ধা দিবস হিসেবে স্বীকৃতি দেন’

‘১ ডিসেম্বর মুক্তিযোদ্ধা দিবস হিসেবে স্বীকৃতি দেন’

মুক্তি যদ্ধের নায়কদের সম্মান জানাতে ১ ডিসেম্বর জাতীয়ভাবে ‘মুক্তিযোদ্ধা দিবস’ হিসেবে রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি প্রদানের জন্য সরকারের কাছে জোর দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ ন্যাপ।

 

দলটির দাবি, ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে এক সাগর রক্তের বিনিময়ে স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ ও লাল-সবুজের পতাকা প্রতিষ্ঠিত করেছেন বীর মুক্তিযোদ্ধারা। বার্ধক্যের কারণে দিনে দিনে মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা কমছে। বীর মুক্তিযোদ্ধাদের স্মরণীয় করে রাখতে বিজয়ের মাসের প্রথম দিনটি মুক্তিযোদ্ধা দিবস ঘোষণা এবং রাষ্ট্রীয়ভাবে পালনের দাবি খুবই যৌক্তিক।

 

 

বৃহস্পতিবার (১ ডিসম্বর) গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে পার্টির চেয়ারম্যান জেবেল রহমান গানি ও মহাসচিব এম. গোলাম মোস্তফা ভুইয়া এ আহ্বান জানান।

 

তারা বলেন, মুক্তিযোদ্ধাদের ত্যাগ আর কষ্টে জন্ম বাংলাদেশের। অথচ সেই মুক্তিযুদ্ধের নায়কদের সম্মান ও স্মরণ করার নির্দিষ্ট একটি দিন নেই বাংলাদেশে। ২০০৪ সাল থেকে ১ ডিসেম্বরকে ‘মুক্তিযোদ্ধা দিবস’ হিসেবে ঘোষণার দাবি জানিয়ে আসছেন মুক্তিযোদ্ধারা। সরকারের সংশ্লিষ্টরা দাবির সঙ্গে একমত পোষণ করলেও দেড় দশকেরও বেশি সময় ধরে উপেক্ষিত রয়েছে এই দাবি।

 

 

নেতৃদ্বয় বলেন, স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্তির আগেই এই দাবির বাস্তবায়ন করা উচিত ছিল। কিন্তু, দুঃখজনক হলেও সত্য তা বাস্তবায়ন হয় না। বিজয়ের মাসের প্রথম দিন ‘মুক্তিযোদ্ধা দিবস’ হিসেবে ঘোষণা করা সরকারের দায়িত্ব হলেও সরকার কেন তা করছে না দেশবাসীর কাছে তা বোধগম্য নয়। দেশমাতৃকার বীর সন্তান মুক্তিযোদ্ধাদের এখনো যথাযথ সম্মান প্রদর্শন করা হচ্ছে না। ১ ডিসেম্বর জাতীয়ভাবে মুক্তিযোদ্ধা দিবস পালনের যে দাবি উঠেছে এই দাবি অবিলম্বে মেনে নেওয়া উচিত।

 

তারা আরও বলেন, আমরা প্রতিদিন কত দিবসই পালন করি। তেমনি মুক্তিযোদ্ধাদের জন্যও একটি দিবস থাকলে তারা আরও বেশি সম্মানিত হবেন। ‘মুক্তিযোদ্ধা দিবস’ জাতীয়ভাবে পালন করতে পারলে নতুন প্রজন্ম অন্তত এই দিনটিতে হলেও দেশের স্বাধীনতা অর্জনে মুক্তিযোদ্ধাদের ভূমিকার কথা স্মরণ করবে। মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের বর্তমান সরকার দীর্ঘ সময়েও মুক্তিযোদ্ধাদের এই দাবি মেনে না নেওয়া দুঃখজনক ও হতাশাব্যঞ্জক।

 

নেতৃদ্বয় বলেন, মুক্তিযোদ্ধাদের নামের আগে ‘জাতীয় বীর’ উপাধি প্রদানের মাধ্যমে বিজয়ের মাসের প্রথম দিন ‘মুক্তিযোদ্ধা দিবস’ হিসেবে ঘোষণা করা সরকারের উচিত। দেশমাতৃকার বীর সন্তান মুক্তিযোদ্ধাদের এখনো যথাযথ সম্মান প্রদর্শন করা হচ্ছে না। তাদের ভাতা প্রদান করা হচ্ছে, কিছু আয়োজনে অতিথি করে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। কিন্তু এটা সম্মান জানানোর যথাযথ উপায় নয়।

 

তারা বলেন, নতুন প্রজন্মের কাছে মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস তুলে ধরা, একটি স্বাধীন দেশের জন্য কতটা ত্যাগ-তিতীক্ষা-মূল্য দিতে হয়েছে সেই ইতিহাস তুলে ধরার জন্য মুক্তিযোদ্ধা দিবস প্রয়োজন।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2021
ভাষা পরিবর্তন করুন »