তারিখ লোড হচ্ছে...

প্রধান উপদেষ্টার কাছে অর্থনীতির শ্বেতপত্র হস্তান্তর

স্টাফ রিপোর্টার:

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে দেশের অর্থনীতির শ্বেতপত্র হস্তান্তর করা হয়েছে।

শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটি প্রধান ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য ড. ইউনূসের কাছে শ্বেতপত্রটি তুলে দেন। সোমবার প্রতিবেদনের বিষয়ে বিস্তারিত তুলে ধরা হবে।

প্রতিবেদন গ্রহণ করে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, এই প্রতিবেদন আমাদের জন্য একটা ঐতিহাসিক দলিল। আর্থিকখাতে যে ধরনের ঘটনা ঘটেছে, তা ছিল একটা আতংকিত হওয়ার মতো বিষয়। আমাদের সামনে এ ঘটনা ঘটেছে, কিন্তু কেউ এটা নিয়ে কথা বলিনি।

জানা গেছে, প্রতিবেদনে বিগত ১৫ বছরে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড, সরকারের নানামুখী উদ্যোগ, উন্নয়ন প্রকল্পে প্রশ্নবিদ্ধ অর্থ ব্যয়, বিদেশি ঋণের অর্থ ব্যবহার, আর্থিক তথ্যে গরমিল, ব্যাংক খাতের লুটপাট, জিডিপি-মূল্যস্ফীতির তথ্যে নয়-ছয় তুলে ধরা হয়েছে। একইসঙ্গে বাজেট বাস্তবায়নে অস্বচ্ছতা ও রাজস্ব আহরণে পদক্ষেপের বিষয়টিও প্রতিবেদনে উঠে এসেছে।

এছাড়া সংকট থেকে উত্তরণের পদক্ষেপও সুপারিশ করেছে শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটি।

ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের মুখে গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতন হয়। পরে সেই মাসের ২৮ তারিখ দেশের সামগ্রিক অর্থনৈতিক অবস্থা তুলে ধরতে অর্থনীতিবিদ ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্যের নেতৃত্বে ১২ সদস্যের শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটি গঠিত হয়। এই কমিটিকে ৯০ দিনের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়।

 

সবা:স:জু-২৪০/২৪

বাংলাদেশকে রাজস্ব ও আর্থিক খাত সংস্কার অব্যাহত রাখতে হবে

ডেস্ক রিপোর্ট :

বৃহস্পতিবার (ওয়াশিংটন সময়) যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন ডিসিতে আইএমএফ সদর দপ্তরে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, চলমান সংস্কারই বাংলাদেশের অর্থনীতিকে টেকসই প্রবৃদ্ধির পথে এগিয়ে নিতে পারে।আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের পরিচালক কৃষ্ণা শ্রীনিবাসন বলেছেন, বাংলাদেশকে রাজস্ব ও আর্থিক খাতের গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রগুলোতে সংস্কার কার্যক্রম অব্যাহত রাখতে হবে।কৃষ্ণা শ্রীনিবাসন জানান, বাংলাদেশে আইএমএফের ৫ দশমিক ৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের ঋণ কর্মসূচির অগ্রগতি পর্যালোচনার জন্য শিগগিরই একটি প্রতিনিধি দল ঢাকা সফর করবে। এ সফরে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হবে দুটি খাতে রাজস্ব আহরণ বৃদ্ধির মাধ্যমে রাজস্ব খাতের সংস্কার এবং আর্থিক খাতের স্থিতিশীলতা ও স্বচ্ছতা নিশ্চিতকরণে গৃহীত পদক্ষেপের মূল্যায়নে।তিনি বলেন,  চলমান কর্মসূচির সফল বাস্তবায়নের জন্য বাংলাদেশকে রাজস্ব প্রশাসন, ব্যাংকিং খাত ও মুদ্রানীতি ব্যবস্থাপনায় ধারাবাহিক সংস্কার চালিয়ে যেতে হবে। এসব পদক্ষেপ অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা ও বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম