তারিখ লোড হচ্ছে...

শেখ হাসিনার বক্তব্য প্রচারে নিষেধাজ্ঞা চেয়ে ট্রাইব্যুনালে আবেদন

স্টাফ রিপোর্টার: 

গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিদ্বেষপূর্ণ বক্তব্য প্রচারে নিষেধাজ্ঞা চেয়ে ট্রাইব্যুনালে আবেদন করেছে প্রসিকিউশন।

আজ বৃহস্পতিবার সকালে প্রসিকিউশনের পক্ষে সংশ্লিষ্ট শাখায় এ আবেদন করা হয়। ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তুজার নেতৃত্বাধীন ৩ সদস্যের বেঞ্চে আবেদনের ওপর শুনানি হবে।

গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে দেশ ছেড়ে ভারতে পালিয়ে যান শেখ হাসিনা। বর্তমানে ভারতেই রয়েছেন তিনি। সেখান থেকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে নিয়ে নানা ধরনের মন্তব্য করে যাচ্ছেন। নেতাকর্মীদের সঙ্গে ফোনে কথা বলে সেই বক্তব্য আবার নিজেই ছড়িয়ে দিতে বলছেন। সেগুলো আবার সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরালও হয়েছে।

সবশেষ ভারতের মাটি থেকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে আয়োজিত এক আলোচনাসভায় ভার্চুয়ালি বক্তব্য দেন শেখ হাসিনা। সেই বক্তব্যও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে প্রচারিত হয়।

প্রসিকিউশন বলছে, শেখ হাসিনা যে সমস্ত হেইট স্পিচ দিচ্ছেন, তা বন্ধেই এ আবেদন।

এদিকে জুলাই-আগস্টে গণহত্যার ঘটনায় শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলার তদন্ত এক মাসের মধ্যে শেষ করতে গত ১৮ নভেম্বর নির্দেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। ১৭ ডিসেম্বরের মধ্যে এই প্রতিবেদন দাখিল করতে হবে।

এর আগে শেখ হাসিনাকে গ্রেফতারে ইন্টারপোলের রেড নোটিশ জারির আবেদন করা হয়। যা এখনো প্রক্রিয়াধীন

 

সবা:স:জু- ১৯২/২৪

সাংবাদিক সোহাগ আরেফিন এর মান ক্ষুন্ন করার অপচেষ্টা : বিএমইউজে’র নিন্দা ও প্রতিবাদ

সাংবাদিক সোহাগ আরেফিন এর মান ক্ষুন্ন করার অপচেষ্টা : বিএমইউজে’র নিন্দা ও প্রতিবাদ

স্টাফ রিপোর্টার: বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ইউনিয়ন (বিএমইউজে)’র কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক সোহাগ আরেফিনের বিরুদ্ধে মিথ্যা তথ্য প্রচার করে মান ক্ষুন্ন করার ঘটনায় নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ইউনিয়ন (বিএমইউজে)।

বুধবার (২৪ জুন’ ২০২৫) “বিএমইউজে” কার্যনির্বাহী কমিটির পক্ষ থেকে সভাপতি সোহেল আহমেদ ও সাধারণ সম্পাদক শিবলী সাদিক খান সাংবাদিক সোহাগ আরেফিনের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের বিরুদ্ধে নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান।

ঘটনার বিবরণ দিয়ে সোহাগ আরেফিন জানান, আমি পেশায় একজন গণমাধ্যম কর্মী ও সংগঠক। প্রায় অর্ধ যুগের বেশি সময় ধরে মফস্বলের সাংবাদিকদের নিয়ে কাজ করছি। আমি কোন রাজনৈতিক দলের সমর্থক নই। সারাদেশের বেশ কিছু সামাজিক সংগঠন ও সাংবাদিক সংগঠন এর সাথে জরিত থাকার ফলে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব, সমাজ সেবক, আমলা, উকিল, পুলিশ সহ অনেক শ্রেণি পেশার মানুষের সাথে দেখা করতে হয়েছে এবং তাদের সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ কিংবা আলোচনা চলাকালীন সময় ছবি তুলে তা সোশ্যালমিডিয়ায় প্রচার করা হয়েছে।

সম্প্রতি সময়ে একটি কুচক্রী গোষ্ঠী আমার ফেসবুক থেকে বিগত দলের কিছু নেতা-কর্মীর সাথে থাকা সেসব ছবি খুঁজে খুঁজে বের করে প্রোপাগাণ্ডা চালাচ্ছে। আমাকে “আওয়ামী লীগের দোসর” তকমা লাগিয়ে মান ক্ষুন্ন করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।

বিএমইউজে’র নেতৃবৃন্দ বলেন, সোহাগ আরেফিনের বিরুদ্ধে মিথ্যা প্রোপাগাণ্ডা চালানো এবং মান ক্ষুন্ন করার চেষ্টা খুবই ন্যাক্কারজনক। অবিলম্বে এই ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনী যথাযথ ব্যবস্থা নেয়ার জন্য আইনশৃঙ্খলাবাহীনির প্রতি আহ্বান জানিয়েছে নেতৃবৃন্দ।

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম