তারিখ লোড হচ্ছে...

‘প্যাডলার’ থেকে ‘মামায়’ রূপান্তর হলেন যেভাবে রিকশাচালকরা

সবুজ বাংলাদেশ ডেস্ক: 

চলতে-ফিরতে, বিশেষ করে জেন জি’র মুখে আজকাল সবচেয়ে বেশি শোনা যায় একটি শব্দ— ‘মামা’। রিকশাওয়ালা, গাড়িচালক, দোকানদার, হোটেলবয়, ফুসকাওয়ালা, বন্ধু-বান্ধব সবাই যেন অবলীলায় একে অপরের ‘মামা’। এ ডাকে বয়স, পেশা, সম্পর্ক কিছুতেই যেন নেই কোনো বাধা। এই শব্দটি যেন হয়ে উঠেছে এক নতুন সংস্কৃতি।

কিন্তু কেন ও কীভাবে এই ‘মামা’ ডাক এত জনপ্রিয় হয়ে ওঠে?

যেখানে মায়ের ভাইকে মামা বলে ডাকতে অভ্যস্ত হওয়ার কথা। সেখানে রাজধানীতে এই সম্পর্কটি যেন এখন একে অপরকে ডাকার মাধ্যম হয়ে গেছে। এখন সত্যিই কেউ মায়ের ভাইকে মামা ডাকলেও অনেকেই ভাববেন এ তার আসল মামা নয়। মামা-ভাগ্নের সম্পর্ক সাধারণত বন্ধুত্বপূর্ণ এবং হাসি-মজার। তাই বলে বন্ধুকেও মামা ডাকতে হবে, এ কেমন কথা! কেন সবাই একে অপরকে ‘মামা’ বলে ডাকছে? এটা কি দুষ্টুমি, নাকি এর পেছনে কোনো বিশেষ কারণ লুকিয়ে আছে?

অনেকেই বলছেন, ‘মামা’ শব্দের মাধ্যমে সম্পর্ককে হালকা ও মজার করতে চাইছেন। কিছু মানুষ এই শব্দটি ঠাট্টার ছলে ব্যবহার করেন। আবার অনেকের মতে, ‘মামা’ ডাকের মাধ্যমে একজন অপরকে সহজভাবে গ্রহণ করার ইচ্ছা প্রকাশ করেন। বন্ধু তার বন্ধুকে বলছে ‘মামা’, আবার সেই বন্ধুর মাকে ‘আন্টি’ আর বাবাকে ‘আঙ্কেল’ ডাকছে।

তবে মজার ব্যাপার হলো, এই ‘মামা’ ডাকের ব্যাপকতা এতটাই বেড়ে গেছে যে, এটি অনেকের কাছে স্বাভাবিকই মনে হচ্ছে। রিকশা চালকদের আগে প্যডেলার ডাকা হলেও এখন ডাকা হয় মামা।

কিন্তু একটা প্রশ্ন থেকেই যায়, ‘মামা’ ডাকেন এমন একটা অযৌক্তিক প্রচলন তৈরি করছে? সমাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রে যৌক্তিক সম্বোধন হিসেবে ‘ভাই’ ডাক প্রচলিত। এটি ধর্ম-স্বীকৃত এবং সামাজিক দিক থেকেও গ্রহণযোগ্য। কিন্তু ‘মামা’ ডাকের মধ্যে সেই শালীনতা বা শ্রদ্ধাবোধ কতটা রয়েছে, তা নিয়ে প্রশ্ন থেকেই যায়। কিছু মানুষ মামা ডাকে ঠাট্টার ছলে, আবার কেউ সম্পর্ককে হালকা করার জন্য। যদিও অফিসের বস বা মুরব্বিদের ক্ষেত্রে কেউ সাধারণত ‘মামা’ ডাকেন না, তারপরও কেন সাধারণ মানুষদের ক্ষেত্রে এটির প্রচলন বাড়ছে? জানাতে পারেন আপনার মতামত।

 

সবা:স:সু-২০৪/২৪

ধর্মের টানে’ অভিনয়কে বিদায়

হাফসা আক্তার॥
ইসলাম ধর্মের বিধি-বিধান অনুযায়ী জীবন পরিচালনার জন্য অভিনয় জগতকে বিদায় জানালেন পাকিস্তানের জনপ্রিয় অভিনেত্রী আনুম ফায়াজ। এখন থেকে আর কোনো নাটক-সিনেমায় কাজ করবেন না তিনি।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক পোষ্টের মাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ফায়াজ নিজেই। পোষ্টে ফায়াজ লিখেছেন, ‘এই বার্তা লেখা আমার জন্য কঠিন। আপনারা দীর্ঘদিন আমার মিডিয়া ক্যারিয়ারের প্রতি পূর্ণ সমর্থন দিয়ে এসেছেন। কিন্তু এখন থেকে আমি শোবিজ অঙ্গন পরিত্যাগ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। ইসলাম ধর্মের বিধি-বিধান অনুযায়ী জীবন পরিচালনার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছি। আশা করি, আপনারা সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন। উল্লেখ্য, কিছুদিন যাবত আনাম ফায়াজকে সিনেমা অঙ্গনে তেমন দেখা যাচ্ছিল না। ইনস্টাগ্রামে নিজের বিভিন্ন পোস্টে তাকে হিজাব-বোরকা পরিহিত অবস্থায় দেখা গেছে। আনাম ফয়েজ ২০১৬ সালে আসাদ আনোয়ারের সঙ্গে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। তাদের একটি পুত্র সন্তান রয়েছে।

language Change
সংবাদ শিরোনাম
সাংবাদিকরা জীবন বাজি রেখে দেশ ও জাতির কল্যাণে কাজ করেন” — গৃহায়ন ও গণপূর্ত সচিব ছেলেবন্ধুদের পরিবারের ভেতরের গল্প বললেন সোহিনী ডিসি নিয়োগ আওয়ামী আনুগত্যের প্রাধান্য কৃষক দলের নেতা খন্দকার নাসিরের গ্রেপ্তার চাইলেন মহিলা দল নেত্রী মুন্নী শেরপুরের নকলায় কৃষি কর্মকর্তাকে মারধরের ঘটনায় গ্রেপ্তার-১ মানিকছড়িতে ধানের শীষ মার্কায় ভোট চেয়ে ওয়াদুদ ভূইয়া'র পথসভা সীমান্ত হতে বিপুল পরিমাণ ভারতীয় নেশাজাতীয় ট্যাবলেট জব্দ জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি সিন্ডিকেটে আটকে আছে জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটের কোটি টাকার মেশিন কেরানীগঞ্জে ঠিকাদার রফিকের অবৈধ গ্যাস সংযোগে টাকার মেশিনের সন্ধান