তারিখ লোড হচ্ছে...

শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদনে প্রস্তুত জাতি

সবুজ বাংলাদেশ ডেস্ক: 

ক্যালেন্ডারের পাতায় আরেকটি ১৪ই ডিসেম্বর। ৫৩ বছর আগে এই দিনে জাতি যখন মুক্তিযুদ্ধে চূড়ান্ত বিজয়ের দ্বারপ্রান্তে, তখনই বাংলাদেশকে সাক্ষী হতে হয়, ঘৃণিত এক ষড়যন্ত্রের। পুরো জাতি যাতে মাথা তুলে না দাঁড়াতে পারে সেজন্যে, দেশের স্বপ্নাতুর সূর্য সন্তানদের বেছে বেছে হত্যা করে পাকিস্তানি বাহিনী ও তাদের দোসররা।

আজ শনিবার সকালে মিরপুরে শহিদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের প্রতি ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

স্মৃতির খেরোখাতায় এমন অনেক ঘটনা থাকে যা কখনোই ভোলা যায় না। জাতিগত উন্মেষের প্রশ্নে তা আরও জোরালো।

স্বাধীন দেশের স্বপ্নে বিভোর জাতিকে মুক্তির সংগ্রামে ঐক্যবদ্ধ রাখা ভীষণ কঠিন। কিন্তু মুক্তি সংগ্রামের সময় সব অসম্ভব সম্ভব হয়েছে বুদ্ধিজীবীদের গড়ে তোলা চেতনায়। সেই চেতনা ছিলো শোষণমুক্ত একটি দেশ- নাম হবে যার বাংলাদেশ।

স্বাধীনতা মিলেছে, বাংলাদেশ হয়েছে। কিন্তু, তার মূল্য হিসেবে পুরো নয় মাস পাকিস্তানি হায়েনাদের হত্যাযজ্ঞে লাল হয়েছে বাংলার রাজপথ, পদ্মা-মেঘনা-যমুনার পানি। তারপরও পাকিস্তানের জান্তাদের চাওয়া পূরণ হয়নি।

ডিসেম্বর মানেই বাংলার একের পর এক অঞ্চল শত্রুমুক্ত হতে শুরু, পাকিস্তানি বর্বরতার ইতি টানা। তাইতো নিশ্চিত পরাজয়ের পথে থাকা পাকিস্তান, নির্মম প্রতিশোধের পথে। চূড়ান্ত বিজয়ের মাত্র একদিন আগে, পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর লেফটেন্যান্ট জেনারেল আমির আব্দুল্লাহ খান নিয়াজীর নীল-নকশায় ১৪ ডিসেম্বর রাতে; যাদের মগজে ভিত্তি করে বাঙ্গালি জাতির মূল্যবোধ, স্বকীয়তা, সৃষ্টিশীলতা গড়ে উঠবে তাদেরকে বেছে বেছে হত্যা করে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী ও তাদের দোসররা। শহীদদের অনেকের ক্ষতবিক্ষত দেহ মেলে মিরপুর ও রায়েরবাজার বধ্যভূমিতে!

আজও অনেকের খোঁজ মেলেনি। নিখোঁজ সেসব সংবাদ বুকে আগলে শহীদ বেদিতে শ্রদ্ধা জানিয়ে স্বজনদের চোখ ভেজে জলে।

 

সবা:স:জু- ৩৩৩/২৪

আইজিপির ছবি ব্যবহার করে ভুয়া ভিডিও সতর্ক করল পুলিশ সদর দপ্তর

আইজিপির ছবি ব্যবহার করে ভুয়া ভিডিও সতর্ক করল পুলিশ সদর দপ্তর

ডেস্ক রিপোর্ট:

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলমের ছবি ও কণ্ঠস্বর নকল করে তৈরি করা একটি এআই-জেনারেটেড ভুয়া ভিডিও। ভিডিওটিতে স্থিরচিত্রের সঙ্গে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তি ব্যবহার করে ভয়েস ক্লোনিংয়ের মাধ্যমে একটি মিথ্যা বার্তা প্রচার করা হয়েছে। মঙ্গলবার (৫ আগস্ট) সকালে পুলিশ সদর দপ্তরের এআইজি (মিডিয়া অ্যান্ড পিআর) এইচ এম শাহাদাত হোসাইন এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

তিনি জানান এ ধরনের কর্মকাণ্ড বিদ্যমান আইনের আওতায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ। ভুয়া ভিডিওর পেছনে জড়িত ব্যক্তিদের শনাক্ত করতে তদন্ত চলছে এবং প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ প্রক্রিয়াধীন।

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম