তারিখ লোড হচ্ছে...

পিলখানা হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় নরসিংদীতে মানববন্ধন

স্টাফ রিপোর্টারঃ

পিলখানা হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় ৩ দফা দাবিতে মানববন্ধন করেছেন ভুক্তভোগী ও তাদের স্বজনরা। রবিবার(১২ জানুয়ারি) সকাল ১১ টায় নরসিংদী প্রেসক্লাব প্রাঙ্গণ এলাকায় এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।

জড়িতদের শাস্তি নিশ্চিত করা,অন্যায় ভাবে যাদের চাকরিচ্যুত করা হয়েছে তাদের চাকরিতে পুনর্বহাল করা, তদন্ত কমিশনকে স্বাধীন ও নিরপেক্ষভাবে কাজ করতে দিয়ে জড়িতদের মামলায় অন্তর্ভুক্ত করার দাবিতে চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যরা ও তাদের পরিবারের সদস্যরা অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা, আইন উপদেষ্টা ও স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার কাছে দাবি জানান মানববন্ধনে অংশগ্রহণকারীরা।পিলখানা হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় নরসিংদী জেলা হতে প্রায় ১৭০ জন বিডিআর সদস্যকে শাস্তির আওতায় এনেছে খুনি হাসিনা। তাদের শাস্তি মওকুফ ও চাকরিতে পুনর্বাসন করার দাবি জানান তারা।

মানববন্ধনে উপস্থিত স্বজনরা বলেন, ফ্যাসিস্ট হাসিনা সরকারের নীল ষড়যন্ত্রের পরিকল্পনার অংশ হিসেবে ২০০৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি পিলখানায় সংঘটিত নারকীয় হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় বিনাবিচারে ১৬ বছর ধরে নিরপরাধ বিডিআর সদস্যদের কারাবন্দি ও চাকরিচ্যুত করে রাখা হয়েছে। তাদের মুক্তির ব্যবস্থা ও চাকরিতে পুনর্ভাল করতে আমরা অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে অনুরোধ জানাচ্ছি।

স্বজনদের অভিযোগ, বিগত ফ্যাসিস্ট খুনি হাসিনা সরকারের দীর্ঘমেয়াদি ক্ষমতায় থাকার নীলনকশার অন্যতম অংশ এবং প্রথম গণহত্যা ছিল পিলখানা হত্যাকাণ্ড। যার দায় চাপানো হয়েছে নিরপরাধ, নিরীহ বিডিআর সদস্যদের ওপর। যার ফলে পথে বসেছে হাজারো পরিবার।

সবা:স:জু- ৭৪৯/২৫

সন্ত্রাসী মজিবুরের কর্মকাণ্ডে অতিষ্ট উত্তর ষোলপাড়া গ্রামের সাধারণ মানুষ

নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি॥
নারায়ণগঞ্জ সোনারগাঁ উপজেলার দখল বাজ সন্ত্রাসী ভূমি দুস্যু সোনারগাঁও পৌরসভার ৫ নং ওয়ার্ডের উত্তর ষোলপাড়া গ্রামের মুজিবুর গং। ভুক্তভোগী এমনি একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন সোনারগাঁ থানায় শফিকুল ইসলাম নামে একজন। অভিযোগ থেকে জানা যায় দালাল চক্রের প্রধান মুজিবর ভুক্তভোগীর পাশের বাড়ির জাহাঙ্গীর ও রেহেনা নামক অসহায় গরীব লোকের বাড়ির উপর দিয়ে জোড় করে বিদ্যুৎ তের সঞ্চালনের তার নিতে যায়।বাড়ী ওয়ালা একটু অন্য দিক দিয়ে তার নেয়ার জন্য বলায় তাদেরকে হেনাস্তা করেন।তাদের ডাক চিৎকারে আশেপাশে লোকজন ছোটে আসেন। সন্ত্রাসী মুজিবকে দেখে ভয়ে কেউ এগিয়ে আসেনি।

অভিযোগ কারী শফিকুল ইসলাম তাদের বাঁচাতে এগিয়ে গেলে তাকে মুজিবর লোহার শাফাল নিয়ে তেরে আসেন প্রাণে মারার জন্য কোন রকম ঐ সময় বেঁচে যান। উপস্থিত লোকজনের সমুখে অকথ্য ভাষায় গালি গালাজ করেন এবং পড়ে দেখে নেয়ার হুমকি প্রদান করেন নারী কেলেংকারী মুজিবর গং।
বর্তমানে ভুক্তভোগীরা সন্ত্রাসী দের ভয়ে আতংকে জীবন যাপন করেছেন।

সোনারগাঁ থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ হাফিজুর রহমান বলেন অভিযোগ গ্রহণ করা হয়েছে। তদন্ত (ওসি) এস এম শফিকুল বলেন তদন্তের জন্য পুলিশ পাঠানো হয়েছে তদন্ত অনুযায়ী পরবর্তী প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে। রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত জানা যায় গতকাল সোমবার তদন্তে যায় পুলিশ। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে পালিয়ে যায় ভূমি দুস্যু মুজিবর।

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম