তারিখ লোড হচ্ছে...

শতাধিক বিদেশির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

সবুজ বাংলাদেশ ডেস্ক:

চলতি বছর অর্থাৎ ২০২৪ সালে এখন পর্যন্ত শতাধিক বিদেশি নাগরিকের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব। রোববার (১৭ নভেম্বর) বার্তা সংস্থা এএফপির বরাতে সংবাদমাধ্যম মিডল ইস্ট আইয়ের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

গত শনিবার সৌদি প্রেস এজেন্সি জানায়, মাদক চোরাচালানের অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত হওয়ায় একজন ইয়েমেনির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে।

এএফপির তথ্যানুযায়ী, এ নিয়ে ২০২৪ সালে এখন পর্যন্ত ১০১ জন বিদেশির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে। যা ২০২২ ও ২০২৩ সালের তুলনায় প্রায় তিনগুণ।

বার্লিন-ভিত্তিক ইউরোপীয়-সৌদি অরগানাইজেশন ফর হিউম্যান রাইটসের (ইএসওএইচআর) আইনি পরিচালক তাহা আল-হাজি বলেন, এটি এক বছরে সর্বোচ্চ সংখ্যক বিদেশির মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের ঘটনা। এর আগে দেশটি এক বছরে কখনও ১০০ বিদেশির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেনি।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, এ বছর পাকিস্তানের ২১ জন, ইয়েমেনের ২০ জন, সিরিয়ার ১৪ জন, নাইজেরিয়া থেকে ১০ জন, মিশরের নয়জন, জর্ডানের আটজন এবং ইথিওপিয়ার সাতজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব। এছাড়া মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের তালিকায় সুদান, ভারত ও আফগানিস্তানের তিনজন করে এবং শ্রীলঙ্কা, ইরিত্রিয়া ও ফিলিপাইনের একজন করে ছিলেন।
২০২২ সালে সৌদি আরব মাদক অপরাধীদের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার ওপর তিন বছরের স্থগিতাদেশ বাতিল করে। দেশটিতে এ বছর মাদক-সম্পর্কিত অপরাধের জন্য ৯২টি মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে।
সবা:স:জু- ১৩৫/২৪

মানিক নগরে জুয়াড় আস্তানা থেকে ১৬ জুয়ারীদের আটক করছে পুলিশ

প্রিয়া চৌধুরী:

রাজধানীর মুগদা থানার আওতাধীন মানিক নগর এলাকা থেকে কুখ্যাত জুয়াড়ি নুর ইসলামের জুয়ার আস্তানা থেকে জুয়া খেলা অবস্থায় নুর ইসলাম সহ ১৬ জন জুয়াড়ি কে আটক করছে মুগদা থানার পুলিশ সদস্যরা। যানাযায় গত কাল মঙ্গলবার গভীর রাতে মুগদা থানার অফিসার ইনচার্জ তারিকুজ্জামান এর নির্দেশনায়, আশীষ কুমার দেব ইন্সপেক্টর (অপারেশন) এর নেতৃত্বে সঙ্গীয় সাব ইন্সপেক্টর মেহেদী হাসান মৌসুম, সাব ইন্সপেক্টর কামরুজ্জামান সহ মুগদা থানার একটি চৌকস টিম রাতভর অভিযান পরিচালনা করে মুগদা থানা এলাকার মানিক নগর পাকা রাস্তার মাথা হুমায়ুন মাস্টারের বাড়ি থেকে গভীর রাতে খেলারত অবস্থায় প্রধান জুয়ারী নুর ইসলাম সহ ১৬ জনকে আটক করেন। আটক কৃতরা হলেন ১, নুর ইসলাম সে দীর্ঘদিন ধরে মানিকনগর এলাকায় এ জুয়ার ব্যবসা পরিচালনা করে আসছিলেন, ২,মোঃ আক্তার হোসেন, ৩,মোঃ শরিফুল ইসলাম, ৪,মোঃ জামাল ৫, মোঃ টুলু ৬,মোঃ শরিফ ৭,জাকির হোসেন ৮, মাসুদ বাদল ৯,মোঃ আল আমিন সিকদার ১০, মোঃ আবুল কালাম ১১,কবির হোসেন ১২,মোঃ নজরুল ইসলাম ১৩,মোঃ বাদশা মিয়া ১৪, মোঃ সারোয়ার আলী ১৫,মোঃ মনির হোসেন ১৬ মোঃ কবির হোসেন হাওলাদার। এ সময় তাদের কাছ থেকে আলামত হিসেবে সর্বমোট নগদ ১৪,১৮০/ চৌদ্দ হাজার একশত আশি টাকা সহ জুয়া খেলার সরঞ্জাম জব্দ করেন। ধৃত আসামীদের প্রকাশ্য আদালতে হস্তান্তর করা হয়েছে । এ বিষয়ে মুগদা থানার অফিসার ইনচার্জ তারিকুজ্জামান বলেন নুর ইসলাম দীর্ঘ দিন যাবত পুলিশের চোখ ফাঁকি দিয়ে ঘন ঘন জায়গা বদল করে গোপনে জুয়ার আস্তানা তৈরি করে গভীর রাতে নিরিবিলি সময় জুয়া খেলার আসর বসাতো, এ সমস্ত জুয়ারীদের বিরুদ্ধে পুলিশের অভিযান অব্যাহত থাকবে। জুয়াড়ীদের গ্রেফতারের খবরে এলাকার বসবাসকারী লোকজনেরা মুগদা থানার পুলিশ সদস্য সহ অফিসার ইনচার্জ তারিকুজ্জামান কে আন্তরিক ধন্যবাদ জানিয়েছেন। এরকম অভিযান অব্যাহত থাকলে নুর ইসলামের মত জুয়াড়ী গডফাদার দের উচ্ছেদ করতে সক্ষম হবে।

language Change
সংবাদ শিরোনাম