তারিখ লোড হচ্ছে...

বৈধের চেয়ে অবৈধ হাসপাতাল-ক্লিনিক বেশি সারাদেশে

মোহাম্মদ মাসুদ॥
অনুমতি ছাড়াই বাংলাদেশজুড়ে চলছে হাজার হাজার হাসপাতাল ও ক্লিনিক৷ এজন্য প্রশাসনের কিছু অসাধু কর্মকর্তাকে দায়ী করছেন সংশ্লিষ্টরা৷

আদালতের আদেশে সারাদেশে প্রায় নয়শ অবৈধ বেসরকারি ক্লিনিক ও হাসপাতাল বন্ধ করে দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর৷ বন্ধ করে দেওয়া ক্লিনিক ও হাসপাতালের সংখ্যা সারাদেশে যে পরিমাণ অনুমোদনহীন হাসপাতাল-ক্লিনিক রয়েছে এর তুলনায় সামান্য বলে বিভিন্ন পর্যায়ে কথা বলে জানা গেছে৷

আর বাংলাদেশে যত বৈধ বেসরকারি স্বাস্থসেবা প্রতিষ্ঠান আছে অবৈধ প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা তার চেয়ে বেশি৷

ঢাকার অদূরে সাভার ও আশুলিয়া, নারায়নগঞ্জ লাইসেন্সপ্রাপ্ত বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিকের সংখ্যা ২৪০টি৷ কিন্তু সে এলাকায় স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান আছে ১১৭টি৷

সাভার বেসরকারি ক্লিনিক ও ডায়াগনিস্টিক সেন্টার মালিক সমিতির নির্বাহী কমিটির সদস্য আব্দুল হালিম বলেন, ‘‘ওই ৪০টি ক্লিনিকই আমাদের সদস্য৷ বাকি যে আরো শতাধিক ক্লিনিক আছে তাদের আমরা সদস্যপদ দেইনি৷ কারণ তাদের কারুরই লাইসেন্স নাই৷ কিন্তু তারা বছরের পর বছর ধরে ক্লিনিক চালাচ্ছে৷ এমনকি এক রুমের ঘর ভাড়া নিয়েও কেউ কেউ ক্লিনিক খুলে বসেছেন৷ হাতুড়ে ডাক্তার আর নার্স দিয়ে চালাচ্ছেন৷’’

তিনি বলেন, ‘‘এরা কেউ ট্রেড লাইসেন্স নিয়ে ক্লিনিক চালান৷ আবার কেউ লাইসেন্সের জন্য আবেদন করেই ক্লিনিক চালু করে দেন৷’’

এটা কীভাবে সম্ভব হয় জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘‘এটা সবাই জানে৷ আমি আর কী বলব৷ আমরা সমিতির পক্ষ থেকে অনেক দিন ধরেই ওইসব অবৈধ ক্লিনিক ও হাসপাতাল বন্ধের দাবি করে আসছি৷ আমরা প্রশাসনকে সাথে নিয়ে অভিযান করেও বন্ধ করতে পারিনি৷’’

অনেক হাসপাতাল ও ক্লিনিক আছে যাদের লাইসেন্স নাই, ডাক্তার নাই, নার্স নাই: ডা. মো. মনিরুজ্জামান
তবে আরেকজন ক্লিনিক মালিক অভিযোগ করেন, স্বাস্থ্যবিভাগের কিছু কর্মকর্তা এবং পুলিশ প্রশাসনের সহায়তায় এইসব অবৈধ ক্লিনিক চলে আসছে দীর্ঘদিন ধরে৷ মাঝে সাময়িক বন্ধ করে দিলেও কয়েকদিন পর সমঝোতার ভিত্তিতে আবার চালু হয়৷

কত বৈধ, কত অবৈধ?
সারাদেশে বৈধ বেসরকারি ক্লিনিক ও ডায়গনিস্টিক সেন্টারের সংখ্যা পাঁচ হাজার ৫৫টি৷ আর ডায়গনিস্টিক সেন্টার আছে ছয় হাজারের মত৷

১২ হাজার লাইসেন্সপ্রাপ্ত ক্লিনিক ও ডায়াগনিস্টিক সেন্টারের বিপরীতে অবৈধের সংখ্যা ১২ হাজারেরও বেশি বলে ধারণা করা হয়৷ আর সরকারের এই অভিযানে এমন ধারণা স্পষ্ট হচ্ছে৷

যেমন সাভারে বৈধ ক্লিনিকের চেয়ে অবৈধ ক্লিনিক প্রায় তিনগুন বেশি৷ ময়মনসিংহেও একই অবস্থা৷ জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের চিত্র সবখানেই প্রায় একই রকম বলে জানা গেছে৷

বরিশালে অবৈধ ক্লিনিক নিয়ে প্রতিবেদন করতে গিয়ে রবিবার হামলার শিকার হয়েছেন সাংবাদিকরা৷
এদিকে, উদ্বেগ শুধুমাত্র অনুমোদনহীন ক্লিনিক বা হাসপাতাল নিয়েই নয়৷ কেননা বৈধ ক্লিনিকেরও একটি অংশ মানসম্পন্ন নয় বা লাইসেন্সের শর্ত পূরণ করছে না৷

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (হাসপাতাল ও ক্লিনিক) ডা. মো. বেলাল হোসেন বলেন, ‘‘আমরা অবৈধ হাসপাতাল ও ক্লিনিক নিজেদের উদ্যোগেই বন্ধ করার জন্য ৭২ ঘণ্টার সময় বেধে দিয়েছিলাম৷ সেটা শেষ হওয়ার পর দুই দিন ধরে সারাদেশে অভিযান শুরু হয়েছে৷ এপর্যন্ত আমরা ৮৮২টি বন্ধ করে দিয়েছি৷ আমাদের এই অভিযান অব্যাহত থাকবে৷ অবৈধ ক্লিনিক-হাসাপাতালের সংখ্যা অনেক বেশি হতে পারে৷ তবে সঠিক সংখ্যা বলা সম্ভব নয়৷
এদিকে, অনেক হাসপাতাল ও ক্লিনিকের লাইসেন্স থাকলেও তারা শর্ত মানছে না৷ অনেকের লাইসেন্সও নবায়ন করা নেই৷ লাইসেন্স দেয়া হয় এক বছরের জন্য, এক বছরের পর আবার নবায়ন করতে হয়৷
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হাসপাতাল ও ক্লিনিক বিভাগের একজন সাবেক পরিচালক জানান, ঢাকা ছাড়া জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে ক্লিনিকের লাইসেন্স যখন দেয়া হয় তখন ডাক্তার, নার্স, যন্ত্রপাতি ভাড়া করে আনে মালিক কর্তৃপক্ষ৷ সেটা দেখিয়ে তারা লাইসেন্স নেয়৷ ফলে অনেক ক্লিনিকই বাস্তবে শর্ত পূরণ করে না৷ এটা পরিদর্শক দলও জানে৷ সমঝোতার ভিত্তিতেই হয়৷
হাসপাতাল ও ক্লিনিক করার শর্ত
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানায়, হাসপাতাল বা ক্লিনিকের লাইসেন্স পেতে কিছু শর্ত পূরণ করতে হয়৷ ১০ শয্যার একটি ক্লিনিকের লাইসেন্স পেতে হলে ওই ক্লিনিকে কমপক্ষে তিনজন এমবিবিএস ডাক্তার, ছয়জন নার্স ও দুইজন ক্লিনার থাকতে হবে৷

প্রত্যেকটি বেডের জন্য কমপক্ষে ৮০ বর্গফুট জায়গা থাকতে হবে৷ আপারেশন থিয়েটার হতে হবে শীতাতাপ নিয়ন্ত্রিত৷ সেইসাথে আধুনিক যন্ত্রপাতি যা থাকতে হবে তার একটি তালিকাও দেয়া আছে৷
আমাদের এই অভিযান অব্যাহত থাকবে: ডা. মো. বেলাল হোসেন এর সঙ্গে থাকতে হবে ট্রেড লাইসেন্স, টিআইএন নম্বর, বিআইএন নম্বর, পরিবেশ ও নারকোটিকস বিভাগের লাইসেন্স৷

আউটডোর, জরুরি বিভাগ ও অপারেশন থিয়েটার সব ক্লিনিকের জন্য বাধ্যতামূলক নয়৷ হাসপাতালের ধরন অনুয়ায়ী শর্ত নির্ধারণ করা হয়৷

হাসাপতাল বা ক্লিনিকের লাইসেন্সের আবেদন করার পর স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের একজন উপপরিচালকের নেতৃত্বে তিন সদস্যের একটি দল সরেজমিন তদন্ত করে লাইসেন্স প্রদান করেন৷ লাইসেন্সের শর্ত ঢাকা ও ঢাকার বাইরে একই তবে লাইসেন্স ফি প্রদানে পার্থক্য রয়েছে৷

এক ইউনিটের একটি হাসপাতাল ও ক্লিনিকে সর্বনিম্ন ১০টি শয্যা থাকতে হবে৷ শয্যা সংখ্যা বেশি হলে আনুপাতিক হারে জনবল এবং অন্যান্য সুযোগ সুবিধা বাড়াতে হবে৷

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর যা করছে

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (হাসপাতাল ও ক্লিনিক) মানহীন ক্লিনিক ও হাসপাতালগুলোকে সতর্ক করা হচ্ছে জানিয়ে বলেন, ‘‘তাদেরও একটি সময় বেধে দেয়া হচ্ছে৷ সেই সময়ের মধ্যে তারা সবকিছু ঠিকঠাক না করলে তাদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেয়া হবে৷ এখন যেগুলো বন্ধ করা হচ্ছে তাদের লাইসেন্স তো দূরের কথা সাধারণ ট্রেড লাইসেন্সও নাই৷’’

অনুমোদানহীন ক্লিনিক ও হাসপাতাল এতদিন কীভাবে চলেছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘‘এতদিন চলেছে এখন বন্ধ করা হচ্ছে৷ ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশমত আমরা বন্ধ করছি৷”

আর এসব অবৈধ প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এক শ্রেণির কর্মকর্তার অনৈতিক সম্পর্কের বিষয়ে প্রশ্ন করলে তিনি উত্তর না দিয়ে এড়িয়ে যান৷

বাংলাদেশ বেসরকারি ক্লিনিক, হাসপাতাল ও ডায়াগনষ্টিক সেন্টার মালিক সমিতির সভাপতি ডা. মো. মনিরুজ্জামান বলেন, ‘‘আমাদের সদস্য সংখ্যা ১১ হাজার৷ তারা সবাই লাইসেন্সপ্রাপ্ত৷ তবে অনেক অবৈধ প্রতিষ্ঠান আছে৷ তাদের বিরুদ্ধে আমরা এই অভিযানকে স্বাগত জানাই৷’’

তিনি দাবি করেন, ‘‘যাদের লাইসেন্স আছে কিন্তু শর্ত পুরণ করছে না তাদের অবৈধ বলা যাবে না৷ তবে তাদের শর্ত পূরণের জন্য মনিটরিং-এর আওতায় আনা দরকার৷’’

তার কথা, ‘‘অনেক হাসপাতাল ও ক্লিনিক আছে যাদের লাইসেন্স নাই, ডাক্তার নাই, নার্স নাই৷ তারা এতদিন কীভাবে টিকে আছে এই প্রশ্ন আমাদেরও৷ তবে অভিযোগ রেয়েছে রাজধানীর শনিরআখড়া, কদমতলী, রায়েরবাগ, যাত্রাবাড়ী, শ্যামপুর এলাকায় অনেকগুলো হাসপাতাল রয়েছে যাদের কোন লাইসেন্স নেই এরা স্খানীয় প্রশাসনকে চাদাদিয়েই এসকল প্রতিষ্টানগুলো চালাচ্ছে।

লন্ডনে রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের সাথে নিরাপদ বাংলাদেশ চাই ইউকে’র মতবিনিময় ও ইফতার সম্পন্ন

মুসলিম খান, লন্ডন প্রতিনিধি:

যুক্তরাজ্যে রাজনৈতিক দল বিএনপি ও জামায়াতের ইসলামী নেতৃবৃন্দের সাথে মতবিনিময় ও ইফতার মাহফিলের আয়োজন করেছে মানবাধিকার সংগঠন নিরাপদ বাংলাদেশ চাই ইউকে। সোমবার ১৫ই রামাদান (২৫শে মার্চ) ইস্ট লন্ডনের প্যাটিসেরি ইস্ট-এর হলে উক্ত মতবিনিময় ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।

সংগঠনের সভাপতি মুসলিম খানের সভাপতিত্বে, সেক্রেটারী তাহমিদ হোসেন খান ও সহকারী সেক্রেটারী আরিফ আহমদের যৌথ পরিচালনা শুরুতে পবিত্র কুরআন থেকে তেলাওয়াত করেন সাবেক ছাত্রশিবির নেতা আবদুল হামিদ শিমুল।

মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন বিএনপির চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা মাহিদুর রহমান, যুক্তরাজ্য বিএনপির সভাপতি ও বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা এম এ মালিক, সুনামগঞ্জ জেলা বিএনপির সহ সভাপতি আশিকুর রহমান আশিক, কানাইঘাট উপজেলা জামায়াতের সাবেক সেক্রেটারী সৈয়দ জামাল আহমদ, বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্র শিবিরের সাবেক কেন্দ্রীয় প্রচার সম্পাদক আ স ম ইয়াহইয়া।

মতবিনিময় সভায় রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ বলেন, বাংলাদেশের গনতন্ত্র ফিরিয়ে আনতে নিরাপদ বাংলাদেশ চাই ইউকে যে কাজ করছে তাদেরকে ধন্যবাদ জানাই। আগামীতে নিরাপদ বাংলাদেশ চাই ইউকে সকল কর্মসূচীতে আমাদের অংশগ্রহণ থাকবে বলে আশ্বস্ত করেন। বিশেষ করে আগামী ১৫ এপ্রিল বিশাল র‌্যালী হবে সে বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়। এছাড়া সভায় বাংলাদেশে থেকে আগত ও আওয়ামী লীগ সরকারের নির্যাতনের শিকার বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী, ছাত্রদল, ছাত্রশিবির, যুবদল সহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের শতাধিক নেতা কর্মী উপস্থিত ছিলেন।

সভায় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, সংগঠনের উপদেষ্টা শামীমুল হক, যুক্তরাজ্য বিএনপির সহ-প্রচার সম্পাদক অধ্যক্ষ মঈনুল ইসলাম, সুনামগঞ্জ জেলা বিএনপি সহ প্রকাশনা সম্পাদক গোলাম হোসেন শাকিল, সাবেক ছাত্রদল নেতা আরিফুল হক, নিরাপদ বাংলাদেশ চাই ইউকের সহ সভাপতি মো: আসয়াদুল হক, আলী হোসাইন, ধানমন্ডি থানা ছাত্রদলের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ হাসনাত আল হাবিব, ছাতক উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক সদস্য মো: শহিদুল ইসলাম সৌরভ, বিশ^নাথ উপজেলার ৩নং অলংকারী ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সহ সভাপতি নিজামুদ্দীন, সিলেট ইউনিভার্সাল কলেজ ছাত্রদলের সাবেক সহ সংগঠনিক সম্পাদক নাসির হুসাইন অপু, মৌলভীবাজার জেলা ছাত্রশিবিরে সাবেক প্রচার সম্পাদক রায়হান আহমদ, মৌলভীবাজার সদর ছাত্রদলের সাবেক নেতা সৈয়দ আশফাক হাবিব ফাইয়াজ, স্বেচ্ছাসেবক দল ইউকের সহ সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ আমিনুর রহমান, ঢাকা দক্ষিণ বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয় কলেজ ছাত্রদলের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল ওয়ালি শামীম, গোলাপগঞ্জ এমসি কলেজ ছাত্রদলের সাবেক নেতা মোঃ শরীফ আহমেদ মোরশেদ, জাফরগঞ্জ ইউনিয়ন ছাত্রশিবিরের সাবেক সেক্রেটারী এ কে এম রুহুল আমিন সরকার, সিলেট মহানগর ছাত্রদল সাবেক প্রচার সম্পাদক এবাদুর রহমান, সিলেট মহানগর ২২নং ওয়ার্ড ছাত্রশিবির সাবেক নেতা মাহফুজ আহমদ চৌধুরী, ছাত্রশিবির সিলেট মহানগর ৬নং ওয়ার্ডের সাবেক সভাপতি জুবায়ের আহমদ, কানাইঘাট উপজেলার ঝিংগাবাড়ী ইউনিয়নের ছাত্র শিবিরের সাবেক সভাপতি মোঃ হেলাল উদ্দিন, ছাতক উপজেলা জামায়াতের সাবেক প্রচার সম্পাদক ছাইম উদদীন, বড়লেখা ছাএদলের সাবেক নেতা হুমায়ুন রশীদ জুনেদ, সিলেট এম,সি কলেজ ছাত্রদলের সাবেক সদস্য রুমান আহমদ, ছাত্রশিবির চিটাগাং ইউনিভার্সিটি অব ইঞ্জিনিয়ারিং টেকনোলজি (চুয়েট) এর সাবেক আইটি সম্পাদক মোহাম্মদ ফয়সাল বিন মাহবুব, ছাতক জনতা কলেজ মঈনপুর ছাত্রশিবিরের সাবেক সেক্রেটারী ফাহাদ আহমদ নিশাত, সিলেট মহানগর জামায়াতের বিমানবন্দর থাানর সাবেক সমাজ কল্যাণ সম্পাদক মোহাম্মদ শামসুল ইসলাম কবির, ছাত্রশিবির জকিগঞ্জ উপজেলা সাবেক সভাপতি মুনীর আহমদ খান, সিলেট মহানগর ২৬নং ওয়ার্ড জামায়াতের সাবেক সেক্রেটারী রুহুল আজিজ, ৭নং মোগলগাও ইউনিয়ন জামায়াতের সাবেক প্রচার সম্পাদক মো: আব্দুল হামিদ শিমুল, বাগেরহাট সরকারী পিসি কলেজ ইসলামী ছাত্রীসংস্থার সাবেক নেত্রী সাথী আক্তার, সিলেট মহানগর ৯নং ওয়ার্ড ছাত্রশিবিরের সাবেক সভাপতি মাহফুজুর রহমান খান, ছাতক পৌর ছাত্রশিবিরের সাবেক সাথী জুবায়ের হোসেন, চাটখিল পাঁচগাঁও মাহবুব সরকারি কলেজ ছাত্রশিবিরের সাবেক সভাপতি মোঃ জিল্লুর রহমান সাইমুন, ছাত্রশিবির বালাগঞ্জ উপজেলার সাবেক সভাপতি মোহাম্মদ তফুর আহমদ, জাউয়াবাজার ইউনিয়ন ছাত্র শিবিরের সাবেক সেক্রেটারী মোঃ ছাবিদ মিয়া, গোলাপগঞ্জ পূর্ব থানা ছাত্রশিবিরের সাবেক সেক্রেটারী আলিম উদ্দিন, ফতেহপুর কামিল মাদ্রাসা ছাত্রশিবিরের সাবেক সভাপতি জাকওয়ান আহমদ, হযরত শাহখাকী ইসলামী মাদ্রাসা জুড়ির এবাদুর রহমান, বিশ্বনাথ পৌর ১নং ওয়ার্ড ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো: আশরাফুল আলম, রামপাশা ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক রফিক আহমদ, সিলেট জালালাবাদ কলেজ ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আরিফ আহমেদ, ছাতক উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো: আশফাক আহমদ জবলু, মেহেরপুর জেলা ছাত্রদলের সাবেক যুগ্ম সম্পাদক মো: ফান্টু, গোলাপগঞ্জ পৌরসভা ৯নং ওয়ার্ড বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ছাদি আহমদ চৌধুরী, সিলেট মহানগর ৪নং ওয়ার্ড ছাত্রদলের সাবেক সাবেক সহ সভাপতি শেখ সাব্বির আহমেদ সুয়েল (শিব্বির), স্বেচ্ছাসেবকদল ইউকের সদস্য মোহাম্মদ মাজেদ হোসেন, সুনামগঞ্জ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম সম্পাদক মোঃ মাহফুজুর রহমান, সুনামগঞ্জ জেলা বিএনপির সহ প্রকাশনা সম্পাদক গোলাম হোসেন শাকিল (সাকিল আহমেদ), কুলাউড়া ছাত্রশিবির নেতা মোঃ খলিলুর রহমান, ছাত্রশিবির কাম্ব্রিয়ান কলেজ ঢাকার সাবেক সভাপতি রায়হান আহমদ, নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির অ্যাডভাইজার মুহাম্মদ মুজাহিদ খালিদ, সুনামগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের সাংগঠনিক সদস্য আমিরুল মোমিন রেজা, সিলেট মহানগর ছাত্রদলের সাবেক প্রচার সম্পাদক কাজী মোজাম্মেল হুসাইন, ঢাকা ভাষানটেক থানা যুবদলের সাবেক জয়েন্ট সেক্রেটারি রফিকুল ইসলাম প্রমূখ।

সভা শেষে মোনাজাত পরিচালনা করেন সৈয়দ জামাল আহমদ। বিজ্ঞপ্তি

language Change
সংবাদ শিরোনাম
শেরপুরের নকলায় কৃষি কর্মকর্তাকে মারধরের ঘটনায় গ্রেপ্তার-১ মানিকছড়িতে ধানের শীষ মার্কায় ভোট চেয়ে ওয়াদুদ ভূইয়া'র পথসভা সীমান্ত হতে বিপুল পরিমাণ ভারতীয় নেশাজাতীয় ট্যাবলেট জব্দ জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি সিন্ডিকেটে আটকে আছে জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটের কোটি টাকার মেশিন কেরানীগঞ্জে ঠিকাদার রফিকের অবৈধ গ্যাস সংযোগে টাকার মেশিনের সন্ধান আগুন সন্ত্রাস আটক করায় গুলশান ট্রাফিক পুরস্কৃত ঢাকা মহানগর দক্ষিণ স্বেচ্ছাসেবক দলের দুটি থানা ও ৯টি ওয়ার্ড কমিটি গঠিত কবিরহাট উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য সোহেল রানা বহিষ্কার ঢাকা মহানগর দক্ষিণ জাতীয়তাবাদী সাইবার দল পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষনা