তারিখ লোড হচ্ছে...

পর্যটকদের সাজেক ভ্রমণে আবারও নিষেধাজ্ঞা

স্টাফ রিপোর্টার : 

রাঙামাটির অন্যতম পর্যটন কেন্দ্র সাজেকে পর্যটকদের ভ্রমণে নিরুৎসাহিত করেছে জেলা প্রশাসন। নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আগামীকাল বুধবার (৪ ডিসেম্বর) মেঘের রাজ্যে পর্যটকদের না যাওয়ার নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (৩ নভেম্বর) রাঙামাটি জেলা প্রশাসনের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট (এডিএম) জোবাইদা আক্তারের সই করা এক আদেশে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়েছে, রাঙামাটির বাঘাইছড়ি উপজেলার সাজেক ও তার পার্শ্ববর্তী এলাকার আইনশৃঙ্খলার সার্বিক পরিস্থিতি এবং এ সকল এলাকায় পর্যটকদের নিরাপত্তার বিষয়টি বিবেচনা করে বুধবার (৪ ডিসেম্বর) সাজেক পর্যটনকেন্দ্রে পর্যটকদের ভ্রমণে নিরুৎসাহিত করা হলো।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, মঙ্গলবার দিনভর সাজেক ইউনিয়নের মাচালং ব্রিজপাড়ায় বিবদমান দুই আঞ্চলিক দলের মধ্যে ‘বন্দুকযুদ্ধের’ ঘটনা ঘটেছে। এ অবস্থায় পর্যটকদের নিরাপত্তা বিবেচনায় মূলত বুধবার থেকে সাজেক যেতে না করছে প্রশাসন।

এর আগে, গত ১৯ ও ২০ সেপ্টেম্বর খাগড়াছড়ি ও রাঙামাটিতে সহিংসতার ঘটনায় ২৫ সেপ্টেম্বর থেকে দফায় দফায় সাজেক পর্যটন কেন্দ্রে পর্যটকদের ভ্রমণে নিরুৎসাহিত করা হয়। পরে ১ নভেম্বর থেকে রাঙামাটির সকল পর্যটন কেন্দ্র থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়া হয়।

সবা:স:জু – ১৬২/২৪

 

গণপূর্তের প্রধান প্রকৌশলী হলেন খালেকুজ্জামান চৌধুরী

গণপূর্তের প্রধান প্রকৌশলী হলেন খালেকুজ্জামান চৌধুরী

স্টাফ রিপোর্টার॥

গণপূর্ত অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী (চলতি দায়িত্ব) হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন খালেকুজ্জামান চৌধুরী। তিনি এই অধিদপ্তরের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলীর দায়িত্বে ছিলেন।

রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের উপসচিব তাসনিম ফারহানা স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এদেশে জারি করা হয়েছে । মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) থেকে এই আদেশ কার্যকর হবে বলে প্রজ্ঞাপনে বলা হয়। একইসঙ্গে বর্তমান প্রধান প্রকৌশলী শামীম আক্তারকে রিজার্ভে পাঠানো হয়েছে।

২০২০ সালে গণপূর্ত অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী হিসেবে নিয়োগ পেয়েছিলেন মোহাম্মদ শামীম আখতার। এ পদে দায়িত্ব পাওয়ার আগে তিনি হাউজ বিল্ডিং রিসার্চ ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালকের দায়িত্ব পালন করছিলেন। গণপূর্ত অধিদপ্তরের সূত্র বলছে, শামীম আক্তার আগামী ডিসেম্বর মাসে তার চাকরি মেয়াদ শেষ হবে এবং অবসরে যাবেন। কিন্তু তার মাত্র দুই মাসে দূর্নীতির কারনে তাকে রিজার্ভে পাঠানো হয়েছে। অভিযোগ আছে, প্রধান প্রকৌশলী হিসেবে শামীম আক্তার দায়িত্ব পালনকালে তার নামে ব্যাপক অনিয়মের অভিযোগ আছে। বিশেষ করে উন্নয়ন ও মেরামত কাজে বিভিন্ন সময় অনিয়ম প্রমাণিত হলেও সেসব কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেননি। যার কারণে বিভিন্ন সময় ব্যাপক সমালোচনার মুখোমুখি হয়েছেন তিনি। একই সাথে যেসব প্রকৌশলীরা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের হত্যা মামলার আসামি হয়ে বিভিন্ন ভাবে চাপে রয়েছেন তাদের জন্য তিনি কোনো ভূমিকা রাখেনি। তাই দীর্ঘদিন ধরে কর্মকর্তাদের মধ্যে এক ধরনের ক্ষোভ সৃষ্টি হয়েছে।

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম