তারিখ লোড হচ্ছে...

শহীদ পরিবারের সদস্যদের শাহবাগ অবরোধ

স্টাফ রিপোর্টার: জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদ পরিবারের সদস্যরা গণহত্যার বিচার ও সরকারি স্বীকৃতির দাবিতে রাজধানীর শাহবাগ মোড়ে অবস্থান নিয়ে সড়ক অবরোধ করেছেন।

বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) সকাল সোয়া ১১টার দিকে তারা এই অবরোধ করেন। এতে ওই এলাকায় যান চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে।

এসময় কয়েকজনের হাতে নিহতদের ছবি এবং ন্যায়বিচারের আহ্বান সম্বলিত প্ল্যাকার্ড দেখা যায়। কেউ কেউ সরকারের বিরুদ্ধে উদাসীনতা ও অবহেলার অভিযোগ তোলেন।

তারা শেখ হাসিনাকে ভারত থেকে দ্রুত দেশে ফিরিয়ে এনে বিচারের মুখোমুখি করারও আহ্বান জানান।

পরিবারগুলোর অভিযোগ, তারা গত কয়েক মাস ধরে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করা চেষ্টা করে আসছেন, তবে তাদের সে সুযোগ দেওয়া হচ্ছে না।

জুলাই গণহত্যায় চলমান বিচারিক কার্যক্রমের সমালোচনা করে শহীদ পরিবারগুলো বিষয়টিকে ‘সার্কাস’ বলেও অভিহিত করেছেন।

তারা জানান, মারাত্মক ক্র্যাকডাউনের আদেশ দানকারী এবং পরিকল্পনা বাস্তবায়নকারী অনেকেই এখনো বিচারের সম্মুখীন হয়নি।

রাজধানীতে আজ শুরু হচ্ছে কাউন্টার- ইটিকিটিং পদ্ধতিতে বাস চলাচল
তাদের দাবিগুলো হচ্ছে— প্রতিটি হত্যার বিচারের লক্ষ্যে আসামিদের ১০ দিনের মধ্যে গ্রেপ্তার নিশ্চিত করতে হবে; শহীদ ও আহতদের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দিতে হবে; শহীদ পরিবারের দ্রুত পুর্নবাসনের ব্যবস্থা করতে হবে।

এ ছাড়া শহীদ পরিবারের ন্যায্য সম্মানি শহীদ পরিবারের সঙ্গে আলোচনা করে প্রদান করতে হবে; শহীদ পরিবারের মাসিক সম্মানীর দ্রুত ব্যবস্থা করতে হবে এবং শহীদদের বীরের মর্যাদা দিতে হবে।

দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত শাহবাগ মোড় না ছাড়ারও ঘোষণা দিয়েছেন আন্দোলনকারীরা।

দেশের স্বার্থে আবার ইউনাইটেড হই: মির্জা ফখরুল

স্টাফ রিপোর্টার: বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, আমরা ইতোমধ্যে লক্ষ্য করেছি যে স্থানীয় সরকার সংস্কার সংস্থার সুপারিশগুলো জনগণের প্রতিনিধিত্বের মৌলিক ধারণার বিরুদ্ধে যাচ্ছে। আইনশৃঙ্খলা অবনতির দিকে যাচ্ছে। হ্যাঁ, আমরা একটি ট্রানজিশনাল পর্যায় অতিক্রম করছি, তবে চলুন আমরা এই পরিবর্তনকে দীর্ঘায়িত না করি, দেশের স্বার্থে জাতীয় নির্বাচন বিলম্বিত না করি, দেশের স্বার্থে আবার ইউনাইটেড (ঐক্যবদ্ধ) হই।

সোমবার ভোরে নিজের ভেরিফাইড ফেসবুকে এক স্ট্যাটাসে বিএনপি মহাসচিব এসব কথা বলেন।

স্ট্যাটাসে মির্জা ফখরুল বলেন, এখনো এক বছর পেরিয়ে যায়নি, আমরা বাংলাদেশে জীবনের সবচেয়ে বড় বিজয় অর্জন করেছি। সবচেয়ে খারাপ ডিকটেটর হাসিনা দেশ ছাড়তে বাধ্য হয়েছে। অনেক প্রাণ হারিয়েছে, মূল্যটা অনেক বেশি। আমরা আমাদের সম্মানিত ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি শতভাগ সমর্থন দিয়ে আসছি। হ্যাঁ, আমরা ক্ষতিগ্রস্ত প্রতিষ্ঠানের সংস্কার চাই। কিন্তু এই সংস্কারটি জনগণের প্রতিনিধি দ্বারা বাস্তবায়িত হতে হবে, যারা মানুষের পালস বুঝে।

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম