তারিখ লোড হচ্ছে...

ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি অনুমোদন

স্টাফ রিপোর্টার: 

ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির ৬১ সদস্য বিশিষ্ট আহ্বায়ক কমিটি অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

বিএনপির সহ-দপ্তর সম্পাদক মুনির হোসেন স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি অনুমোদিত হয়েছে। নিম্নে আহ্বায়ক কমিটি উল্লেখ করা হলো-

১. রফিকুল আলম মজনু (আহ্বায়ক)
২. হারুনুর রশিদ হারুন (যুগ্ম আহ্বায়ক)
৩. আ. ন. ম সাইফুল ইসলাম (যুগ্ম আহ্বায়ক)
৪. লিটন মাহমুদ (যুগ্ম আহ্বায়ক)
৫. আব্দুস সাত্তার (যুগ্ম আহ্বায়ক)
৬. এস. কে সেকান্দার কাদির (যুগ্ম আহ্বায়ক)
৭. মনির হোসেন চেয়ারম্যান (যুগ্ম আহ্বায়ক)
৮. মীর হোসেন মীরু (যুগ্ম আহ্বায়ক)
৯. সাইদুর রহমান মিন্টু (যুগ্ম আহ্বায়ক, দপ্তরে নিয়োজিত)
১০. অ্যাডভোকেট মকবুল হোসেন সরদার (যুগ্ম আহ্বায়ক)
১১. গোলাম হোসেন (যুগ্ম আহ্বায়ক)
১২. ফরহাদ হোসেন (যুগ্ম আহ্বায়ক)
১৩. মকবুল হোসেন টিপু (যুগ্ম আহ্বায়ক)
১৪. মজিবুর রহমান মজু (যুগ্ম আহ্বায়ক)
১৫. তানভীর আহমেদ রবিন (সদস্য সচিব)
১৬. ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন (সদস্য)
১৭. ফরিদ উদ্দিন (সদস্য)
১৮. অ্যাডভোকেট ফারুকুল ইসলাম (সদস্য)
১৯. শরীফ হোসেন (সদস্য)
২০. মোহাম্মদ আলী চায়না (সদস্য)
২১. আরিফুর রহমান নাদিম (সদস্য)
২২. লতিফ উল্লাহ জাফরু (সদস্য)
২৩. আনোয়ার পারভেজ বাদল (সদস্য)
২৪. কে. এম জুবায়ের এজাজ (সদস্য)
২৫. আকবর হোসেন ভূইয়া নান্টু (সদস্য)
২৬. সাইদ হাসান মিন্টু (সদস্য)
২৭. উমর নবী বাবু (সদস্য)
২৮. সাইফুল্লাহ খালেদ রাজন (সদস্য)
২৯. ফজলে রুবায়েত পাপ্পু (সদস্য)
৩০. আরিফা সুলতানা রুমা (সদস্য)
৩১. নাদিয়া পাঠান পাপন (সদস্য)
৩২. নাছরিন রশিদ পুতুল (সদস্য)
৩৩. লোকমান হোসেন ফকির (সদস্য)
৩৪. জুম্মন মিয়া (চেয়ারম্যান) (সদস্য)
৩৫. অ্যাডভোকেট মহিউদ্দিন চৌধুরী (সদস্য)
৩৬. হাজী নাজিম (সদস্য)
৩৭. আলমগীর হোসেন (সদস্য)
৩৮. রাইসুল হাসান হবি (সদস্য)
৩৯. মো. হামিদুল হক (সদস্য)
৪০. সফিউদ্দিন আহমেদ সেন্টু (সদস্য)
৪১. অ্যাডভোকেট হোসেন আলী (সদস্য)
৪২. ইসমাইল তালুকদার খোকন (সদস্য)
৪৩. আনোয়ার হোসেন সরদার (সদস্য)
৪৪. আনোয়ারুল কবির (সদস্য)
৪৫. মামুন হোসেন (সদস্য)
৪৬. জাফর আহমেদ (সদস্য)
৪৭. তোফায়েল আহমেদ (সদস্য)
৪৮. মোফাজ্জল হোসেন (সদস্য)
৪৯. হাজী মোজাম্মেল হক (সদস্য)
৫০. হাজী জাকির হোসেন (সদস্য)
৫১. কাবিরুল হায়দার চৌধুরী (সদস্য)
৫২. আবুল হাশেম (সদস্য)
৫৩. শামসুন নাহার (সদস্য)
৫৪. খাজা হাবীব (সদস্য)
৫৫. মোয়াজ্জেম হোসেন (সদস্য)
৫৬. মো. উজ্জল মিয়া (সদস্য)
৫৭. নুরুল কাদের নাসিম (সদস্য)
৫৮. মো. নাসিমুল গণি খান (সদস্য)
৫৯. মোজাম্মেল হক মজু (সদস্য)
৬০. মো. আকতার হোসেন (সদস্য)
৬১. মো. আলম মৃধা সদস্য

 

সবা:স:জু-২৪৯/২৪

জুলাই ক্রেডিট নিয়ে বিভাজন নয়, রাষ্ট্র মেরামতে প্রয়োজন জুলাই শক্তির আরো সুদৃঢ় ঐক্য- ড. আহমদ আব্দুল কাদের

ডেস্ক রিপোর্ট :

আজ ৩১ জুলাই বৃহস্পতিবার, ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি সেগুনবাগিচায় বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্র মজলিসের উদ্যোগে “জুলাই বিপ্লব: প্রত্যাশা, প্রাপ্তি ও ভবিষ্যতের পথরেখা“ শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। সংগঠনের কেন্দ্রীয় সভাপতি মুহাম্মদ রায়হান আলী’র সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন —খেলাফত মজলিসের মহাসচিব ড. আহমদ আবদুল কাদের।
তিনি তার বক্তব্যে বলেন, “আওয়ামী বিরোধী সকল শক্তি-সুধীজনই হচ্ছে ঐতিহাসিক জুলাই বিপ্লবের অংশীদার। কিন্তু দুঃখজনকভাবে আজ কেউ কেউ সেই বিপ্লবের কৃতিত্ব নিয়ে বিভাজনের রাজনীতি করছে, যা জাতিকে আবারও দ্বিধা ও অনৈক্যের পথে ঠেলে দিচ্ছে। অথচ এখন সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন, রাষ্ট্র মেরামতের লক্ষ্যে ‘জুলাই শক্তি’র মাঝে আরও সুদৃঢ় ঐক্য গড়ে তোলা।”
“২০২৪ সালের জুলাইয়ের গণআন্দোলনের মাধ্যমে শেখ হাসিনার স্বৈরাচারী শাসনের অবসান ঘটে। কিন্তু প্রায় এক বছর পার হয়ে গেলেও আমরা আমাদের কাঙ্ক্ষিত বিজয় ও আকাঙ্ক্ষার পূর্ণতা পাইনি। ক্ষমতার পরিবর্তন ঘটলেও কাঠামোগতভাবে দুর্নীতি, চাঁদাবাজি, দখলদারিত্ব এবং বিচারহীনতার সংস্কৃতি এখনো বহাল রয়েছে। বাস্তবতা হলো, ফ্যাসিবাদী শক্তির সহযোগীরা আজও পুরোপুরি বিচারের আওতায় আসেনি।”

তিনি আরও বলেন “বর্তমান সরকার জনগণের প্রত্যাশা পূরণের পরিবর্তে বিদেশি এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত হয়ে পড়েছে। তথাকথিত মানবাধিকার অফিস, মানবিক করিডরের মতো নানা পাঁয়তারা দেশের আভ্যন্তরীণ স্বার্থকে বিপন্ন করছে। শিক্ষা খাতে এখনও দখলদারমুক্ত পরিবেশ নিশ্চিত হয়নি, শিক্ষায় কাঙ্ক্ষিত সংস্কারের কোনো দৃশ্যমান অগ্রগতি নেই।”

ড. আহমদ আব্দুল কাদের সতর্ক করেন, “মানবাধিকার সংস্থার নামে পশ্চিমা প্রভাব ও মতবাদ সৃষ্টিকারী কোনো প্রতিষ্ঠানের অপতৎপরতা যেন এ দেশে শেকড় গেড়ে বসতে না পারে, সে বিষয়ে আমাদের সজাগ থাকতে হবে।”

বক্তব্যের শেষভাগে তিনি বলেন, “দেশের এই ক্রান্তিকালে দল-মতের উর্ধ্বে উঠে ইনসাফভিত্তিক ও কল্যাণমুখী রাষ্ট্র গঠনে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। এটাই হবে প্রকৃত অর্থে জুলাই বিপ্লবের সফল পরিণতি।”

উক্ত সেমিনারে প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সংগঠনের প্রাক্তন কেন্দ্রীয় সভাপতি ড. মোস্তাফিজুর রহমান ফয়সল ।

সেক্রেটারি জেনারেল কে এম ইমরান হুসাইনের সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দর্শন বিভাগের অধ্যাপক ড. আ.খ.ম ইউনুস, এম আই এস বিভাগের সহকারী অধ্যাপক আরিফুল ইসলাম অপু, খেলাফত মজলিস- ঢাকা জেলা শাখার সহ-সভাপতি ও ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির সহযোগী অধ্যাপক অধ্যাপক একেএম এনামুল হক, সংগঠনের প্রাক্তন কেন্দ্রীয় সভাপতি বিলাল আহমদ চৌধুরী।

ছাত্র সংগঠনের নেতৃবৃন্দের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের সেক্রেটারি জেনারেল নূরুল ইসলাম সাদ্দাম, ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশের সহ সভাপতি মুনতাসীর আহমদ, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সিনিয়র যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মো: শ্যামল মালুম, বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের সদস্য সচিব জাহিদ আহসান, বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র আন্দোলনের সভাপতি মাসুদ রানা জুয়েল, জাগপা ছাত্রলীগের সভাপতি আব্দুর রহমান ফারুকী, জাতীয় যুবশক্তির(এনসিপি) কেন্দ্রীয় সংগঠন আহম্মেদ ইসহাক, বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্র সমাজের সভাপতি বি এম আমির জিহাদী, নাগরিক ছাত্র ঐক্যের সভাপতি মুহাম্মদ তরিকুল ইসলাম, বাংলাদেশ ছাত্র মিশনের সভাপতি সৈয়দ মুহাম্মদ মিলন, ছাত্র জমিয়ত বাংলাদেশের সাংগঠনিক সম্পাদক ইনামুল হাসান নাঈম, ন্যাশনাল ছাত্র মিশনের কেন্দ্রীয় সভাপতি রেজাউল ইসলাম, ছাত্র ফোরামের সাধারণ সম্পাদক রিয়াদ হোসেন, বৈষম্য বিরোধী কওমী ছাত্র ফোরামের সেক্রেটারি জুনাইদ আহমেদ মাকসুদ, প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় শাখার প্রতিনিধি সালেহীন, জুলাই ফোর্সের সদস্য সচিব এম আবু বকর শেখ।

অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন অংকুরের নির্বাহী পরিচালক শাহ শিহাব উদ্দিন, খেলাফত মজলিস ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের সেক্রেটারি আবুল হোসেন, ছাত্র মজলিসের কেন্দ্রীয় বায়তুলমাল সম্পাদক মুহাম্মদ ইসমাঈল খন্দকার, ছাত্রকল্যাণ ও মাদ্রাসা কার্যক্রম সম্পাদক আহসান আহমাদ খান, প্রশিক্ষণ ও ক্যাম্পাস কার্যক্রম সম্পাদক জাকারিয়া হোসাইন জাকির, অফিস সম্পাদক নূর মোহাম্মদ, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক মাহমুদুল হাসান ত্বহা, পাঠাগার সম্পাদক মাহমুদুল হাসান রাসেল,কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি পরিষদ সদস্য ও সিলেট মহানগর শাখা সভাপতি মোঃ মিজানুর রহমান, কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি পরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী উত্তরের সভাপতি এইচ এম শাহাব উদ্দিন, কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি পরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের সভাপতি সাইফুদ্দিন আহমদ, কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি পরিষদ সদস্য ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় শাখা সভাপতি সাকিব মাহমুদ রুমি, কেন্দ্রীয় জোন সদস্য তৌফিক বিন হারিছ প্রমুখ।

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম