তারিখ লোড হচ্ছে...

উইকিপিডিয়া কিভাবে পরিচালিত হয়, এর তথ্য কতটা বিশ্বাসযোগ্য?

সবুজ বাংলাদেশ ডেস্ক: 

 

উইকিপিডিয়া আমাদের প্রায় অনেকেরই কাছে বেশ পরিচিত। কোনও তথ্য সংগ্রহের জন্য অনেকের প্রথম পছন্দ উইকিপিডিয়া, হোক সেটা একেবারে ছোটখাটো বিষয় কিংবা গুরুগম্ভীর কিছু।

উইকিপিডিয়া একটি মুক্ত, সহযোগীতামূলক পিডিয়া যা অনেক স্বেচ্ছাসেবক দ্বারা পরিচালিত হয়। এটি সিন্ধান্ত সম্প্রদায়ের মাধ্যমে কাজ করে এবং ব্যবহারকারীরা স্বাধীনভাবে তথ্য সংযোজন, সম্পাদনা এবং সংশোধন করতে পারে। উইকিপিডিয়ার তথ্য প্রায়শই উৎস হিসেবে নির্ভরযোগ্য, কারণ এটি বিভিন্ন উৎস থেকে তথ্য সংগ্রহ করে।

ভারতে গত কিছুদিন ধরেই খবরের শিরোনামে উইকিপিডিয়া। এর কারণ দিল্লি হাইকোর্টে দায়ের হওয়া একটা মামলা। উইকিপিডিয়ার বিরুদ্ধে এই মামলাটি করেছে বার্তা সংস্থা এশিয়ান নিউজ ইন্টারন্যাশনাল বা এএনআই।

এই বার্তা সংস্থা সম্পর্কে উইকিপিডিয়ার একটা পেজে উল্লেখ করা হয়েছে – এএনআই ভুল তথ্য প্রকাশ করে। এই অভিযোগ অস্বীকার করে এএনআই এশিয়ান নিউজ ইন্টারন্যাশনালের বিরুদ্ধে মানহানির মামলা করেছে, যে সংস্থাটি উইকিপিডিয়া পরিচালনা করে।

বিভিন্ন বিষয়ে তথ্য জানতে বহুল ব্যবহৃত এই মাধ্যম সম্পর্কে প্রায়ই কয়েকটা প্রশ্ন উঠে থাকে – উইকিপিডিয়া কীভাবে কাজ করে? এই অনলাইন বিশ্বকোষ চালানোর জন্য কোথা থেকে টাকা আসে? সেখানে প্রকাশিত বিষয় সম্পর্কে কারা লেখেন? উইকিপিডিয়ার নেপথ্যে কে রয়েছে?

সবা:স:জু-১৭০/২৪

ফেসবুকে মিথ্যা তথ্য ও ছবি দিয়ে পুরুষদের ফাঁদে ফেলার অভিযোগ

স্টাফ রিপোর্টার:

ফেসবুকে মিথ্যা তথ্য ও ছবি দিয়ে বিভিন্ন বয়সী পুরুষদের ফাঁদে ফেলে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে রাজধানীর অভিজাত এলাকা বনানীর তুলনা আল হারুন নামে মধ্য বয়সী নারী মডেলের বিরুদ্ধে। ব্ল্যাকমেইল ও প্রতারণার দায়ে একাধিকবার গ্রেফতার হয়েছেন তিনি। কিছুদিন পূর্বে তথ্য প্রযুক্তি ও যোগাযোগ আইন লঙ্ঘনেরও গ্রেফতার করা হয়েছিলো তাকে; কিন্তু জামিনে ফিরে আবারো শুরু করেন পুরুষদের ফাঁদে ফেলার কাজ। তুলনা আল হারুনের টার্গেটে থাকে ধনী বয়স্ক পুরুষরা। যাদের ফাঁদে ফেলে হাতিয়ে নেন টাকা, স্বর্ণ ও ডায়মন্ড।
জানা গেছে রাজধানীর অভিজাত পরিবারের ছেলেদেরও টার্গেট করে শুরু করছেন ব্ল্যাকমেইল। অশ্লীল ছবি দিয়ে বাগে আনার পর ফাঁদে ফেলে মোটা অঙ্কের টাকা হাতিয়ে নেন তুলনা।
গুলশানের স্থানীয় বাসিন্দা ভুক্তভোগী রইসুল ইসলাম জুয়েল বলেন, আমাকে বিভিন্ন রকম প্রলোভন দেখিয়ে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েছে তুলনা। এছাড়াও সম্মানহানি করেছে সে। শুধু আমি না এরকম অনেক ছেলেদের ফাঁদে ফেলে টাকা পয়সা হাতিয়ে নিয়েছে।ব্ল্যাকমেইলিং করাই তার পেশা। এছাড়া অন্যান্য ভুক্তভোগীদের সাথে যোগাযোগ করলে তারাও একই কথা জানান।
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকেও চোখ ফাঁকি দিয়ে কৌশলে তুলনা আল হারুন চালিয়ে যাচ্ছে ব্ল্যাকমেইলিং কাণ্ড। তার বিরুদ্ধে দ্রুত আইনি ব্যবস্থা না নেওয়া হলে বেপরোয়া হয়ে উঠবেন তিনি। এ বিষয়ে তার সাথে বার বার যোগাযোগ করেও মন্তব্য পাওয়া যায়নি।

language Change
সংবাদ শিরোনাম