তারিখ লোড হচ্ছে...

মহিলা ইউপি সদস্য কতৃক সাংবাদিকদের নামে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবিতে মানববন্ধন

ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি :

ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার ৭ নং চিলারং ইউনিয়নের সংরক্ষিত ৭,৮ ও ৯ নং ওয়ার্ডের মহিলা ইউপি সদস্য মোছাঃ আনোয়ারা বেগম কর্তৃক দৈনিক সকলের বার্তার ক্রাইম রিপোর্টার আল মোমিন ও ডিবিসি নিউজের জেলা প্রতিনিধি নবিন হাসানের নামে করা মিথ্যা প্রত্যাহারের দাবিতে মানববন্ধন পালন করেছে স্থানীয় সাংবাদিক ও সুশীল সমাজ।

১৮ মে (বুধবার) বিকেল ৩ টায় চিলারং ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয় এর সামনে ঘণ্টাব্যাপী এ মানববন্ধন পালিত হয়

উক্ত মানববন্ধনে বিশ্ব সংবাদের স্টাফ রিপোর্টার সুলতান মাহমুদ পাভেলের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন দৈনিক একুশে সংবাদের জেলা প্রতিনিধি কুদরত আলী, দৈনিক প্রথম বাংলাদেশ পত্রিকার ঠাকুরগাঁও জেলা প্রতিনিধি সাইমন হোসেন, সাপ্তাহিক বাংলার বর্ণমালা ঠাকুরগাঁও জেলা প্রতিনিধি দুলাল হোসেন রিফাত, বিশ্ব সংবাদ ডটকম অনলাইন পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশক মো: রুবেল হোসেন, দৈনিক গনতদন্ত পত্রিকার জেলা প্রতিনিধি রুবেল খান , বিশ্ব সংবাদ ডটকমের স্টাফ রিপোর্টার সাদ্দাম হোসেন, বিশ্ব সংবাদ ডটকমের জেলা প্রতিনিধি নিশাত চন্দ্র বর্মন, দৈনিক লোকায়নের ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি দুলাল হোসেন, সংবাদ সারাক্ষণের ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি আল মনসুর, দৈনিক দেশসেবা ও আপডেট টিভির জেলা প্রতিনিধি সোহেল রানা প্রমুখ।

বক্তারা বলেন, সাংবাদিকরা হল সমাজের আয়না তাদের মাধ্যমে যত দুর্নীতি ও অপকর্মের খবর সমাজে উঠে আসে কিন্তু সেই দুর্নীতি ও অপকর্মের খবর তুলতে গিয়ে ঠাকুরগাঁওয়ের যে দুইজন সাংবাদিকের নামে মিথ্যা ও বানোয়াট মামলা দেওয়া তা অবিলম্বে প্রত্যাহার করতে হবে তা না হলে কঠিন আন্দোলনের ঘোষণা দেন বক্তারা।

পরে মানববন্ধন শেষে চিলারং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ফজলুর রহমান বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করে সাংবাদিক ও সুশীল সমাজ।

ব্যতিক্রম- বগুড়ায় যেভাবে তারেক রহমান চত্বর হয়ে গেল মুগ্ধ স্কয়ার:

সুমাইয়া মোস্তাকিম :শিবগঞ্জ বগুড়া প্রতিনিধি;

রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের সাথে সাথেই এদেশে নাম বদলের হিড়িক পড়ে যায় । এটাই যেন স্বাভাবিক । তবে এবার ব্যতিক্রম ঘটেছে বগুড়ার শিবগঞ্জ পৌর এলাাকায়।
কিন্তু কি সেই ব্যতিক্রম ?
সেটা বর্ণনা করতে গিয়ে প্রত্যক্ষদর্শী শিবগঞ্জ উপজেলা শিক্ষার্থীরা জানান, ৫ আগষ্ট দুপুরে শেখ হাসিনার পলায়নের মাধ্যমে সরকারের পতনের খবরে সারাদেশের মত শিবগঞ্জ পৌরসভার জিরো পয়েন্টে সমবেত হয় হাজারো মানুষ। কিছু সময়ের মধ্যেই জিরো পয়েন্টের বঙ্গবন্ধু চত্বরের নাম ফলক উচ্ছেদ হয়ে যায়। বঙ্গবন্ধুর স্থলে সেখানে বসে যায় ‘তারেক রহমান চত্বর’ নামের নতুন নাম ফলক।
এই পরিবর্তনকে সহাস্যে মেনে নেয় সাধারণ মানুষ। মানুষ শুধু যে তারেক রহমানকে পছন্দ করে সেকারনেই খুশি হয়েছে তা’ কিন্তু না। এটা আগে থেকেই তারেক রহমান চত্বর হিসেবেই পরিচিত ছিল। মানুষের সমর্থন ও খুশি হওয়ার এটাই ছিল আসল কারন।
তবে ৬ অথবা ৭ তারিখে খবরটি বৈষম্যবিরূধি শিক্ষার্থীদের গোচরিভুক্ত হয়। প্রায় সংগে সংগেই তারা শিবগঞ্জ উপজেলার সাবেক উপজেলা ইউএনও এবং উপজেলা ওসি(মো:রউফ) শিক্ষার্থীদের নির্দেশ দেন দ্রুত যেন জায়গাটাকে শহীদ মুগ্ধের নামে নামকরন করা হয়। ইউএনও মহাদয় এর নির্দেশে শিক্ষার্থীরা পরদিনই স্থানটিকে প্রশাসনের নলেজে দিয়ে মুগ্ধ স্কয়ার হিসেবে নতুন নাম ফলক লাগিয়ে দেন।
ফলে স্থানীয়ভাবে দলমত নির্বিশেষে সবাই প্রশাষন কে একটি ব্যতিক্রমি দৃষ্টান্ত হিসেবে উল্লেখ করেছেন।

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম