তারিখ লোড হচ্ছে...

দিল্লি বিপজ্জনক, ঢাকার অবস্থা কী?

সবুজ বাংলাদেশ ডেস্ক: 

বরাবরই ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থা থাকছে ঢাকার বাতাসে। গত কয়েকদিনের মতো শনিবারও বায়ুমান এ পর্যায়ে রয়েছে। এদিন সকাল ৯টা ২০ মিনিটে শহরটির স্কোর দেখা গেছে ২৭৮ এবং বিশ্বের দূষিত বায়ুর শহরের তালিকায় অবস্থান তৃতীয়।

বায়ুর মান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউ এয়ারের এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সে এ তথ্য পাওয়া গেছে।

সূচকে এখন প্রথম স্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি। শহরটির স্কোর ৫১৯, যা বিপজ্জনক বলে ধরা হয়। ২৯১ স্কোর নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে পাকিস্তানের লাহোর।

তালিকায় এখন চতুর্থ স্থানে ঘানার আক্রা, স্কোর ২৭২; পঞ্চম স্থানে মিশরের কায়রো স্কোর ২৫৮; ষষ্ঠ স্থানে ভিয়েতনামের হ্যানয়, স্কোর ২০১; সপ্তম পাকিস্তানের করাচি, স্কোর ১৮৯; অষ্টম নেপালের কাঠমান্ডু, স্কোর ১৮৬; নবম ভারতের মুম্বাই, স্কোর ১৬৯; দশম স্থানে রয়েছে ইরানের তেহরান স্কোর ১৫৬।

স্কোর শূন্য থেকে ৫০ এর মধ্যে থাকলে বায়ুর মান ভালো বলে ধরা হয়। ৫১ থেকে ১০০ হলে মাঝারি বা সহনীয়, ১০১ থেকে ১৫০ স্কোর হলে সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর, ১৫১ থেকে ২০০ পর্যন্ত অস্বাস্থ্যকর, ২০১ থেকে ৩০০ হলে খুবই অস্বাস্থ্যকর বলে বিবেচনা করা হয়। আর ৩০০-এর বেশি হলে তা বিপজ্জনক বলে ধরা হয়।

 

সবা:স:জু- ৪৭৪/২৪

লাথি মেরে টাকা ছিনতাই”–সেই “এসআই মাহাবুব” ক্লোজড!

রায়হান হোসাইন, চট্টগ্রামঃ

আসামি ধরতে গিয়ে না পেয়ে স্ত্রীকে লাতি মারা ও তল্লাশির নামে দেড় লাখ টাকা জব্দ করার অভিযোগে চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড মডেল থানার এস আই মাহাবুব মোরশেদকে থানা থেকে প্রত্যাহার করে জেলা পুলিশ লাইনে সংযুক্ত করা হয়েছে।

রোববার রাতে এ প্রত্যাহার আদেশ হয় বলে সিভয়েসকে নিশ্চিত করেছেন সীতাকুণ্ড সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আশরাফুল করিম।
এর আগে রোববার খালেদা আক্তার নামের এক গৃহিণী পুলিশ সুপার বরাবর এসআই মাহবুব মোর্শেদের বিরুদ্ধে মারধর ও টাকা লুটের অভিযোগ আনেন। লিখিত অভিযোগে খালেদা আক্তার উল্লেখ করেন, শনিবার দুপুর আড়াইটায় এস আই মাহাবুব মোরশেদ ৫জন পুলিশ কন্সটেবলসহ খালেদা আক্তারের স্বামী পরোয়ানাভূক্ত আসামি নুর ইসলামকে গ্রেপ্তার করতে যান। তাকে না পেয়ে এস আই মাহবুব আলমারির চাবি দিতে বলেন। খালেদা আক্তার চাবি দিতে অস্বীকার করলে তাকে লাথি মারেন। এরপর চাবি নিয়ে ঘরের আলমারি তল্লাশি করে গরু বিক্রি করা দেড় লাখ টাকা ও ছেলে রিয়াজ উদ্দিন হৃদয়ের স্কুল-কলেজের সার্টিফিকেট জব্দ করে নিয়ে যায়।

পর দিন রোববার খালেদা আক্তার ছেলেকে নিয়ে চট্টগ্রাম জেলা পুলিশ সুপার বরাবর একটি লিখিত অভিযোগ পত্র দায়ের করেন। অভিযোগ পত্র গ্রহণ করার পর কপি সীতাকুণ্ড সার্কেল অফিসে জমা দিতে বলা হয়। জমা দিতে গেলে থানা থেকে সমঝোতার প্রস্তাব দেওয়া হয় তাকে। তবে তিনি এ ঘটনার সুষ্ঠ বিচার দাবি করেন।

যদিও অভিযুক্ত এসআই মাহবুব মোরশেদ বলেন, ‘আমার বিরুদ্ধে আনা সব অভিযোগ মিথ্যা। আপনারা ঘটনার গভীরে গিয়ে দেখতে পারেন। পরোয়ানাভূক্ত আসামি ধরতে গিয়ে এরকম ষড়যন্ত্রের শিকার হলে চাকরি করা যাবেনা।’

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম