তারিখ লোড হচ্ছে...

শীতের বিকেলে বানিয়ে ফেলুন গাজরের হালুয়া

সবুজ বাংলাদেশ ডেস্ক: 

শীতকাল মানেই বাজারে লাল টুকটুকে গাজরের ছড়াছড়ি। তাই শীতের শুরুতে বানিয়ে ফেলুন গাজরের হালুয়া। শীতকালে গাজরের হালুয়া খেতে ভালবাসেন না এমন বাঙালি খুঁজে পাওয়া যায় না বললেই চলে। স্বাদ আর স্বাস্থ্যের এমন মিলনের দেখা মেলে খুব অল্প সংখ্যক রান্নাতেই। যারা জানেন, তাদের রসনা তৃপ্তিতে তো এমনিতে কোনও বাধা নেই। যারা আগে রাঁধেননি, তাদের জন্য রইল চিরন্তন এই পদটি রান্নার প্রণালী।

উপকরণ

গাজর ৫০০ গ্রাম

দুধ আধ লিটার

ঘি ৬০ গ্রাম

দারচিনি গুঁড়ো

পরিমাণ মতো চিনি ১০০ থেকে ১৫০ গ্রাম

মাওয়া ১৫০ গ্রাম

কাজুবাদাম ও কিশমিশ পরিমাণ মতো

প্রণালী

গাজরগুলোকে ভালো করে ধুয়ে নিয়ে কুচিয়ে ফেলুন।
একটি পাত্রে দুধ গরম করতে দিন। দুধ কিছুটা গরম হয়ে এলে কুচিয়ে রাখা গাজর যোগ করুন। খেয়াল রাখুন দুধ যেন অতিরিক্ত ঘন না হয়ে যায়।
অন্য একটি পাত্রে ঘি ও দারচিনি গুঁড়ো দিয়ে দিন। মিনিট পাঁচেক পর মাওয়া ভালো করে কুরিয়ে ঢেলে দিন পাত্রে।
একটু রান্না হয়ে এলে মিশ্রণটি ঢেলে দিন দুধ ও গাজরের মিশ্রণের মধ্যে।
ঘন হয়ে আসা পর্যন্ত নাড়তে থাকুন। ঘন হয়ে এলে নামিয়ে নিয়ে কাজু ও কিশমিশ ছড়িয়ে পরিবেশন করুন জিভে জল আনা গাজরের হালুয়া।

সবা:স:জু- ৫২১/২৪

খানাখন্দে ভরা রাস্তায় দুর্ভোগ চরমে

স্টাফ রিপোর্টারঃ

সংস্কারের অভাবে কুমিল্লা মেঘনা উপজেলার ভাটেরচর হইতে ৯.৫০ কিলোমিটার মেঘনা উপজেলা বিশ্বরোড, মানিকারচর বাজার হইতে পাড়ারবন ব্রিজের ৭ কিলোমিটার, দিদার মেম্বার মোড় হইতে ৫.৫০ কিলোমিটার আলিপুর, মানিকাচর বাজার হইতে ৬.৫০ কিলোমিটার রামপুর বাজার সড়কগুলোর বেহাল দশা হয়ে পড়েছে।

সরেজমিনে দেখা যায়, বিভিন্ন অংশে কার্পেটিং উঠে গিয়ে বড় বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। অনেক জায়গায় দেখা গেছে কার্পেটিং ও ইট উঠে গিয়ে মাটি বের হয়ে খানাখন্দের সৃষ্টি হয়েছে। পথচারী ও গাড়ির যাত্রীদের দুর্ভোগ পৌঁছেছে চরমে। প্রায় তিন বছর আগে থেকেই অধিকাংশ সড়ক চলাচল অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা, ভ্যান, ইঞ্জিনচালিত যানবাহন ও ট্রাকসহ বিভিন্ন যানবাহন চলাচল করছে। এই রাস্তাগুলো দিয়ে প্রায় ছয়টি থানার (মেঘনা, হোমনা, তিতাস, বাঞ্ছারামপুর, চান্দিনা, নবীনগর) লাখেরও বেশি যানবাহন চলাচল করে। তবে দুর্ঘটনা এড়াতে যানবাহন চলে ধীরগতিতে।

এ সময় কয়েকজন অটো ড্রাইভারের সাথে কথা বললে তারা জানান, রাস্তায় অনেক খানাখন্দ থাকায় প্রতিদিনই ছোট-বড় দুর্ঘটনা ঘটছে। এ রাস্তায় চলাচল করতে গিয়ে অসুস্থ হয়ে পড়ছে অনেকেই। অনেক সময় রিকশায় বা অটোতে রোগী নিয়ে হাসপাতালে গেলে তাদের অবস্থা আরও করুণ হয়ে পড়ে। ভাঙ্গাচুরা রাস্তায় চালাতে গিয়ে প্রায়ই নাটবল্টু খুলে পড়ে যায়। ফলে সারাদিন ব্যাটারি চালিত অটো চালিয়ে যা রোজকার করি, তার একটা অংশ মেরামতেই শেষ হয়ে যায়। ২০ মিনিটের রাস্তা যেতে সময় লাগে ৪০-৪৫ মিনিট।

একজন পথচারীর কাছ থেকে জানতে চাইলে তিনি বলেন, অনুপযোগী সড়কগুলোর কারণে কৃষিপণ্য বাজারে নিয়ে যেতে এবং কোমলমতি শিশুদের স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসায় যেতে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে স্থানীয় বাসিন্দাদের। জনস্বার্থে সড়কটি সংস্কার করা অতি জরুরি হয়ে পড়েছে।

এ ব্যাপারে উপজেলার প্রকৌশলী মো. অহিদুল ইসলাম সিকদার দৈনিক সবুজ বাংলাদেশকে বলেন, বৃহস্পতিবার (২৩ মার্চ) পাঁচ থেকে ছয়টি রাস্তা সংস্কারের টেন্ডার ওপেন করা হবে।

language Change
সংবাদ শিরোনাম