1. md.zihadrana@gmail.com : admin :
৩০ বস্তা সার কেলেঙ্কারিতে ফেঁসে যাবেন চেয়ারম্যান - দৈনিক সবুজ বাংলাদেশ

২৯শে জুন, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ । রাত ১০:৫২ ।। গভঃ রেজিঃ নং- ডিএ-৬৩৪৬ ।।

সংবাদ শিরোনামঃ
টঙ্গীর কেরানীরটেক বস্তির মাদক ব্যবসা নারীদের নিয়ন্ত্রনে, জনমনের প্রশ্ন তারা কি আইনের উর্দ্ধে? পূর্ব শত্রুতার জের ধরে  দোকানে চুরি, গ্রেফতা গাজীপুরের টঙ্গী স্টেশন রোড বাসস্ট্যান্ডে হকার আলম অবৈধ সিএনজি স্ট্যান্ড বসিয়ে করছেন চাঁদাবাজি বিআরটিএ ঘুষ আদায়ে “ঈগলচোখী কর্মকর্তা কদমতলী থানা এলাকায় ভয়ঙ্কর  সোর্স গোলাম রাব্বানী মেহেরপুরে ফেনসিডিল উদ্ধার, ইউপি চেয়ারম্যানের ভাইসহ তিন মাদক ব্যবসায়ী আটক মহম্মদপুরে হত্যা মামলার আসিমীরা জামিনে এসে সভাপতি আহাদের নেতিৃত্বে বাদীকে মারধোর থানায় অভিযোগ! সার কেলেঙ্কারিতে জড়িত মানুষরুপী রাসেল ভাইপার হবু বরের উদ্দেশে হলুদের রাতে সুইসাইড নোট লিখে কনের আত্মহত্যা বিশ্বনাথ পৌরসভার মেয়র মুহিবুর রহমান সাময়িক বরখাস্ত।সমর্থকদের মধ্যে ক্ষোভ
৩০ বস্তা সার কেলেঙ্কারিতে ফেঁসে যাবেন চেয়ারম্যান

৩০ বস্তা সার কেলেঙ্কারিতে ফেঁসে যাবেন চেয়ারম্যান

আজিজুর রহমান বাবু । শরীয়তপুর প্রতিনিধি:

তৃনমূল পর্যায়ে উপজেলা কৃষি সম্প্রসারনের দপ্তর সরকারী পর্যায়ে প্রান্তিক চাষীদের বিতরণের উদ্দেশ্যে ইউনিয়ন পর্যায়ে ৩০ বস্তা সার প্রদান করা হয়। কৃষি অফিস থেকে বিনামূল্যে বিতরণ করা জন্য সরকারী কার্ডের মাধ্যমে নিশ্চিত করা হয়। ঘটনাক্রমে নিয়মটি অনিয়ম করে ইউনিয়ন কতৃপক্ষ স্বেচ্ছাচারি সিদ্ধান্ত বহাল করে প্রান্তিক চাষীদের সাথে প্রতারণা করে আসছেন। যা ফৌজদারি অপরাধের ৪২০ ধারায় অন্তর্ভুক্ত ।

আজ সেই বিনামূল্যে বিতরণের জন্য সারের কাহিনী চরকুমারিয়া ইউনিয়নবাসী আটক করে অবৈধ জনসেবার মুখোশ খুলে জনসম্মুখে প্রকাশ করলো।

আপনি এখন কী বলবেন ? কে দায়ী ?

সহজ ভাবে বলতে গেলে – বলতে হয় এই ৩০ বস্তা সার এবং বিনামূল্যে বীজ সরকার দিয়েছিলেন প্রান্তিক চাষীদের বিতরণের জন্য। সেই নির্দেশনা উপেক্ষা করে সংশ্লিষ্টরা মনগড়া টোকেন বানিয়ে গ্রামের হতদরিদ্র চাষীদের বোকা বানিয়ে তথাকথিত মেম্বার, চেয়ারম্যানরা নিজেদের পকেট ভারি করতে সচেষ্ট থেকেছেন । এ লজ্জা কাদের ?

জনতার মুখোমুখি সখিপুর থানা আওয়ামিলীগের সভাপতি ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান জনাব হুমায়ুন কবির মোল্লা আটককৃত সারের বিষয়ে বিবৃতি প্রদান করছেন। তিনি এই বিবৃতি দেওয়ার কী অধীকার রাখেন ?

জনমনে প্রশ্ন উঠেছে বর্তমান চেয়ারম্যান মোজ্জমেল হক মোল্লা এ বিষয়ে ঘটনার বিবরণী কেন প্রকাশ করলেন না। দায়িত্বে তিনি বহাল ছিলেন। এমন জনগুরুত্বপূর্ণ বিষয়টিতে তিনি কেন অনুপস্থিত ? কেন তিনি এমন জনগুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি সহোদর ভাইয়ের কাধে চড়িয়ে এড়িয়ে গেলেন। ঘটনাটি রহস্যপূর্ন ইংগিত বহন করে ?

আহারে সোনার বাংলার জননেত্রী শেখ হাসিনা ক্রমশ দিয়ে যাচ্ছেন আর তাঁর কুখ্যাত অনুসারীরা দিনের পর দিন পেটফুলে বিত্তশালী হচ্ছেন। আর্থিক ভাবে শক্তিশালী হয়ে নিরীহ জনগণকে শোষণ করে নিঃস্ব করার পায়তারা করছেন। সময় যখন বিগড়ে যাবে তখন নিয়তির গ্যাড়াকলে আটকিয়ে প্রায়শ্চিত্ত করতে হবে – ইতিহাস তাই বলে।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2021
ভাষা পরিবর্তন করুন »