তারিখ লোড হচ্ছে...

২০২৫ সালের দাখিল পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশ

স্টাফ রিপোর্টার : 

২০২৫ সালের অনুষ্ঠেয় দাখিল পরীক্ষার রুটিন প্রকাশ করা হয়েছে। সব ঠিক থাকলে কুরআন মাজিদ ও তাজভিদ পরীক্ষার মাধ্যমে আগামী বছরের ১০ এপ্রিল থেকে এই পরীক্ষা শুরু হবে। যা চলবে ১২ মে পর্যন্ত। এরপর ১৪ থেকে ১৮ মে পর্যন্ত চলবে ব্যবহারিক পরীক্ষা।

বৃহস্পতিবার (১২ ডিসেম্বর) বাংলাদেশ মাদরাসা শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক প্রফেসর মোহাম্মদ মাহবুব হাসান স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, আগামী ১০ এপ্রিল থেকে দাখিল শুরু হওয়া তত্ত্বীয় পরীক্ষা চলবে ১২ মে পর্যন্ত। আর ১৪ মে থেকে ১৮ মে পর্যন্ত হবে ব্যবহারিক পরীক্ষা।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, পরীক্ষার্থীরা কেন্দ্রে সাধারণ সায়েন্টিফিক ক্যালকুলেটর ব্যবহার করতে পারবেন। তবে কেন্দ্রসচিব ছাড়া পরীক্ষা কেন্দ্রে অন্য কেউ মোবাইল ফোন ব্যবহার করতে পারবেন না।

প্রসঙ্গত, করোনাভাইরাস পরিস্থিতিতে গত কয়েক বছর ধরে পুনর্বিন্যাস করা সিলেবাসে এসএসসি, দাখিল ও সমমান পরীক্ষা নেওয়া হচ্ছিল। তবে আগামী বছরের দাখিল পরীক্ষা পূর্ণ সিলেবাস, পূর্ণমান ও পূর্ণসময়ে অনুষ্ঠিত হবে।

সবা:স:জু- ৩৯০/২৪

রাবিতে ছড়িয়ে পড়েছে ছোঁয়াচে রোগ

স্টাফ রিপোর্টার:

এক ধরনের ছোঁয়াচে রোগ ‘ব্যাপকভাবে’ ছড়িয়ে পড়েছে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি) শিক্ষার্থীদের মাঝে। চর্ম রোগটির নাম ‘স্ক্যাবিস’। এতে বেশি আক্রান্ত হচ্ছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হল ও মেসের শিক্ষার্থীরা।

গতকাল রবিবার এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিকেল সেন্টারের চর্মরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. মাশিহুল আলম হোসাইন।

তিনি বলেন, ‘শত শত চর্ম রোগের মধ্যে সবচেয়ে ছোঁয়াচে রোগটির নাম স্ক্যাবিস। গত বৃহস্পতিবার রাবি চিকিৎসা কেন্দ্রে রোগী দেখছিলাম। একের পর এক এই রোগে আক্রান্ত রোগীরা এসে হাজির। বিভিন্ন হল, মেসে বসবাসরত ছাত্র-ছাত্রীদের মাঝে ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়েছে এই ছোঁয়াচে রোগ।‘

রোগটির বর্ণনা দিতে গিয়ে এই চিকিৎসক বলেন, ‘আঙ্গুলের ফাঁকে, কব্জির সামনে, বগলে, নাভিতে ছোট ছোট ফুসকুড়ি নিয়ে শুরু হয়ে যায় এই রোগ। বিশেষ করে রাতের বেলায় চুলকানির মাত্রা ছাড়িয়ে যায়। ক্লোজ কন্টাক্টে যারা থাকেন তাদের মধ্যে রোগটি ছড়িয়ে যাওয়ার মাত্রা অনেক বেশি।’

চিকিৎসা নিতে আসা রোগীদের সতর্ক করে দিয়ে ডা. মাশিহুল আলম বলেন, ‘রাবি চিকিৎসাকেন্দ্রে আমার চেম্বার সামনে যারা অপেক্ষমান থাকেন, তারা একটু দূরত্ব বজায় রেখে বসবেন। তা না হলে আপনার পাশের রোগীর মধ্যে এই রোগ ছড়িয়ে যাবে।’

মেডিকেল সেন্টারের রোগটির ওষুধ থাকার বিষয়ে ডা. মাশিহুল আলম বলেন, ‘অবাক করা বিষয় হলো এই রোগের কোনো ওষুধ চিকিৎসাকেন্দ্রে নেই। তাই বেশি দেরি না করে প্রধান চিকিৎসক ডাক্তার মাফরুহা সিদ্দিকা লীপির কাছে জরুরিভিত্তিতে এ রোগের ওষুধগুলো ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য রাবি চিকিৎসাকেন্দ্রে সরবরাহ করার অনুরোধ জানালাম।’

ডা. মাশিহুল আলম আরও বলেন, ‘তিনিও (প্রধান চিকিৎসক) দেরি করেননি। শুক্র-শনি এই দুদিন ছুটি থাকলেও এর মাঝেই এই ওষুধগুলো কেনার ব্যবস্থা করে ফেলেছেন এবং সকল ওষুধ আমাদের ফার্মাসিস্ট মোস্তাকের হাতে তুলে দিলেন। আজ থেকে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় পরিবার এই স্কেবিস রোগের চিকিৎসাসহ সকল ওষুধ রাবি চিকিৎসাকেন্দ্রেই পাবেন। তাই প্রধান চিকিৎসককে ধন্যবাদ জানাতেই হচ্ছে।’

 

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম