তারিখ লোড হচ্ছে...

একাধিক হত্যা মামলার আসামী মিজান গ্রেফতার

স্টাফ রিপোর্টার: 

সাতক্ষীরার দেবহাটা উপজেলার আলোচিত যুবলীগের আহবায়ক মাদক সম্রাট, সন্ত্রাসী গডফাদার একাধিক হত্যা মামলার আসামী মিজানুর রহমান মিজান গ্রেফতার।

বিগত সরকার আমলে মাদক সম্রাট মিজান গুম খুন জমি দখল সহ সাধারন মানুষের নামে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানী করেছেন। শালিস বানিজ্য সহ বহু অপকর্মের হোতা হিসাবে এলাকায় পরিচিত। বিগতদিনে ছাত্র জনতার আন্দোলনে খুনী হাসিনার দোসরদের সাথে,ঢাকা জেলার আশুলিয়া থানার বাইপাইলে ছাত্র জনতার উপরে নির্বিচারে গুলি চালিয়ে হত্যা করেছে,তার নামে আশুলিয়া থানা সহ দেশের বহু থানা বা উপজেলায় মামলা রয়েছে।

তার বিরুদ্ধে তদন্ত পর্যবেক্ষণ করলে জানাযায় যে,সাবেক সৈরাচার সরকার খুনী শেখ হাসিনা আমলে,দৈনিক বাংলাদেশ সরেজমিন পত্রিকার স্টাফ রিপোর্টার সাংবাদিক মোঃরবিউল ইসলাম (রবি) ও দৈনিক মুক্ত খবর পত্রিকার স্টাফ রিপোর্টার সোলিম রেজা কে মিথ্যা মামলায় ফাঁসিয়ে তাদের ব্যবসা দখল করে এলাকা ছাড়া করেছে। এমন অপকর্মের শত শত দালালি প্রমান আছে এলাকায় সন্ত্রাসী গডফাদার হিসাবে পরিচিত তার বিরুদ্ধে।

তার গ্রেফতারের খবর সুনে এলাকার আমজনতায় মিষ্টি বিতরন করেছেন। তাকে রিমান্ডে নিয়ে সকল তথ্য উন্মোচন করতে এলাকাবাসীর প্রানের দাবী।

সে কুটুক্তি করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বি এন পির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান কে নিয়ে। তার সর্বচ্চ শাস্থি দিতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী প্রশাসনের প্রতি বিশেষ অনুরোধ করেন এলাকাবাসীরা।

সাংবাদিক রবিউল ইসলাম(রবি) বলেন,এলাকার মানুষকে বহুকষ্ট দিয়েছে মিজান,তার শাস্তি চাই। আমাকে কিশোর গ্যাং দিয়ে হামলা করে এলাকা ছাড়া করেছে,এই গড ফাদার মিজানুর রহমান মিন্নুর আমার খালাতো ভাই সেলিম রেজার ব্যবসা দখল করে মিথ্যা মামলায় জড়িয়ে দিয়েছে। আমার বাড়ি দখল করতে গিয়েছিলো এই মিজানুর রহমান মিন্নুর । আমার ব্যবসা দখল করে নিয়ে আমাকে পথে বসিয়েছে।

আমার মত বহু মানুষকে পথে বসিয়েছে,মানুষের ভোট দিতে দেয়নি এই কুলাঙ্গার মিজান। অবৈধ সরকার শেখ হাসিনার অবৈধ এমপি রুহুল হকের দালাল মাদক সম্রাট মিজান ও দেবহাটা উপজেলার যুবলীগের আহবায়ক এই গডফাদার মিজান এর শাস্তির দাবী শুধু আমি নয় দেবহাটা উপজেলার প্রত্যেকটা মানুষ চায়।

 

সবা:স:জু-২০৬/২৪

হাসিনার প্লট দুর্নীতি, রাজউকের সাবেক সদস্য খুরশীদ কারাগারে

ডেস্ক রিপোর্টঃ

বুধবার (২৯ অক্টোবর) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৫-এ আত্মসমর্পণ করেন  রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) সাবেক সদস্য মোহাম্মদ খুরশীদ আলম। সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ২৩ জনের বিরুদ্ধে দায়ের করা তিনটি দুর্নীতি মামলায় আত্মসমর্পণ করা মোহাম্মদ খুরশীদ আলমকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।

আদালত সূত্রে জানা যায়, মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) খুরশীদ আলমের আইনজীবী মোহাম্মদ শাহীনুর ইসলাম তিনটি পৃথক আত্মসমর্পণ আবেদন জমা দেন। মামলার নথি অনুযায়ী, খুরশীদ আলম এ মামলার ২৩ আসামির একজন। মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তার মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুল ও ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়সহ আরও অনেকে আসামি হিসেবে আছেন। এরই মধ্যে আদালতে ৩৪ জন সাক্ষী জবানবন্দি দিয়েছেন।

 

 

অবৈধভাবে ছয়টি ১০ কাঠার প্লট বরাদ্দ নেনঃ

পূর্বাচল নিউ টাউন প্রকল্পে প্লট বরাদ্দে অনিয়মের অভিযোগে ১২ থেকে ১৪ জানুয়ারি ঢাকার সমন্বিত জেলা অফিস-১ এ ছয়টি পৃথক মামলা দায়ের করে দুদক। দুদকের অভিযোগ, রাজউকের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের যোগসাজশে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়, মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুল, বোন শেখ রেহানা, রেহানার ছেলে রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক ববি ও মেয়ে আজমিনা সিদ্দিকের জন্য পূর্বাচল নিউ টাউনের ২৭ নম্বর সেক্টরের কূটনৈতিক অঞ্চলে অবৈধভাবে ছয়টি ১০ কাঠার প্লট বরাদ্দ নেন। বিধি অনুযায়ী এসব প্লট পাওয়ার যোগ্য ছিলেন না তারা।

 

এরপর ২৫ মার্চ দুদক ঢাকার মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ আদালতে ছয়টি অভিযোগপত্র দাখিল করে, যেখানে শেখ হাসিনাকে আসামি করা হয়। কমিশন সব আসামিকে পলাতক হিসেবে তালিকাভুক্ত করে এবং ৩১ জুলাই মোট ২৯ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়।

 

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম