হেফাজতে ইসলামের তেঁতুলঝোড়া ইউনিয়ন শাখার বিক্ষোভ সমাবেশ

আলী রেজা রাজু :

হেফাজত ইসলাম বাংলাদেশ ঢাকা জেলার উত্তর -এর তেঁতুলঝোড়া ইউনিয়ন শাখার ফ্যাসিবাদমুক্ত,শান্তিপূর্ণ বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করতে ভারতীয় নানাবিধ চক্রান্তের বিরুদ্ধে,চাঁদাবাজী,বৈষম্য,মাদক,দূর্নীতি ও হয়রানিমূলক সবধরনের মিথ্যা মামলা বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত।

শুক্রবার (১৩ ডিসেম্বর) জুম্মা নামাজের পর সাভারের তেঁতুলঝোড়া ইউনিয়নের হেমায়েতপুর বাসস্ট্যান্ডে এ সমাবেশের আয়োজন করা হয়।
এসময়ঢাকা জেলা উত্তরের হেফাজতে ইসলামের সভাপতি হাফেজ মাওলানা আলী আকবর সভাপতিত্তে বক্তব্য রাখেন মাওলানা জুনায়েদ আলহাবীব দা,বা.মাওলানা মনির হুসাইন কাসেমী দা.বা.মাওলানা খালিদ সাইফুল্লাহ আইয়ুবী দা.বা.মাওলানা আলী আ’জম দা.বা.
এসব বক্তরা চাঁদাবাজী মাদকব্যবসায়ী ও সহ বিভিন্ন অন্যায়ের বিরুদ্ধে জনমত গড়ে তুলতে বলেন।আরো বলেন, বাংলাদেশ হেফাজতে ইসলাম আন্দোলনের শুরুয়াত করেছিল শাপলা চত্তরে সেই ২০১৩ সালে,ফ্যাসীবাদী সেসময় যে হত্যা নির্যাতন করেছে হেফাজত ইসলামের উপর তা সারা-বাংলাদেশের নিযার্তন একপাল্লায় করলে হেফাজতের সমান হবে না।
এসব বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সাভার উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান হাজী মো: কফিলউদ্দিন সরকার
ও তেঁতুলঝোড়া ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান জামাল সরকার।

স্ত্রীর পরকিয়া মানতে না পারায় স্বামীর আত্মহত্যা

বিশেষ প্রতিনিধি :

নারায়ণগঞ্জ মাসদাইর পাবনাইয়া পট্টি এলাকায় হাজী কাশেম মিয়ার বাড়ির ৫ম তলার ভাড়াটিয়া মো: সাহেদুল (৫০) এর মেঝো ছেলে মো:মোজাহিদুল ইসলাম (২৮)নামের একজন আত্মহত্যার করেন।ঘটনা সুত্রে প্রতিবেশী জানায় মোজাহিদুল এর স্ত্রী পরকিয়ায় আসক্ত। এই নিয়ে স্বামী স্ত্রী দীর্ঘ দিন যাবত কলহ করে আসছেন।স্ত্রী তিশা প্রাথমিক ভাবে ক্ষমা চেয়ে তার গ্রামে বাবার বাড়ি ( গাইবান্ধা) থেকে ঘুরে আসার কথা বলে বেড়াতে গিয়ে আর ফিরে আসে না।এদিকে প্রায় দেড় মাস হয়ে যাওয়ায় মোজাহিদুল গত বৃহস্পতিবার শশুর বাড়ী গেলে তাকে তার স্ত্রী সহ শশুর বাড়ির লোক জানিয়ে দেয় সে তার সাথে সংসার করবে না।গাইবান্ধা থেকে এসে রাগে খোভে ভাড়াবাসায় নিজ রুমে গত কাল রাতে স্ত্রীর ওড়না পেঁচিয়ে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেন। আজ সকাল ৮ ঘটিকার সময় তার ছোট বোন তাকে কাজে যাওয়ার জন্য ডাকতে গেলে, দেখে ভাইয়ের রুমের দরজা খোলা এবং ভাই ফ্যানের সাথে ঝুলে আছে। চিৎকার চেচামেচি করে মা বাবা কে ডাকলে, তারা তারাহুরা করে লাশ নামায় এবং আশে পাশের মানুষকে খবর দেয়। ঘটনা স্থলের মানুষ ৯৯৯ এ ফোন করে পুলিশ খবর দেয়। ফতুল্লা থানার পুলিশ এস আই রেজাউল করিম এসে লাশ ময়না তদন্তের জন্য নারায়ণগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালে পাঠায়।

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম