তারিখ লোড হচ্ছে...

দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত অনশন অব্যাহত রাখবেন শিক্ষার্থীরা

স্টাফ রিপোর্টারঃ

দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত অনশন অব্যাহত রাখবে বলে নিশ্চিত করেছেন অনশনরত জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষার্থীরা। রোববার (১২ জানুয়ারি) জবি কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের সামনে অনশনে বসেন শিক্ষার্থীরা।

সকাল সাড়ে ৮টা থেকে দীর্ঘ ৫ ঘণ্টা ধরে তারা অনশনরত রয়েছেন। এই সময়ে তারা পানাহার থেকে বিরত রয়েছেন। প্রায় অর্ধশতাধিক শিক্ষার্থী অনশনে অংশগ্রহণ করেছে বলে তারা জানান।

গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের ১৪ ব্যাচের শিক্ষার্থী রাশিদুল ইসলাম জানান, ১৩ জন প্রাথমিকভাবে অনশনে বসেছি, অনশনকারীর সংখ্যা ক্রমেই বেড়ে ৫০ জনের মতো হয়েছে। আরও অনেক শিক্ষার্থী যুক্ত হবে।

সার্বিক পরিস্থিতি বিষয়ে তিনি বলেন, এখনো কেউ আসেনি কথা বলতে। দাবি না আদায় হওয়া পর্যন্ত যেই আসুক আমরা অনশন অব্যাহত রাখব। এখনো কেউ শারীরিকভাবে অসুস্থ হয়নি। সবাই সুস্থ আছেন। কিন্তু সবার মধ্যেই ক্লান্তি রয়েছে।

এর আগে সকাল সাড়ে ৮টায় তিন দফা দাবি আদায়ের লক্ষ্যে শিক্ষার্থীরা এই অনশনে বসেন। তাদের দাবিগুলো হলো- দ্বিতীয় ক্যাম্পাস সেনাবাহিনীকে হস্তান্তর করা; শিক্ষার্থীদের অস্থায়ী আবাসনের ব্যবস্থা করা; অস্থায়ী আবাসনের ব্যবস্থা না হওয়া পর্যন্ত অন্তত ৭০ ভাগ শিক্ষার্থীকে আবাসন ভাতা দিতে হবে।

জবি গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি কে এম রাকিব বলেন, আমরা ৩ দাবিতে গণ-অনশনে বসেছি। দ্বিতীয় ক্যাম্পাস সেনাবাহিনীর কাছে হস্তান্তরের জন্য যে বড় একটা আন্দোলন হলো এবং সেখানে মন্ত্রণালয় স্পষ্ট করে যে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন চাইলে কাজ সেনাবাহিনীকে হস্তান্তর করতে পারে কিন্তু আমরা দেখতে পাই প্রশাসনের এ ব্যাপারে কাজের কোনো অগ্রগতি নেই তাই আমরা গণ-অনশন কর্মসূচি ঘোষণা করেছি।

দর্শন বিভাগের শিক্ষার্থী সুজন চন্দ্র সুকুল বলেন, অস্থায়ী আবাসন ও সেনাবাহিনীর কাছে দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের কাজ হস্তান্তর করতে হবে যে কোনো মূল্যে। আমরা লালফিতার দৌরাত্ম্য দেখতে চাই না, চিঠি বিলির কাহিনি আর শুনতে চাই না। আমরা দৃশ্যমান অগ্রগতি দেখতে চাই। দাবি আদায় না করে ঘরে ফিরব না।

আইন বিভাগের শিক্ষার্থী মো. রাকিব উল ইসলাম বলেন, জবির ক্যাম্পাস আমাদের অধিকার, অনুগ্রহ নয়। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী হিসেবে আমরা সীমাহীন জায়গা সংকট, অবকাঠামোর ঘাটতি, আবাসন সমস্যায় ভুগছি। পুরান ঢাকার অস্বাস্থ্যকর এবং জনবহুল পরিবেশে শিক্ষার মৌলিক চাহিদাগুলো কোনোভাবেই পূরণ করা সম্ভব নয়। বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরিত হওয়ার পর থেকেই আমরা নতুন ক্যাম্পাসের দাবি জানিয়ে আসছি। কিন্তু গত দুই দশকে আমরা শুধু আশ্বাস পেয়েছি, বাস্তবায়ন নয়।

এ বিষয়ে জবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেন, আমাদের শিক্ষার্থীদের দাবি পূরণের পেছনে আমরা সাধ্যমতো চেষ্টা করছি। শিক্ষার্থীদের দাবি মূলত আমাদের দাবির অংশ।

 

সবা:স:জু- ৭৫৩/২৫

১৫ই আগস্ট’ জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে বিভিন্ন ইউনিয়নের গরীব -দুস্থদের মাঝে খাবার ও চাউল বিতরণ

স্টাফ রিপোর্টারঃ

‘১৫ই আগস্ট’ জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে সারা মাস ব্যপী কেরানীগঞ্জ এর বিভিন্ন ইউনিয়নের গরীব -দুস্থদের মাঝে খাবার ও চাউল বিতরণ কর্মসূচী পালিত হয়েছে।
গত ২০শে আগস্ট কেরানীগঞ্জ এর কালিগঞ্জ এলাকায় উক্ত কর্মসূচী অনুষ্ঠিত হয়। প্রধান অতিথি হিসেবে গণ প্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপু ( বিদ্যুত, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়) উপস্থিত ছিলেন। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সম্মানিত উপজেলা চেয়ারম্যান (কেরানীগঞ্জ) জনাব শাহীন আহমেদ।
শুভাঢ্যা ইউনিয়নের সম্মানিত চেয়ারম্যান হাজি ইকবাল হোসেন এবং স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা বীর মুক্তিযোদ্ধা ইউনুস সরদারের সার্বিক তত্ত্বাবধানে অনুষ্ঠান টি পরিচালিত হয়। ইউনিয়নের স্থানীয় নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। বীর মুক্তিযোদ্ধা ইউনুস সরদারের বাসার নিচেই কার্য্যক্রমটি পরিচালিত হয়। বিশেষ সহযোগিতায় ছিলেন ইউনুস সরদারের ভাতিজা আরিয়ান সরদার।

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম