তারিখ লোড হচ্ছে...

ডিইএব-এর পিডব্লিউডি শাখার সভাপতি আনিসুজ্জামান,মহাসচিব বোরহান উদ্দিন

নিজস্ব প্রতিবেদক:

পেশাজীবী সংগঠন ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ডিইএব) এর গণপূর্ত অধিদপ্তর (পিডব্লিউডি) শাখার পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠিত হয়েছে। কমিটির সভাপতি প্রকৌশলী মুহাম্মদ আনিসুজ্জামান এবং মহাসচিব প্রকৌশলী মোহাম্মদ বোরহান উদ্দিন।

গত ২৭ ন‌ভেম্বর ২০২৪ রোজ বুধবার বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আদর্শে বিশ্বাসী ডি‌প্লোমা প্রকৌশলী‌ে‌দের জাতীয় সংগঠন (‌ডিইএব) এর গণপূর্ত অ‌ধিদপ্তর শাখার এ পূর্ণাঙ্গ ক‌মি‌টি গ‌ঠন করা হয়।

সিনিয়র সহ সভাপতি প্রকৌঃ মোঃ এনামুল হক সহ সভাপতি (ঢাকা অঞ্চল) প্রকৌঃ আব্দুল মান্নান। সহ সভাপতি (চট্টগ্রাম অঞ্চল) প্রকৌঃ মোহাম্মদ ইসমাইল,সহ সভাপতি (খুলনা অঞ্চল) প্রকৌঃ মোহাম্মদ সিরাজুম মুনীর,সহ সভাপতি (রাজশাহী অঞ্চল) প্রকৌঃ মোঃ নুরুল ইসলাম তালুকদার, সহ সভাপতি (রংপুর অঞ্চল) প্রকৌঃ এইচ, এম মোস্তানুল খবীর, সহ সভাপতি (সিলেট অঞ্চল) প্রকৌঃ মোহাম্মদ নওশাদুল হক, সহ সভাপতি (বরিশাল অঞ্চল) প্রকৌঃ মোঃ মনজুল মুশতাক, সহ সভাপতি (ময়মনসিংহ অঞ্চল) প্রকৌঃ মোহাম্মদ আজহার আলী, সহ সভাপতি (কুমিল্লা অঞ্চল) প্রকৌঃ মোহাম্মদ রহমত উল্যা রাসেল,সহ সভাপতি ফরিদপুর অঞ্চল) প্রকৌঃ মোহাম্মদ মাসুদ মোল্লা।

যুগ্ম মহাসচিব-১ প্রকৌঃ মোঃ হুমায়ুন কবির, যুগ্ম মহাসচিব-২ প্রকৌঃ মোঃ ওমর ফারুক, যুগ্ম মহাসচিব-৩ প্রকৌঃ মোঃ তুষার আলম, যুগ্ম মহাসচিব-৪ প্রকৌঃ মোঃ শওকত আলী, যুগ্ম মহাসচিব-৫ প্রকৌঃ মোহাম্মদ জুবায়ের আহমেদ।

সাংগঠনিক সম্পাদক প্রকৌঃ মোঃ শফিউল আযম সোহেল, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক প্রকৌঃ মোঃ ইসহাক মিয়া, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক প্রকৌঃ ইয়াছিন আলী, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক প্রকৌঃ হাসান আলী।
সহ-অর্থ সম্পাদক প্রকৌঃ মোঃ আল-আমীন, সহ-অর্থ সম্পাদক প্রকৌঃ মোঃ রাসেল খান,
দপ্তর সম্পাদক প্রকৌঃ মোঃ আব্দুল্লাহ আল মামুন, সহ দপ্তর সম্পাদক প্রকৌঃ মোঃ রবিন মিয়া, সহ দপ্তর সম্পাদক প্রকৌঃ মোঃ ফায়সাল সরদার।

প্রচার ও জনসংযোগ সম্পাদক প্রকৌঃ নজির আহম্মেদ, সহ প্রচার ও জনসংযোগ সম্পাদক প্রকৌঃ মোঃ গোলাম নবী হাওলাদার, সহ প্রচার ও জনসংযোগ সম্পাদক প্রকৌঃ মোঃ আলম,সহ প্রচার ও জনসংযোগ সম্পাদক প্রকৌঃ মোঃ মনিরুজ্জামান।

প্রকাশনা সম্পাদক প্রকৌঃ মোঃ শামসুল আলম,
সাহিত্য ও সংস্কৃতিক সম্পাদক প্রকৌঃ মোঃ কামরুল ইসলাম বাদল, প্রকৌঃ মোহাম্মদ জেহান উদ্দিন ভূইয়া, সহ সাহিত্য ও সংস্কৃতিক সম্পাদক
প্রকৌঃ মোঃ মোখলেছুর রহমান,

সমাজকল্যাণ সম্পাদক প্রকৌঃ মোঃ এনামুল হক,
সহ সমাজকল্যাণ সম্পাদক প্রকৌঃ মোঃ নাহিদ হাসান।
তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক প্রকৌঃ মোঃ নুরুল কবির, সহ তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক প্রকৌঃ মোঃ মাহমুদুল হাসান সুজন।

আইন বিষয়ক সম্পাদক প্রকৌঃ মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম, সহ- আইন বিষয়ক সম্পাদক
প্রকৌঃ মোঃ জুলফিকার আরেফিন মুরাদ।

চাকুরি বিষয়ক সম্পাদক প্রকৌঃ মোহাম্মদ খোরশেদ আলম, সহ-চাকুরি বিষয়ক সম্পাদক
প্রকৌঃ মোঃ আমিনুল ইসলাম।
ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক প্রকৌঃ মোঃ রফিকুল ইসলাম,সহ ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক প্রকৌঃ মেঃ খায়রুল ইসলাম,মহিলা সম্পাদিকা প্রকৌঃ মৌসুমী খন্দকার।

এছাড়া উক্ত কমিটির নির্বাহী সদস্যে রয়েছে, প্রকৌঃ মোঃ মতিউর রহমান মজুমদার,প্রকৌঃ মোঃ রাজু মল্লিক, প্রকৌঃ মোঃ ছাইফুল ইসলাম, প্রকৌঃ মোঃ তাজুল ইসলাম, প্রকৌঃ মুহাঃ দেলোয়ার হোসেন, প্রকৌঃ মোঃ রফিকুল ইসলাম, প্রকৌঃ মেড রাজিব হাসান, প্রকৌঃ মেয় ইয়াকুব মিয়া,
প্রকৌঃ মোঃ সাইফুল ইসলাম সুজন প্রামানিক, প্রকৌঃ মোঃ জাহাঙ্গীর হোসেন,প্রকৌঃ মোঃ মনিরুল মোর্শেদ, প্রকৌঃ মোঃ আবু জাইদ, প্রকৌঃ মোহাম্মদ আবু তাহের, প্রকৌঃ মোহাম্মদ শাহ নেওয়াজ, প্রকৌঃ মোঃ আব্দুল্লাহ আল মামুন, প্রকৌঃ আবু হোসেন সরকার, প্রকৌঃ এ. কে. এম ইবনুল হাসান, প্রকৌঃ মোঃ আবু বক্কর সিদ্দিক, প্রকৌঃ মোঃ ইয়াসিন আলী, প্রকৌঃ মোঃ কামরুজ্জামান, প্রকৌঃ মোঃ আসাদুল ইসলাম,
প্রকৌঃ মোঃ মমিন উল ইসলাম, প্রকৌঃ মোঃ আশরাফ, প্রকৌঃ মোঃ জিন্নাতুর রহমান, প্রকৌঃ মোঃ তামজিদুল ইসলাম, প্রকৌঃ মোঃ আবু হেনা,
প্রকৌঃ মোহাম্মদ মাজহারুল ইসলাম, প্রকৌঃ মোঃ রোকনুজ্জামন মুসা, প্রকৌঃ মোঃ আব্দুর রহমান, প্রকৌঃ মোহাম্মদ ফৌজুল কবির, প্রকৌঃ মোঃ নজরুল ইসলাম, প্রকৌঃ মোঃ মোজাফফর হোসেন, প্রকৌঃ মোঃ আলী আকবর মিঞা।

উক্ত সংগঠনের প্রকৌশলীরা বলেন, দীর্ঘ ১৭ বছর জাতীয়তাবাদী আদর্শে বিশ্বাসী প্রকৌশলীরা গণপূর্ত অধিদপ্তরসহ সব জায়গায় অবহেলিত ছিল। আমরা প্রকৌশলীদের অধিকার রক্ষায় কাজ করব।

তারা আরো বলেন, গত ৫ আগষ্ট ছাত্র-জনতার বিপ্লবে পরবর্তী বাংলাদেশ বিনির্মানের লক্ষ্যে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া, বিএন‌পি`র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম‌্যান তারেক রহমানের হাতকে শক্তিশালী করতে আমরা কাজ করে যাবো।
এছাড়া প্রাতিষ্ঠানিক ষড়যন্ত্র রুখতে উক্ত কমিটি শহীদ জিয়ার আদর্শ ধারন করে দেশ জাতি এবং ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের কল্যাণে কাজ করতে অঙ্গীকারবদ্ধ।

ডিএমপি কমিশনারই থাকছেন শফিকুল ইসলাম

নিজস্ব প্রতিবেদক॥
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার হিসেবে ফের দায়িত্ব পাচ্ছেন বর্তমান কমিশনার মোহা. শফিকুল ইসলাম। চাকরির মেয়াদ বাড়িয়ে তাকে এক বছরের জন্য চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দিতে যাচ্ছে সরকার। ইতোমধ্যে তার চুক্তিভিত্তিক নিয়োগের ব্যাপারে নীতিগত সিদ্ধান্ত হয়েছে। শিগগিরই এ-সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি হতে পারে।

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একাধিক দায়িত্বশীল সূত্রে এ তথ্য পাওয়া গেছে।

ডিএমপি কমিশনারের দায়িত্ব নেওয়ার পর জনমুখী পুলিশি সেবার অনন্য উদ্যোগের মধ্য দিয়ে দুই বছর পূর্ণ করেছেন শফিকুল ইসলাম। ২০১৯ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর ডিএমপির ৩৪তম কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব নেন তিনি। আগামী ৩০ অক্টোবর অবসরে যাওয়ার কথা তার।

ডিএমপি কমিশনারের মতো গুরুত্বপূর্ণ পদটির দায়িত্ব কে পাচ্ছেন তা নিয়ে বেশ কিছুদিন ধরেই গুঞ্জন চলছিল। কমিশনার হওয়ার দৌড়ে অনেকের নামও শোনা যায়। কিন্তু শেষ পর্যন্ত শফিকুল ইসলামকেই চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দিতে যাচ্ছে সরকার।

মেয়াদ বৃদ্ধির বিষয়ে জানতে চাইলে বুধবার ডিএমপি কমিশনার মোহা. শফিকুল ইসলাম ঢাকা টাইমসকে বলেন, ‘মেয়াদ বাড়ানোর বিষয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মহোদয় আমাকে বলেছেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এক বছরের জন্য মেয়াদ বাড়ানোর কথা বলেছেন। এর বাইরে আমি কিছু জানি না।’

বিসিএস অষ্টম ব্যাচের কর্মকর্তা হিসেবে ১৯৮৯ সালের ২০ জানুয়ারি পুলিশে যোগ দেন শফিকুল ইসলাম। চাকরি জীবনে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি। পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ সিআইডির প্রধান ছিলেন। এছাড়া পুলিশ সদর দপ্তরের অতিরিক্ত আইজিপি (এইচআরএম), অ্যান্টি টেররিজম ইউনিট (এটিইউ) প্রধান, ঢাকা ও চট্টগ্রাম রেঞ্জের ডিআইজি, চট্টগ্রামের পুলিশ কমিশনার, চট্টগ্রামের অতিরিক্ত কমিশনার; কুমিল্লা, পটুয়াখালী, নারায়ণগঞ্জ ও সুনামগঞ্জ জেলার পুলিশ সুপার, চট্টগ্রাম ২ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের (এপিবিএন) অধিনায়ক, পুলিশ স্টাফ কলেজের পরিচালক (প্রশাসন), সিলেট দশম এপিবিএনের অধিনায়ক, সৈয়দপুরে রেলওয়ে পুলিশের পুলিশ সুপার, ডিএমপির এডিসি, কুমিল্লা ও খাগড়াছড়ির অতিরিক্ত পুলিশ সুপার, সিএমপি, মৌলভীবাজার জেলা ও খাগড়াছড়ির এএসপি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সূত্র বলছে, ডিএমপি কমিশনারের পদটি পুলিশের গুরুত্বপূর্ণ ও সংবেদনশীল পদগুলোর মধ্যে একটি। এখানে বিভিন্ন পদমর্যাদার প্রায় ৩৫ হাজার সদস্য রয়েছেন। ডিএমপি পুলিশ বাহিনীর সবচেয়ে বড় ইউনিট হিসেবেও পরিচিত।

কমিশনার হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে ছিল যাদের নাম

ডিএমপির পরবর্তী কমিশনার হওয়ার দৌড়ে কয়েকজনের নাম শোনা যাচ্ছিল। তাদের মধ্য বিসিএস-১২তম (পুলিশ) ব্যাচের কর্মকর্তা অতিরিক্ত আইজিপি মো. আতিকুল ইসলাম। তিনি বর্তমানে নৌ-পুলিশের প্রধান হিসেবে কর্মরত। এছাড়াও পুলিশ সদরদপ্তরের অতিরিক্ত আইজিপি এস এম রুহুল আমিনের নাম শোনা যায়।

তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগ থেকে অনার্স এবং মাস্টার্স সম্পন্নের পর ১৯৯০ সালে ১২তম বিসিএস (পুলিশ) ক্যাডারে উত্তীর্ণ হয়ে ১৯৯১ সালের ২০ জানুয়ারি সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) হিসেবে বাংলাদেশ পুলিশ সার্ভিসে যোগ দেন।

তাছাড়া পুলিশ সদরদপ্তরের অতিরিক্ত আইজিপি (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশন্স) এম খুরশীদ হোসেনের নামও শোনা গিয়েছিল। গোপালগঞ্জের কাশিয়ানীর এ সন্তান ১২তম বিসিএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে (পুলিশ ক্যাডার) প্রশিক্ষণ শেষে সহকারী পুলিশ সুপার হিসেবে পুলিশে যোগ দেন।

ঢাকার পুলিশপ্রধান হওয়ার দৌড়ে উল্লেখিত তিন সিনিয়র কর্মকর্তার সঙ্গে অপেক্ষাকৃত জুনিয়র এক পুলিশ কর্মকর্তার নামও শোনা গিয়েছিল। তিনি ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি হাবিবুর রহমান। বাড়ি গোপালগঞ্জ। কমিশনার পদে কোনো চমক থাকলে বিসিএস ১৭তম ব্যাচের জুনিয়র এ কর্মকর্তাও হতে পারতেন নতুন ডিএমপি কমিশনার।

এদিকে পুলিশে সিনিয়র সচিব পদমর্যাদার পদ একটি। সেই পদে রয়েছেন বর্তমান পুলিশপ্রধান ড. বেনজীর আহমেদ। এছাড়া পুলিশে গ্রেড-১ পদ দুটি। একটি হলো অতিরিক্ত পুলিশ মহাপরিদর্শক (প্রশাসন), আরেকটি এসবির প্রধান। এখন র‌্যাবের বর্তমান প্রধান চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন ও ডিএমপি কমিশনার মোহা: শফিকুল ইসলাম গ্রেড-১ পাচ্ছেন।

 

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম