তারিখ লোড হচ্ছে...

আলোকিত প্রতিদিনে পদন্নোতি পেয়ে ব্যবস্থাপনা সম্পাদক ও অনলাইন চীফ হলেন আবিদ

স্টাফ রিপোর্টার:

মুহাম্মদ আবু আবিদ বরাবরই আলোচনায় থাকেন সামাজিক কাজের মাধ্যমে। ২০১৪ সালে রিয়েলিটি শো ‘মার্কস অলরাউন্ডার’ এ জাতীয় সম্মাননা পাওয়ার পরই মানুষ তাকে চিনতে শুরু করেন। যদিও তিনি তখন জাতীয় পুরস্কার পেয়েছিলেন ‘একক অভিনয়’ ক্যাটাগরিতে। পরবর্তীতে নিজেকে যুক্ত করেন সামাজিক কাজে। তারপর মুহাম্মদ আবু আবিদ ‘কে আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয় নি৷ দেশের বেশ কয়েকটি জনপ্রিয় সামাজিক সংগঠনে নানা পদে কাজ করেছিলেন তিনি ৷ তার হাতে গড়া প্রতিষ্ঠান দূর্বার তারুণ্য ফাউন্ডেশন দেশের অন্যতম জনপ্রিয় সামাজিক সংগঠন হিসেবে কাজ করে যাচ্ছে। মুহাম্মদ আবু আবিদ এর ইউনিক আইডিয়া ও সেসবের শৈল্পিক বাস্তবায়ন স্বল্প সময়েই বাংলাদেশে জনপ্রিয় হয়ে উঠে দূর্বার তারুণ্য ফাউন্ডেশন।
২০১৭ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে নাম লেখান সাংবাদিকতার পেশায়৷ আঞ্চলিক একটি দৈনিক পত্রিকার মাধ্যমে তার যাত্রা শুরু হলেও বিভিন্ন সময় কাজ দেশের জনপ্রিয় গণমাধ্যমগুলোতে। চট্টগ্রামে স্টাফ রিপোর্টার পদে ২০১৮ সালে যুক্ত হন ঢাকা থেকে প্রকাশিত মিডিয়াভুক্ত দৈনিক আলোকিত প্রতিদিন এর সাথে। মাস দুয়েক পরই সরাসরি পদন্নোতি পান বিশেষ প্রতিনিধি হিসেবে। এরপর সাংবাদিকতায় মানসম্মত লেখা, পেশাদারিত্ব, বিগত দিনের বিভিন্ন পত্রিকা ও টেলিভিশনে গঠনমূলক ও বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ প্রচার করে তিনি কর্তৃপক্ষের সন্তুষ্টি অর্জন করেন।
আজ ১৬ ই নভেম্বর (শনিবার) দৈনিক আলোকিত প্রতিদিন এর নীতিনির্ধারণী বোর্ড সিদ্ধান্ত দেন যে, বিশেষ প্রতিনিধি থেকে মুহাম্মদ আবু আবিদ’কে পদোন্নতি দিয়ে পত্রিকাটির ব্যবস্থপনা সম্পাদক ও অনলাইন চীফ হিসেবে ঘোষণা করা হল। অফিসের ব্যবস্থাপনা সূত্রে জানা গেছে, ইতিমধ্যেই লিখিত পদন্নোতি পত্র মুহাম্মদ আবু আবিদ এর নিকট পাঠানো হয়েছে। আগামী ৩ কার্যদিবসের মধ্যে তাকে উক্ত পদে যুক্ত হওয়ার নির্দেশ প্রদান করা হয়েছে।
এ সম্পর্কে মুহাম্মদ আবু আবিদ বলেন, আমি মাঠ-ক্ষেতের মানুষ। মানুষের সীমাহীন দূর্ভোগ আর কষ্ট প্রচার করে সমাধানের উদ্দেশ্যেই আমার সাংবাদিকতায় আসা। সত্য তুলে ধরতে যেয়ে, বহুবার হুমকির স্বীকার হয়েছি। অনেকবার আত্মগোপনে থেকেছি। তবুও সত্যের পথ ছেড়ে দেই নি৷ তবে দৈনিক আলোকিত প্রতিদিন এর সমর্পিত দায়িত্ব আমি যথাসাধ্য চেষ্টা করব। কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি ড.সৈয়দ নুরুল হুদা রনো মহোদয়ের প্রতি। সকলের কাছে দোয়াপ্রার্থী, আমি যেন নিজ দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করতে পারি।

ভাইকে দাওয়াত না দেওয়ায় স্ত্রীকে তালাক

অনলাইন ডেস্কঃ

প্রথম রোজার ইফতারে ভাইকে দাওয়াত দিতে অস্বীকৃতি জানানোর কারণে স্ত্রীকে তালাক দিয়েছেন একজন মিশরীয়। স্ত্রী জানিয়েছেন, পারিবারিক গোপনীয়তা বজায় রাখতে স্বামীর অক্ষমতা ও তার বড় ভাইয়ের নেতিবাচক প্রভাবই বিচ্ছেদের প্রধান কারণ। এই দম্পতির বিয়ে সাত বছর হয়েছে।

তাদের রয়েছে এক ছেলে ও দুই মেয়ে। ভাইয়ের সঙ্গে তার স্বামীর অতিরিক্ত ঘনিষ্ঠতাই হচ্ছে এই নারীর প্রধান উদ্বেগ। কারণ তার স্বামীর ওই ভাইয়ের নারীদের সঙ্গে অন্যায় আচরণ ও একাধিক বিয়ের ইতিহাস রয়েছে। তিনি মনে করেন, তার স্বামী ওই ভাইয়ের কাছ থেকে একই ধরনের ব্যবহার শিখতে পারেন এবং একই ধরনের ব্যবহার তার সঙ্গে করতে পারেন।

ওই নারীর আশঙ্কা তার স্বামী ওই ভাইয়ের সঙ্গে পরিবারের সব কিছু শেয়ার করবেন। বিশেষ করে অর্থনৈতিক বিষয়। ভাইকে ছাড়া কোনো সিদ্ধান্ত নিতে না পারার কারণেই মূলত স্বামীর সঙ্গে বিবাদ বাড়ে তার।

প্রথম রোজায় ভাই ও তার নববধূকে দাওয়াত দেওয়ার জন্য জোরাজুরি করে স্বামী। কিন্তু স্ত্রী শুধু ছেলে-মেয়েদের সঙ্গে ইফতার করতে চান। এ নিয়েই তাদের মধ্যে ঝগড়া হয়।

কোনোভাবেই স্বামীর ভাইকে দাওয়াত দিতে রাজি হয়নি স্ত্রী। এরপর স্ত্রীকে বাড়ি থেকে বের হয়ে যাওয়ার কথা বলেন স্বামী। পরে স্ত্রী বাপের বাড়ি চলে যান। ঘটনার তিন সপ্তাহ পর তালাকের চিঠি পান স্ত্রী।

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম